সুমঙ্গল দাস
ভন-ভন ফন-ফন
মাথা গরম নেই ধন।
দ্রব্যমূল্য লাগাম ছাড়া
দুশ্চিন্তা রোজ করছে তাড়া।
যাদের জন্য করছে কাজ
তাদেরই রাস্তায় চলতে লাজ।
তাদের নেই গড়ি বাড়ি
ঋণ বোঝায় চলছে হাঁড়ি।
যার কাছেই দুঃখ বলবে
সুযোগে সেই, ময়দা ডলবে।
শ্রমের মূল্য দুঃখ কষ্ট
সংসার তাতে দিক ভ্রষ্ট।
পরের সংসার ভাঙছে যারা
হাসিখুশি দিব্যি তারা।
পথিক দেখে মুখটি পাঁচ
ঢিল ছুড়ছে যেথায় কাঁচ।
দারুণ মজা অন্যের ব্যাথা
এটাই তাদের নিত্য প্রথা।
আরে আরে দাঁড়া ভাই
লংকাপুরী কেন ছাই।
আজ তোমার কাল তাঁর
দুর্ব্যবহারে সঞ্চয়, অশান্তির দ্বার।
সঞ্চয়
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যসমূহ (Atom)
এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট
-
নিজের প্রতিধ্বনি । চয়ন ঘোষ । একেকটা রাত যেন ভাঙা কাচের মতো, ধরে রাখলে হাত কেটে যায়, আর ছেড়ে দিলে রক্ত থেমে যায়। আম...
-
নিঃশব্দতা । পিংকী দাস । নিঃশব্দতার ভেতরেও গল্প লেখা হয় শব্দহীন এক অনুভবে জেগে থাকে ক্ষত। সেঁজুতির আলসে সন্ধ্যা...
-
একটি পবিত্র তীর্থস্থান নুনকুলি । রাহুল দাস। বরাক উপত্যকার কাছাড় জেলার অন্তর্গত একটি গ্ৰাম হলো শ্রীকোনা লালমাটি। গ্ৰামটি শহর থেকে প্রায়...
-
গল্পের পিরামিড । শাশ্বতী পুরকায়স্থ (চৌধুরী) । মনের ক্যাম্পাসের করিডরে আত্মহত্যা করছে, এক রং তুলির ফেস্টুন। ফুলকারীরা তখন আবছায়ার মাঝে- অসংয...
-
কুয়াশা । রিপন দাস । তুমি আমি দুইজনে চোখে চোখে হল কথা, হাঁটতে লাগলাম একা মনে কিভাবে হবে দেখা? সম্পূর্ণ কবিতা...
আকর্ষণীয় পোষ্ট
এগিয়ে চলো পাশে আছে অগণিত কলম
। চান্দ্রেয়ী দেব । ঘুম ভাঙতেই জানালার পর্দা সরাতেই চোখে দাগ কাটে পরিষ্কার আকাশে ঝকঝকে নীল রং ছড়ানো। স্নিগ্ধ হাওয়ার পরশে প্রাণ ফিরে পা...

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন