সুমন দাস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
সুমন দাস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-৩৬

   তোমাতেই থাকতে চাই

           । সুমন দাস ।

তোমার চোখের ভেতর আমি

একটা ছোট্ট ঘর বানাতে চাই,

যেখানে সকাল হবে তোমার পলকে,

রাত হবে শুধু তোমার নিঃশ্বাসে।

পুরো কবিতাটি পড়ুন


পাখি এবং দক্ষিণ কাছাড়ের বাম অঞ্চলের পল্লীজীবন

। দেবতোষ নাথ ।

        বৈচিত্র্যেভরা এই পৃথিবীতে পরিবর্তন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সৃষ্টির পর মুহূর্ত থেকেই এই প্রক্রিয়া চালু হয়ে গেছে। পৃথিবীতে মানবরূপী জীবের আবির্ভাবের পর এই প্রক্রিয়া আরো দ্রুততর হতে থাকলো। আর বিংশ শতকের মধ্যভাগ থেকেই পৃথিবী যেন সম্পূর্ণ পাল্টে গেল। প্রকৃতির পরিবর্তনের সাথে সাথে পাল্টে যেতে থাকলো মানুষের মানসিকতা, চিন্তা ভাবনা। নগরায়নের দ্রুত অগ্রগতিতে ধ্বংস হতে থাকলো প্রকৃতি, উদাও হয়ে যেতে থাকলো পল্লীর শান্ত-স্নিগ্ধ পরিবেশ। বিজ্ঞানের এই জয় জয়কারে একদিকে যেমন আজ গোটা পৃথিবী মানুষের হাতের মুঠোয় এসে গেলো, মানুষ সুখ-সুবিধে উপভোগের চূড়ান্ত পর্যায়ে যেমন পৌঁছে গেল, তেমনি প্রকৃতি ধ্বংস হওয়ার ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা প্রচণ্ডভাবে ব্যাহত হলো, মানুষ ক্রমে যন্ত্রমানব হয়ে ওঠতে থাকলো। মনের আবেগ-উচ্ছ্বাস, প্রেম-ভালোবাসা হারিয়ে গেলো ঐশ্বর্যের বাহ্য আড়ম্বরের মধ্যে।  পুরো প্রবন্ধটি পড়ুন


ভালোবাসা ও মানুষের অস্তিত্ব

। প্রতীমরাজ ভট্টাচার্য ।

মানুষ জন্ম নেয় একা, কিন্তু বাঁচে ভালোবাসার ভেতর দিয়ে। পৃথিবীর ইতিহাস যত পুরোনো, ভালোবাসার গল্পও ততটাই চিরন্তন। সভ্যতার শুরু থেকে আজ পর্যন্ত মানুষ তার হৃদয়ের ভাষায়, তার স্পর্শে, তার চোখের নীরবতায় ভালোবাসার অর্থ খুঁজে এসেছে। কেউ তা খুঁজেছে দেবতার মধ্যে, কেউ প্রকৃতির, কেউ মানুষের মুখে।  পুরো লেখাটি পড়ুন


        রাজা ভীমের প্রতি

          । শৈলেন দাস ।

হে রাজন,

দ্বিতীয় রামপাল এবং তার মিত্রদের

অসম আক্রমণের বিরুদ্ধে

তোমার অসীম পরাক্রম এবং বীরত্ব

কৈবর্ত যোদ্ধাদের যেভাবে

উদ্বুদ্ধ এবং উত্তেজিত করেছিল

তাতে তোমার আত্মবিশ্বাস কি এতটাই

দৃঢ় এবং প্রগাঢ় হয়েছিল যে -

পুরো কবিতাটি পড়ুন


                  বধূবরণ

           । আকাশ ধর ।

আজি রাজপ্রাসাদে বাজলো সানাই,

জয়ডঙ্কা কাশি।

মন্দিরা মৃদঙ্গ খোল,

বাজলো রাশি রাশি।।

পুরো কবিতাটি পড়ুন

বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-৩২

 আবেগের অন্য নাম শনবিল

               । সুচরিতা দাস ।

অনেকের কাছে তুমি নিতান্তই একখানা জলাশয়, 

হয়তোবা শুধুই খানিকটা অবসর সময়ের বিনোদন! 

ওরা জানেনা কত অবহেলিত জাতির

তুমি সুখ দুঃখ উত্থান পতনের সাথী, 

কত কালের সাক্ষ্য বহন করছে

তোমার বুকে শেকড় গেড়ে ওই হিজলের দল ! 

পুরো কবিতা পড়ুন


কবিতার সঙ্গে সহবাস 

            । হরপ্রসাদ কর্মকার ।

কোনও কারণ ছাড়াই রাতের বেলা 

চোখে ঘুম আসে না এমন তো নয়। 

কবিতার শরীরে দৃষ্টি নিবদ্ধ হলে... 

বর্ণে-গন্ধে মেতে ওঠে শালীন-সহবাস ।

পুরো কবিতা পড়ুন


                সম্ভাবনা

           । রঘুনন্দন ভট্টাচার্য ।

একদিন ওরা মুছে দিতে চেয়েছিল তোমাকে,

আঘাতে আঘাতে ভাঙতে চেয়েছিল শিরদাঁড়া,

কালো মেঘ দাপটে ছেয়েছিল দিগন্ত -

যেন কোথাও না থাকে তোমার কোনো ছাপ ।

পুরো কবিতা পড়ুন


                প্রশ্ন

             । আকাশ ধর ।

সূর্য উঠলেও চারিদিকে ঘোড় অন্ধকার।

বলতে পারিস বিধি পৃথিবীটা কার।।

কার চোখেতে জল জমেছে, খরা হৃদয়ে।

কার চুল হল এলোমেলো, গোলাপ লাগিয়ে।।

                                                              পুরো কবিতা পড়ুন


                 হৃদয় হরিণী 

                   । সুমন দাস ।

তুমি এসেছিলে হঠাৎ, বসন্তের মতো,

চোখে তোমার ছিল অনন্ত নীরবতা।

আমি ডেকেছিলাম নাম ধরে—

তুমি হেসে বলেছিলে, “আমি হৃদয় হরিণী?”

পুরো কবিতা পড়ুন

মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৪


 নদী, চিল ও সমীরণ 

। ঝুমুর পান্ডে ।
 
নদীর উপর এক চক্কর, দুই চক্কর, তিন চক্কর দিতে দিতে সাঁই করে নেমে এসে মাছ টাকে ধরে ফেলল চিলটা। চিল না চিলনি কে জানে? যেই হোক। সমীরণ কি আর অতশত জানে না বোঝে! একবার সমীরণের ছোট্ট ঘরের পাশে যে অর্জুন গাছটা ছিল তাতে এক চিলনির সংসার ছিল। ছানা পিনা নিয়ে থাকতো। তাদের উপস্থিতির টের পেত সমীরণ। শেষে একদিন কারা কেটে ফেলল গাছটাকে। গাছ কাটলে ভীষণ কষ্ট হয় সমীরণের। ভীষণ! চিলনিটা তারপর ওর বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে কোথায় গেল কে জানে!নদীর ওপর দুটো নৌকাও এদিক-ওদিক হচ্ছে। তার মানে মাছ ধরছে। সামনে নদীর ব্রিজটা বুক চিতিয়ে মানুষ গাড়ি সব পার করছে। লোকে বলে বরাক ব্রিজ। এই কিছুদিন আগে একজন সুন্দরী কন্যা এই ব্রিজ থেকে লাফ দিয়ে পড়ল। সম্পূর্ণ গল্পটি পড়ুন



আমার গ্রাম

। সুমন দাস ।

আমার গ্রাম, এখনো সকালে ঘুম ভাঙে কাক ডাকার শব্দে,

পুকুরপাড়ে ঝাঁপিয়ে নামে রোদ, গাছে উঠে শিশুরা হাসে।

মাঠের বুক চিরে হেঁটে যায় একটা সরু পথ,

যেন কারো চুলের বেণী...বাঁধা স্মৃতির ফিতেতে।

দাদুর ঘরের পাশে আম গাছটা এখনো আছে,

তার ছায়ায় কত দুপুর কেটে গেছে.....       সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন



     নির্বাক দর্শক

         । রুমা দাস ।

     নিভৃত নীলাকাশের ওপারে

     এক চিরচেতনা বসত করে—

     তিনি নন শুধু ঈশ্বর,

     তিনি সাক্ষী—

     সমগ্র সৃষ্টির নীরব পর্যবেক্ষক।

     সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন



কথা নানা ধরণের
। এম রিয়াজুল আজহার লস্কর ।

কিছু কথা শুনলে মনের কষ্ট শুধু পালায়,

কিছু কথা যায়না ভুলা আগুন হয়ে জ্বালায়।

কিছু কথায় মনটা খারাপ অবসাদে থাকা,

কিছু কথায় শক্তি পাওয়া স্বপ্ন ধরে রাখা।




   মনের মাঝে তুমি

            । চাঁদনী দাস ।

তুমি আমার মনের গহনে,

        সুপ্ত সোনালী বাসনা।

তোমায় নিয়ে প্রতিনিয়ত,       

        লিখি রামধনুর কল্পনা।

তুমি ছিলে বলে প্রেম ছিল,          

   ভালোবাসার পরশে রঙীন।        সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন

শুক্রবার, ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

সুমন দাস এর দুটি কবিতা



ক্ষত

সাতটি দশক আগে ভাগ হলো দেশ
সব ধ্বংস রাজনীতির পাশা খেলায়,  
ক্ষমতার লিপ্সায় ওরা দিল কূটচাল
মানুষও উঠলো মেতে ধর্মের নেশায়।

স্বাধীনতার রব উঠলো যে চারিদিকে
ধর্মের ভিত্তিতেই চাই আলাদা ভূখণ্ড,
রাজনীতির ব্যবসায়ীরা তো হর্ষল্লাসে
নিজের তাগিদে দেশ করলো দ্বিখণ্ড।

পূর্ব পুরুষের ভিটেমাটি ছেড়ে অনেকে
ক্ষত নিয়ে নতুন ঠিকানায় দিল পাড়ি, 
কোথাওবা পড়ে রইল সোনার ফসল
কতো কতো জমিদারের দালান বাড়ি। 

কতো স্ত্রীর মুছে গেল সিঁথির সিঁদুরটা
কোল খালি হলো যে অনেক মায়ের,
ভাইটা হারালো প্রিয় ভাইকে চিরতরে
সম্ভ্রম হারাতে হলো কতো যে বোনের।

বুকে ক্ষত নিয়ে নতুন স্থানে নতুন করে
শুরু হল যে জীবনের আরেক সংগ্রাম,
ফের নিজেকে স্বদেশী প্রমাণের পালা
তাইতো ছুটছে অনেকের কালো ঘাম।

পূর্বপুরুষ ক্ষত নিয়ে হলেন বাস্তুহারা
উত্তরাধিকারী আজও তা বয়ে চলছে,
অজানা ভয়ে যে মরছে তিলে তিলে
শেষ ঠিকানাও কি হারিয়ে যাবে পাছে?

সারেনি তো এখনো পর্যন্ত কত জনার
সাত দশক আগেকার ওই পুরনো ক্ষত,
প্রমাণের গ্যাঁড়াকলে পিষ্ট হয়ে ফের কি
নতুন ক্ষত বুকে নিয়ে হতে হবে বাস্তুচ্যুত?

...


অনুকরণ
     

যদি কাউকে করো অনুকরণ
তবে সূর্যকে করো, চাঁদকে নয়।
সূর্যের যে কোনো বদনাম নেই
চাঁদের গায়ে কিন্তু কলঙ্ক হয়।।

চাঁদের পানে পারবে তাকাতে
যতক্ষণ তব ইচ্ছে আছে মনে।
ভরদুপুরে পারবে কি তাকাতে
নীলাভ আকাশের সূর্যের পানে?

নিজেকে গড়তে হবে সেই ভাবে
যাতে কেউ কলঙ্ক খুঁজে না পায়।
প্রতিটি পদক্ষেপে যেন তোমার
সুনামের ঔজ্জ্বল্যতাটুকু ছড়ায়।।

পাছে অনেকেই হিংসায় জ্বলবে
হয়তোবা চাইবে তোমার সর্বনাশ।
বাধা বিপত্তি পিছনে ঠেলে দিয়ে
কাজে হতে হবে সূর্য সম প্রকাশ।।

মেঘের আড়ালে কিন্তু সূর্য হাসে
ছড়ায় যে তার উজ্জ্বল বিচ্ছুরণ।
তেমনি কালো মেঘ দূরে সরিয়ে
গঠন করো তোমার এই জীবন।।

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

এগিয়ে চলো পাশে আছে অগণিত কলম

। চান্দ্রেয়ী দেব ।     ঘুম ভাঙতেই জানালার পর্দা সরাতেই চোখে দাগ কাটে পরিষ্কার আকাশে ঝকঝকে নীল রং ছড়ানো। স্নিগ্ধ হাওয়ার পরশে প্রাণ ফিরে পা...