যোগেন্দ্র দাস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
যোগেন্দ্র দাস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২২


 রুপময়ী চাতলার গ্রামের সৌন্দর্য

। সুজিতা দাস ।

    সবার কাছেই তাদের গ্রাম খুব সুন্দর ও আকর্ষণীয় একটি জায়গা । তেমনি আমাদের কাছে আমাদের গ্রাম খুবই আকর্ষণীয়। তার একটা কারণও আছে বটে। আমাদের হাওরের গ্রামগুলো অন্য গ্রামের থেকে একটু ভিন্ন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভুমি তো বটেই,তার ওপর আমাদের গ্রামে এখন অবধি লাকড়ির চুলা প্রচলিত আছে।  পুরো লেখাটি পড়ুন ❤



  থালা হাতে নিরন্ন আমি

  । বিশ্বজিৎ মানিক ।

  সানাইয়ের সুর শুনে আমি

  বিয়ে বাড়িতে বসে আছি ত্রিভুজকোণে,

  টিকটিক সময় থেমে নেই

  অথচ আমার ক্ষুধা মরে গেছে ভীষণ ক্ষুধায়।

পুরো কবিতাটি পড়ুন ❤



অনন্ত কথামালা 

। অনন্যা ভট্টাচার্য ।

 তুমি দুঃখ 

 আমার অনভ্যাসের সুখ 

আমার একান্ত হারানো দিনের নীরবতা

আমার অনাগত ভবিষ্যতের যাপনকথা।

পুরো কবিতাটি পড়ুন ❤



  ভালোবাসার জলছবি 

  । ড. অর্পিতা দাস ।

  দিন দিন ফ্যাকাসে হচ্ছে ভালোবাসার রং,

  গোলাপও আজ রং পাল্টে

  ক্যাকটাসে রূপ নেয়।

  হৃদয়ের স্পর্শের অনুভূতি অনুধাবনের,

  আজ সময় যে অতি অল্প,

  পুরো কবিতাটি পড়ুন ❤



বিশ্বপ্ৰেম

। যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস ।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যার ক্ষেত্রে প্রভূত অগ্রগতির ফলে প্রকৃতির উপর আধিপত্য বিস্তার করতে মানব জাতি আজ অনেকাংশেই সক্ষম। সমগ্র জড় বস্তুজগত যেন তার দৃষ্টি, জ্ঞান ও উপলব্ধির পরিধিতে চলে আসছে। বিশ্বব্যাপী নানাবিধ চিন্তা স্রোতের সাথে সম্মিলন সংমিশ্রণ বর্তমানে অতি সাধারণ এক প্রাত্যহিক ব্যাপার, যার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব বিজ্ঞান প্রযুক্তিরই প্রাপ্য।  পুরো লেখাটি পড়ুন ❤

রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১০

 জীবনটা বড়ই অদ্ভুত ও বিচিত্র

           । প্রণীতা দাস ।

বিচিত্র এই জীবনে ঘটে চলে
অসংখ্য বিচিত্র সব ঘটনা।
হাঁসি কান্না, আনন্দ বেদনা
দুঃখ সুখ, ভালো মন্দের মিশেলে
এগিয়ে চলে জীবনখানা।
                        পুরো কবিতা পড়ুন ❤


              শূণ্য

           । যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস ।

আমি আদি, আমি অন্ত, আমি গোলাকার

দুইদিকে প্রসারিত আমার সংসার

ডান যদি ধন হয়, বাম হয় ঋণ

আমা দ্বারা গুণেতে আমাতেই লীন।

                               পুরো কবিতা পড়ুন ❤


                   প্রেমকথা

        । শর্মী দে । 

আবছায়া ভোরের গায়ে লেগে থাকে 

কিছু কৌতূহল!

কিশোরীর মধুবনী পাড়েও লেগে 

আছে মোহনার গন্ধ

                                    পুরো কবিতা পড়ুন ❤


    প্রতিক্ষার প্রতি মুহূর্ত
          । সজল দাস ।

মাছরাঙ্গা পাখির ঠোঁটে ভর করে 

প্রতিদিন সাতরঙা সূর্য নামে,

বিষন্ন বৃষ্টি ভেজা দুপুরে চিলের কান্নায়
ভিজিয়ে দিয়ে যায় হৃদয়ের সব অলিন্দ।

                                          পুরো কবিতা পড়ুন ❤


[অনুগল্প]                  স্বপ্নের সেলফি
                               । চন্দন পাল । 

   কি একটা কাজে বহিরাজ্যে গিয়ে (ইউপি সম্ভবত) হাতে কিছু সময় বেঁচেছিল। কোথাও গিয়ে আশপাশ দেখার শখ বরাবরই। কিন্তু তাজমহল দেখার মত সময় হবে না, আগের অভিজ্ঞতা রয়েছে। নিরাপত্তা বিধি ও লাইন কাটতে কাটতেই একঘন্টা চলে যায়।

