 |
। সুস্মিতা দাস চৌধুরী ।
গাছ দেয় যে কত শীতল ছায়া,
কাটতে তবু হয় না কেন মায়া?
নিজেই নিজের করছি ধ্বংশ
বাড়বেই তো কার্বনডাই অক্সাইডের বংশ!
গাছ দেয় যে কত শীতল ছায়া,
কাটতে তবু হয় না কেন মায়া?
নিজেই নিজের করছি ধ্বংশ
বাড়বেই তো কার্বনডাই অক্সাইডের বংশ!
 |
চাতক পাখি। প্রিয়তোষ শর্মা ।
অনেকের মতো আমিও
আসলে এক চাতক পাখি।
চারিদিকে সমুদ্রময় জলরাশি
অথচ তৃষ্ণার্থ প্রাণ।
 |
। ছন্দা দাম ।
প্রতিটি প্রহরের এপারে ওপারে মেয়েটি....
গুলিয়ে ফেলে নিজেকে বাতাসের সাথে,
গুলিয়ে ফেলে নিজেকে বাতাসের সাথে,
আকাশের সাথে, পাখিদের সাথে, মেঘেদের সাথে...!!
ভোরের আকাশ গালে লালিমা মাখতেই
ভোরের আকাশ গালে লালিমা মাখতেই
মেয়েটা ছুটে যায় জানালায়...অপলক তাকিয়ে থাকে,
 |
আলাদ্দীনের প্রদীপ
। আব্দুল হালিম বড়ভূইয়া ।
মানুষের বেঁচে থাকার উৎস তুমি, আকাঙ্ক্ষা
তোমার চক্রব্যূহে হাবুডুবু খায় এ শহর
আলাদ্দীনের প্রদীপের মিটমিট আলোয়
বেড়ে যায় তোমার কদর আরও সহস্রগুণ।
 |
শান্তির স্পর্শ
। সুমঙ্গল দাস ।বাচ্চা শিশু কচিকাঁচা, সহজ সরল তার মনতার স্পর্শে পাবে তুমি, দেখ তাতেই ইষ্ট ধারণ।
খিলখিলিয়ে হাসবে শিশু, দুশ্চিন্তা হবে দূর
মন আনন্দে অন্তরমনে, খুলবে শান্তির দোর।
