আব্দুল হালিম বড়ভূইয়া লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
আব্দুল হালিম বড়ভূইয়া লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-৩৯

         নিজের প্রতিধ্বনি 

            । চয়ন ঘোষ ।

একেকটা রাত যেন ভাঙা কাচের মতো,

ধরে রাখলে হাত কেটে যায়,

আর ছেড়ে দিলে রক্ত থেমে যায়।

আমি এখন বুঝেছি —

                                                                         পুরো কবিতাটি পড়ুন


অদ্ভুত হাসি

। শিপ্রা দাশ ।

ছোটখাটো একটা চাকরি করে সুপ্রিয়া, একাই থাকে। সারাদিন অফিসের কাজ সেরে বাড়ি ফিরে ক্লান্ত সুপ্রিয়া ঘরের টুকিটাকি কাজ সেরে কিছু একটা খেয়ে বিছানায় গা এলিয়ে দেয়। ততক্ষণে বিকেল পেরিয়ে সন্ধ্যা নেমে আসে প্রায়। বিছানা যেন সুপ্রিয়াকে ছাড়ছেই না…


                   অবুঝ প্রেম

                 । সদয় দাস ।

বাতাসে ভেসে বেড়ায় প্রেম প্রেম গন্ধ, 

ভাবনাতে শিহরিত - আছে যত রন্ধ্র।

নয়নে আঁকা তোমার প্রেমময় ছবিটা, 

শব্দের মালা গেঁথে লিখি আমি কবিতা।

                                                                            পুরো কবিতাটি পড়ুন


                  নিয়তি 

    । আব্দুল হালিম বড়ভূইয়া ।

 মাধ্যমিক এর গণ্ডি পেরোনো দুই সুহৃদ 

উচ্চাভিলাসী মোহে তাদের জীবনতরী 

কায়মনোবাক্যে যাদের রং রং ভাব

একদা শিক্ষানুষ্ঠানের সৌজন্যে 



         অস্তিত্বের সন্ধানে

            । পিংকী দাস ।

যেখানে অনুতাপ ঝরে নিঃশব্দ দহন হয়ে, 

ছাই করে দেয় স্বপ্নের ধ্বনিমালা। 

চোখের সামনে ঝাপসা হয়ে আসে পৃথিবী, 

আমি তাকাই, অথচ কিছুই স্পষ্ট হয় না–

                                                                         পুরো কবিতাটি পড়ুন

শুক্রবার, ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আব্দুল হালিম বড়ভূইয়া-র দুটি কবিতা



এক গুচ্ছ কাশ

পথের শেষান্তে একগুচ্ছ কাশ

খুলে দিল তার ফুটন্ত দুয়ার।

অবুঝ আগ্রহে প্রকৃতির বুকে

সাদা পালক তুলে আনন্দ করে।

এক খুশীর বার্তা ছড়ায়ে দিয়ে---

শরৎরাণীকে দেয় আভরণ।

কর্কশদেহে তুলো সাজিয়ে নেয়,

মনুষ্যলোকে মুক্ত ঝরা চাদরে।

বাতাসের দোলায়, জগৎ ভোলায়

আগমণী বার্তার আবেগ রসে।

শুভ্র মনোহর এই কাশফুল

আশ্বিনের আঙিণায় হিমের পরশ।

...


শিউলি


নূতনের গন্ধে খুঁজে বেড়াই---

কী জানি ; কী একটা উদ্যম এসেছে,

আকাশের নীলিমায় ঘন মেঘ;

বাতাসও একটু ভার।

গরমের সকাল-সন্ধ্যায়; শিশির কণা,

গাছের ডালে শিউলি ফুটেছে

মুকুলেও গেছে ভরি।

মাটির টানে উপচে পড়া

লাল-সাদা দেহ নিয়ে কী বাহার!

অশেষ মগ্ন আনন্দলোক,

শিউলি ফুটে গেছে এই ভেবে।

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

এগিয়ে চলো পাশে আছে অগণিত কলম

। চান্দ্রেয়ী দেব ।     ঘুম ভাঙতেই জানালার পর্দা সরাতেই চোখে দাগ কাটে পরিষ্কার আকাশে ঝকঝকে নীল রং ছড়ানো। স্নিগ্ধ হাওয়ার পরশে প্রাণ ফিরে পা...