      ছায়াময় গ্রাম্য! পথ থেকে বড় রাস্তায় উঠে এক ভটভটি (সেভেন সিটার) অটোঅলাকে জিজ্ঞেস করলাম তাজমহলের আগে কোন দর্শনীয় স্থান কিনা... সে হিন্দিতে বললো, "আছে, রথচটি"। বললাম, 'রথচটি'!, চলো, আমি যাবো। সে চালু হল, পথে লোক নিল, লোক নামালো। কিন্তু রাস্তাটি সংকীর্ণ! কেন বুঝে উঠতে পারছিলাম না। শুধু একটা গাড়িই চলাচলের সুবিধা আছে। মাঝে মাঝে সবুজ পাহাড়, লুঙা, নদী, আকাশের বিচিত্র রূপ দেখা দিচ্ছিল আর আমার শখ মিটছিল। যার লোভে আমি আশেপাশে ঘুরতাম। গাড়িতে স্বল্পদূরযাত্রী মেয়ে দুজন বাংলায় কথা বলছিল।   পুরো গল্প পড়ুন ❤

বুধবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৪

বিড়ালের রাস্তা অতিক্রম করা অমঙ্গল কেন?

 


-          যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস

 

বিড়াল রাস্তা কাটলে গাড়ির চালক কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে, তারপর যায় কেন? এমনকি মানুষ হেঁটে যাচ্ছে এমন সময়ও বিড়াল রাস্তা কাটলে মানুষ দাঁড়িয়ে পড়ে কেন? এর কারণ কি? এই প্রথা অনেক পুরনো। সেই কোন যুগ থেকে চলে আসছে। এর পিছনে বৈজ্ঞানিক যুক্তি কি?

আগেকার দিনে গরুর গাড়ির প্রচলন ছিল। গরুদের সামনে দিয়ে বিড়াল গেলেই তারা অস্থির হয়ে পড়তো। গরুদের অস্থিরতার জন্য প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটততাই গরুর গাড়ির চালক বিড়াল রাস্তা কাটলে গরুদের শান্ত করার জন্য কিছুক্ষণ গাড়ি থামিয়ে দিত। সেই অভ্যাসই হয়ত এককালে কুসংস্কারে পরিণত হয়। তারপর থেকেই সম্ভবত যেকোনো গাড়ির সামনে দিয়ে বিড়াল গেলেই গাড়ি থামিয়ে দেওয়ার রীতি শুরু হয়।

জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে রাহুকে অশুভ গ্রহ বলে। রাহুর প্রভাবে অমঙ্গল বা দুর্ঘটনা যোগ আছে। বৈদিক জ্যোতিষ অনুসারে বিড়াল রাহুর বাহন। এই কারণেই বিড়াল পথ ঘাটলে অশুভ বলে মনে করা হয়। কারণ বিড়াল পথ কাটছে মানে সেখানে রাহুর প্রভাব আছে। তাই যেকোনো অমঙ্গল আসতে পারে বলে ধরে নিয়েই বিড়াল পথ কাটলে গাড়ি থামানোর রীতি শুরু হয়।

বিদেশেও এই রীতি প্রচলিত আছে। আগেকার দিনে ইউরোপীয় দেশগুলোতে একসময় পোষা কুকুর, বিড়াল রাস্তা পার হওয়ার সময় তাদের পিছু পিছু বাড়ির ছোট বাচ্চারা ছুটে যেত এবং প্রায়ই গাড়ির তলায় চাপা পড়ার ঘটনা ঘটত। তাই অনেক দেশে সরকারি নির্দেশ ছিল কুকুর, বিড়াল রাস্তা পার হলে কিছুক্ষণ থেমে দেখতে হবে যে পেছন পেছন কোন বাচ্চা আসছে কিনা।

তাছাড়া কালো বিড়াল ইউরোপে এভিল এবং উইচ্ক্রাফট এর সাথে জড়িত। অন্ধকার রাস্তায় ঘোড়ার গাড়ির সামনে বিড়াল এলে তাকে মাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তারপর সওয়ার এর উপর ইভিল স্প্যাল চেপে বসবে এই আশঙ্কায় কালো বিড়াল দেখলে গাড়ি থামানোর প্রথা চালু হয়।

রাস্তার বিড়াল তার নিজের প্রয়োজনে রাস্তা অতিক্রম করে। কোন অশনি সংকেত দেওয়ার জন্য নয়। কখনো শিকারের জন্য কখনো খাবারের সন্ধানে আবার কখনো হয়তো বেড়ানোর জন্য তারা সাধারণত রাস্তা অতিক্রম করে থাকে।

 

একমাত্র জনসচেতনতা এবং মানুষের মধ্যে বিজ্ঞানমনস্কতা বাড়িয়ে এই কুপ্রথা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের...