![]() |
। মাম্পী দাস ।
আমি নির্জন অন্ধকারে
আগাছায় পড়ে থাকা একবিন্দু শিশির
সূর্য উঠেই প্রথম যাকে চুষে নেয়।
আমি পৃথিবীতে আসা ওই সেই অভাগিনী
যে শূন্য থলিতে বের হয়ে
শূন্য থলিতেই ঘরে ফিরে।
নিঝুম রজনী। চান্দ্রেয়ী দেব ।
নিঝুম রজনী আমি তোমাকে চাই...
প্রহর অন্তিমের দালানে পৌঁছে যেতেই
গুটি কয়েক ঝিঁঝিঁপোকার কথোপকথনে
একলা জেগে থাকা চন্দ্রমার গা ছুঁয়ে
নিস্তব্ধতা ভেসে আসে সুদূর পথ হতে
![]() |
। সুচরিতা দাস ।
তথাকথিত আপন ঘরে থেকেও সে,
আজীবন যাযাবর,
একদিনকার নিজের বাড়িতে যেতে আজ,
তার চাই অন্য কারো অনুমোদন স্বাক্ষর!
![]() |
। সোমদত্তা দাস ।
সূচি এই প্রায় তিন বছর পর নিজের শহরে ফিরে এসছে। বাড়িতে দুদিন রেস্ট করে আজ বেরিয়ে পড়েছে শহরটাকে একটু ঘুরে নিতে। সেই পুরনো স্পটস্। মল পার্ক আরও কত জায়গা। যতসব কাণ্ডকারখানা। আজকের ডেসটিনেশন মল্। মলের থার্ড ফ্লোরে উঠেই টয় শপের দিকে ছুটে সূচি। কত স্মৃতি এখানে। কলেজ কালের প্রেম, কোচিং বাঙ্ক করে এখানে আসা। স্মৃতি রোমন্থনের সাথে চলছিল পুতুল দেখা। হঠাৎ কেউ পাশ থেকে তার নাম ধরে ডাকে ---
--- সূচি ! তুই! এখানে! কবে এসছিস?
--- আরে শুভম! এই তো লাস্ট উইকে এলাম রে। তুই বল, কেমন আছিস?
![]() |
। রঘুনন্দন ভট্টাচার্য্য ।
মাঝরাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে যখন উড়ান ভরি,
মাটির চঞ্চলতা তখন হারিয়ে যায় -
ঠিক বাদুড় বা চামচিকার ডানার শব্দের মত।
কেউ জানে না কোন অভিমান নীরবে কাঁদে,
অনুভূতিরা পাড়ি দেয় মায়াবী ঘুমের দেশে,
শীতল মেঘের স্পর্শে তারা ভুলে যায় নিজেকে! পুরো কবিতা পড়ুন এখানে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন