দীপক সেনগুপ্ত লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
দীপক সেনগুপ্ত লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৪

মঞ্জরী হীরামণি রায়
 একটি মেহগনি কাঠের চেয়ার ও একটি অভিশাপ 

। মঞ্জরী হীরামণি রায় ।

  মেঘ আর চাঁদের লুকোচুরিতে আকাশের দারুণ সাজ। জোছনায় ছেয়ে আছে চরাচর। অথচ মনটা ভালো নেই নীহারিকার। দুশ্চিন্তাগ্রস্তও। 

জানালার পাশে দাঁড়িয়ে মনে পড়ছিল এমনি এক পূর্ণিমা রাতের কথা। শশাঙ্ক শেখর রায় চৌধুরীর মেহগনি কাঠের চেয়ারে বসে দেওয়া সেই কঠিণ সিদ্ধান্তের কথা।  [পুরো গল্প পড়ুন] ❤


শর্মিলা দত্ত
জ্যোৎস্নাডুব

 । শর্মিলা দত্ত ।

 বারান্দা থেকে চাঁদের বলয়কে দেখছিল দাক্ষায়ণী। ছোট্ট একটি ঘর সহ এ বারান্দা তার ভাড়ায় নিজস্ব। 

কোজাগরী রাত ফেলে গেছে দু দুটো নিশিসময় আগে আজকের এই রাতকে। কিন্তু বলয় এখনো ফিকে হয়ে রয়ে গেছে চাঁদকে ঘিরে। এ ফিকে বলয় যেন অতীত-কথা। মনকে তার ডহরে টেনে নেয়।                    [পুরো গল্প পড়ুন] ❤



সীমা ঘোষ
                ভয়

              । সীমা ঘোষ ।

আমার ঘরের মুশকিল আসান তপতী হন্তদন্ত হয়ে সময়ের আগে ছেলেকে নিয়ে হাজির। ব্যাপার কী?

- দিদি দুইশোটা টেকা দ্যাও।

- কেন?

- ছেলে হাইস্কুলো বর্তি হইত।

[পুরো গল্প পড়ুন] ❤


রমা পুরকায়স্থ

ধ্রুপদী ভাষা বাংলা : একটি প্রতিবেদন

। রমা পুরকায়স্থ ।

বিগত ৫ অক্টোবর ২০২৪ ইংরেজি তারিখে কেন্দ্রীয় সরকার বাংলা ভাষা এবং অসমীয়া ভাষাকে ধ্রুপদী ভাষার স্বীকৃতি প্রদান করে। তামিল, সংস্কৃত, তেলেগু, কানাড়া, মালয়ালম, ওড়িয়া ভাষার সঙ্গে মারাঠি, খালি, প্রাকৃত, বাংলা এবং অসমীয়া নবতর সংযোজন। সরকারী নির্দেশে রাজ্যগুলিতে সগৌরবে, সাড়ম্বরে ভাষা গৌরব সপ্তাহ পালিত হচ্ছে রাজ্য জুড়ে।

ধ্রুপদী সাহিত্য বলতে আমরা বুঝি যা eternal বা চিরন্তন সাহিত্য। সুপ্রাচীন কাল থেকে বহমান। বাংলাভাষার জন্মলগ্ন খ্রিষ্টীয় দশম দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে ধরে নেওয়া হয়। যার আদিতম নিদর্শন 'চর্যাচর্যবিনিশ্চয়' বা 'চর্যাপদ' কিংবা 'হাজারো বছরের পুরানো বাংলাভাষায় রচিত বৌদ্ধগান ও দোঁহা।     [পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন] ❤


দীপক সেন গুপ্ত
বরাক উপত্যকার ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণ এক বহমান প্রক্রিয়া
। দীপক সেন গুপ্ত ।

শ্যামলেন্দু চক্রবর্তী, গণেশ দে থেকে শুরু করে রূপরাজ ভট্টাচার্য, বিশ্বরাজ ভট্টাচার্য, কনকদীপ শর্মা পর্যন্ত সুবিস্তৃত যদি সরলরেখা আঁকি তবে দেখব এই সরল রেখায় অবস্থিত অজস্র বিন্দুতে দাঁড়িয়ে অসংখ্য গল্পকার বরাক উপত্যকার ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণ করেছেন। অন্তহীন এই ‘নির্মাণ’ প্রক্রিয়ায় সময়ের বালুচরে সৃষ্ট সৌধ থেকে বিচ্ছুরিত আলোয় দূর-দূরান্তের বিস্তৃত বঙ্গভুবন আলোকিত। ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণের  প্রক্রিয়ায় মূল  বঙ্গভুবন থেকে নির্বাসিত এই ভূখণ্ড  নীরব অভিমানে প্রজন্মান্তরের একাগ্র আন্তরিক সাধনায় এই উপত্যকার আলো হাওয়া রোদ মাখানো জীবন কথা উঠে এসেছে বা আগামীতেও উঠে  আসবে যা এক বহমান প্রক্রিয়া। প্রতিটি গল্পের নেপথ্য নায়ক ‘সময়’ এবং সহনায়ক ‘পরিবেশ’। একটা বিশেষ সময়কালের বিশেষ পরিবেশের জীবনের চাওয়া পাওয়া হাসি কান্নাই গল্পের বিষয় হয়ে ওঠে। শ্যমলেন্দু চক্রবর্তী থেকে হাল আমলের কনকদীপ শর্মার অর্ধশতকের প্রজন্মের ব্যবধানে বরাক উপত্যকার সাধারণ মানুষের জীবনবোধ এবং জীবন ধারা অনেক বদলে গেলেও শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন হয়নি যার জন্য একই সূত্রে গ্রন্থিত করতে বেগ পেতে হয় না। লেখকের নাম না দেখেই গল্প পাঠে জল, মাটি ও কাঁদার গন্ধে বরাক উপত্যকার গল্পকে চেনা যায়। গত অর্ধ শতকের সময়কালে প্রগতির বিপ্লব, মূল্যবোধের বিবর্তন, জীবন বোধের পরিবর্তনের পাশাপাশি অপরিবর্তিত রয়ে গেছে বরাক উপত্যকার (অবিভক্ত কাছাড়ের) সামাজিক এবং রাজনৈতিক জীবনের অনিশ্চয়তা ও নিরাপত্তাহীনতা। ষাটের দশকের ‘বঙ্গাল খেদা’ সত্তরের দশকের ‘বিদেশী খেদাও’ আর পরবর্তী কালে এন আর সি বা নাগরিকত্ব আইনের মারপ্যাঁচ বাঙালির জীবনে যে বিড়ম্বনা ডেকে এনেছে সময়ের পারাপারে তা কিন্তু একই আছে যার জন্য বরাকের গল্প বিষয়গত এবং আঙ্গিকগত দিক থেকে যত পরিবর্তন আসুক না কেন ভেতরের দীর্ঘশ্বাস কিন্তু একই রয়ে গেছে।   [পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন] ❤

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ  :  শুভজিৎ   পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ...