বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৪

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল

সম্পাদকীয় .........

বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব, দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন, সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের মেলবন্ধন ঘটে। পূজা মানেই আনন্দ, উৎসব এবং বইয়ের পাতায় হারিয়ে যাওয়ার এক অপূর্ব সুযোগ। বছরের এই বিশেষ সময়ে, প্রতাপ এর পূজা সংখ্যা লেখক ও পাঠকদের জন্য এক অন্যরকম আনন্দ ও অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে ওঠে। বরাক উপত্যকার সাহিত্যের অঙ্গনে প্রতাপ তার স্বতন্ত্র অবস্থান ধরে রাখার প্রয়াস বরাবরই করে আসছে। এ বছর, ১৪৩১ বঙ্গাব্দের পূজা সংখ্যা সম্পূর্ণ ভিন্নতর একটি দৃষ্টিকোণ থেকে সাজানো হয়েছে, যেখানে আমরা বরাবরের মতই প্রতিষ্ঠিত লেখকদের পাশাপাশি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছি নতুন ও অনভিজ্ঞ লেখকদের, যাদের অধিকাংশই বরাক উপত্যকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী কৈবর্ত সম্প্রদায়ের।  [পুরো সম্পাদকীয় পড়ুন এখানে] ❤

                                                                                                             

সুচরিতা দাস
  পরকীয়া

  । সুচরিতা দাস ।

  আজকাল তার অন্যের মিষ্টি হাসি বেশ মনে ধরে,

  অন্যের রূপ যৌবন অধিক আকর্ষণ করে। 

  লোক লজ্জার তার আজ আর নেই ভয়, -

  সে সব মূল্যবোধের মাথা খেয়ে পরকীয়া আক্রান্ত।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুরজ শুক্লবৈদ্য

   শারদ সঙ্গম

  । সুরজ শুক্লবৈদ্য ।

আকাশে চিন্তন মনন,

যে দিকে দেখি যে আগমন

মাটি অপেক্ষায় আছে,

অগ্নিও তাই,

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুমঙ্গল দাস

সবুজ পৃথিবী রহস্যে ঘেরা

। সুমঙ্গল দাস ।

পৃথিবী কত সুন্দর যদি তাকে উপর থেকে দেখা হয়। উপর থেকে মানে আপনি যদি উড়োজাহাজ বা প্লেনে চড়েন তাহলে তার মনোরম দৃশ্য উপলব্ধি করতে পারবেন। তবে উপর থেকে জঙ্গলকে দেখতে যত সুন্দর, তার ভেতরটা কিন্তু ততটাই রহস্যে ভরা। আপনি যখন জঙ্গলে ঢুকবেন তখন দেখতে পারবেন এই জঙ্গলের ভেতরে অনেক রকমের বিষাক্ত পোকামাকড় এবং ছোট বড় হিংস্র জন্তু-জানোয়ারের সহস্রাধিক বসবাস, তাদের মধ্যে তারা সবাই একে অপরের শিকার করে জীবনধারণ করছে এবং যে শক্তিশালী বা বুদ্ধিমান, সেই পৃথিবী অথবা জঙ্গলে রাজত্ব কায়েম রাখতে সর্বদা প্রস্তুত।  [পুরো গদ্য পড়ুন এখানে] ❤


স্বাতীলেখা রায়
       মায়ের মত 

      । স্বাতীলেখা রায় ।

মাকে হারিয়েছি খুব বেশিদিন হয় নি 

তবু জীবন থেমে থাকে কোথায় 

নিয়ত সূর্য উঠে-ঢলে 

বর্ষা যায় শরৎ হাসে 

শীত যায় বসন্ত আশে 

রন্ধ্রে রন্ধ্রে গা ঝাড়া দেয় চাপা কান্না 

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



সুশীল  দাস

       আমি কবি না 

         । সুশীল  দাস ।

  আমি কবি না 

  কবিদের মতো ভালো  কবিতা লিখতে পারি না 

  কবিদের মতো কবিতা পাঠও করতে পারি না 

  কিন্তু মাঝে মাঝে বড্ড ইচ্ছে হয়

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


মৃদুলা ভট্টাচার্য

প্রাত্যহিক

। মৃদুলা ভট্টাচার্য ।

১ । 

প্রাত্যহিক জীবন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা হীন পথ ঘুরে ঘুরে 

সহজে গড়তে পারি অতলান্ত স্মৃতির সুবিশাল অট্টালিকা। 


যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস
              অংক 


       । যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস ।

  সকাল বিকাল পড়ার ঘরে 

             বসি অংক নিয়ে। 

  বই খুলতেই প্রশ্নরা সব

             আসে সারি দিয়ে। 

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


রূপরাজ ভট্টাচার্য

ক্লেদ

। রূপরাজ ভট্টাচার্য ।

টিনের চালে বৃষ্টির শব্দে কান পাতা দায়। সায়ন জড়ানো জিহ্বায় কী যে বলে চলেসব কথা ঠিক কানে পৌঁছায় না বৃন্দার। অঝোর বৃষ্টিতে চারপাশ জলে জলাকার। আরেকটু বৃষ্টি দিলেই রান্নাঘরে জল ঢুকবে নির্ঘাত। রান্নাঘরটা শোবার ঘরগুলো থেকে একটু নিচুতে। কারণ বাথরুমসহ চারটে ঘর দু-তলার ফাউন্ডেশন দিয়ে নতুন করা হয়েছে। রান্নাঘরের কনস্ট্রাকশন চলছে। বর্ষার জন্য আপাতত সব কাজ বন্ধ। পুরোনো আসাম টাইপ রান্নাঘরেই এখন রান্নাবান্না চলে। কিন্তু বৃষ্টি এলেই ঐ এক ভয় ঘিরে ধরে বৃন্দাকে। সায়নের অতোসব ভাবার অবসর নেইভাবার মতো তার অবস্থাও নয় অবশ্য। বৃষ্টির মধুর রাতে মদির সায়ন বৃন্দাকে একটানে বিছানায় ফেলে।

[পুরো গল্পটা পড়ুন এখানে] ❤


চন্দ্রিমা দত্ত
   এসো অলৌকিক শক্তিময়ী

              । চন্দ্রিমা দত্ত ।

তোমার পাঁজর ভেঙ্গেশরীর মুচড়ে

রেখে যায় যারা কাম ও প্রতিহিংসার চিহ্ন

তাদেরকেও লালন করে এই দেশএই কাল

তিলোত্তমাতুমি তাদের ক্ষমা করো না।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


ড. অর্পিতা দাস

মেঘলা দিনের প্রতিধ্বনি

        । ড. অর্পিতা দাস ।

চোখে জল আজও আসে

কষ্ট আজও হয়।

নাতোমাকে ফিরে পাওয়ার জন্য নয়।

অগণিতঅসহায় মুহূর্তরা কাঁদে আজও

বর্ষামুখর রাতে।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


প্রণীতা দাস

  মা আসছে বাপের বাড়ী

        । প্রণীতা দাস ।

  একটি বছর পরে মা যে

  আসছে বাপের বাড়ী।

  কার্তিক গণেশ লক্ষী সরাই সঙ্গে নিয়ে

  আর যে কয়দিন বাকি।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


শিবানী গুপ্ত

এই বর্ষা,থামবি তুই?

       শিবানী গুপ্ত ।

এই বর্ষা,থামবি তুই ?

যায় না সহা প্রাণেতে,

দিনেরাতে ঝরে চলিস

অতিষ্ঠ তোর দানে তে।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


স্মৃতি দাস

গরবিনী মায়ের সুসন্তানদ্বয়

। স্মৃতি দাস ।

যে দুজন বাঙালি কবি সমস্ত বিশ্বে বরেণ্যতাঁদের দু'জনেরই জন্মস্থান ভারতবর্ষ। তাঁদের প্রতিভার দ্বারা ভারতকে সমৃদ্ধ করেছেনভারতকে পৌঁছে দিয়েছেন এক সীমাহীন উচ্চতায়। তাঁরা  ভারতের গর্বকারণ তাঁরা ভারতে জন্মে ভারতকে মহান করে বিশ্ব দরবারের এক বিশেষ জায়গায় পৌঁছে দিয়েছেন। তাঁরা প্রাত:স্মরণীয় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও আরেকজন কাজী নজরুল ইসলাম।  [পুরো লেখাটি পড়ুন এখানে] ❤


মমতা চক্রবর্তী

হন্তারক

। মমতা চক্রবর্তী ।

অভিজাত - উল্লাস শেষে

প্লাস্টিক - পাহাড় জমে

ঘন জনবসতির পাশে

নির্জন  রাস্তায়

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সৈকত মজুমদার

  মীরা, তোমাকে

  । সৈকত মজুমদার ।

  'রাত জেগো না বেশি'
  একথা বলা মানুষটি এখন
  নিশ্চিন্তে ঘুমায়.....
  আমি সারারাত জেগে তাকে ভাবি।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



সনথ রায়

      অভাগা প্রেমিক

              । সনথ রায় ।

আমি সেই অভাগা প্রেমিক

   যে বুক ফুটিয়ে ভালবাসতে জানে,

কিন্তু, মুখ ফুটিয়ে বলার সাহস নেই।


সুকান্ত দাস
                ব্যর্থ সমাজ

                      । সুকান্ত দাস ।

 যে নারী দিয়েছে জন্ম তোমায়,  হে পুরুষ

 তুমি প্রতিনিয়ত করেছে তার হত্যা !

 মানুষের মুখুশের আড়ালে থাকা ওই অসভ্য প্রাণীগুলো

 সাজা কি তারা পাবেনা?

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤

সঙ্গীতা দেব

            ঝড় উঠবে

            । সঙ্গীতা দেব ।

  ওরা আমাদের সব স্বপ্ন ছিনিয়ে নিয়েছে

  কাজলটানা দুচোখের শেষ প্রান্ত চুঁইয়ে

  দানা বেঁধেছে কালো জমাট রক্ত।

  শরতের গভীর নীল আকাশ জুড়ে

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


রাহুল দাস 
      অপূর্ণ ভালোবাসা

            । রাহুল দাস ।

  প্রিয় তোমায় ভালোবেসেছি
  কিন্তু পেলাম শুধু ছলনা।
  আশা ছিলো তোমায় নিয়ে
  বাঁধবো আমার কুঁড়ে ঘরখানা।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুখেন দাস

    কস্তুরীর সন্ধানে

          । সুখেন দাস ।

এ বর্ষার নাকি বসন্তেরই ফুলের কোনো সুগন্ধি

এপার ওপার খুঁজেছি চারদিকে।

অনেক খুঁজেছি অনেক দেখেছি তবুও বুঝে উঠতে পারিনি

গন্ধটা ভেসে আসছে কোনদিকে ।।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


প্রিয়তোষ শর্মা

       জীবন

  । প্রিয়তোষ শর্মা ।

 আমৃত্যু বেঁচে থাকতে হবে

 মৃত্যুর স্বাধীনতা নেই বলে!

 জানা নেই মনে

 কীই বা জীবনের মানে!

 [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


প্রদীপ চন্দ্র দাস
            প্রতিচ্ছায়়া

             । প্রদীপ চন্দ্র দাস ।

 এসো এসো এসো তুমি

             রাগঅভিমান ছাড়ি

পড়িয়ে দেব তোমার গলে

       ভালোবাসার মালাখানি।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


চম্পক সাহা

        বেকারত্ব

         । চম্পক সাহা ।

 স্কুল কলেজ পাশ করেমরছি যে বেঘুরে

 চাকরিটা পাবো কোথায়?

 দিন রাত এক করেফর্ম ফিল আপ করি

 চাকরি পাবার-  কি যে উপায়!

 [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



অজিত দেবনাথ
  আচ্ছন্ন কুয়াশার সংরাগে

         । অজিত দেবনাথ ।

জানালার কার্নিশ টপকে বেরিয়ে আসে শব্দের মিছিল

নির্বোধ পৃথিবীর হাতে স্মারকলিপি তুলে দিবে বলে

রাজপথে হারায় কত গ্ৰথিত সংলাপ

নিদ্রাহীন রাতের ত্রস্ত পদচারণ

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


অপাংশু দেবনাথ
         প্রতিনিধি

        । অপাংশু দেবনাথ ।

  আলোকিত শূন্যতাকে অতিক্রম করতে পারছিনা,

  আমার চারিদিকে হেঁটে যাচ্ছে অর্ধমৃত মানুষের শরীর,

  জনান্তিকে কে যেন বলে গেলো আমিও তাদেরই একজন।

   [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



মানসী সিনহা
অচেনা পৃথিবী

। মানসী সিনহা ।

১.

আর ভালো লাগে না এই অচেনা পৃথিবী

দাও ফিরিয়ে আমায় সেই

অনন্যা মূর্ত্ত স্মৃতি

 [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤ 


অভিজিৎ দাস

            গন্তব্য

          । অভিজিৎ দাস ।

  কোথাও বা হেঁটেছি,কোথাও যেনো ভেসেছি

  থমকেছি এসে মোহনায়।

  জীবন দোয়ারেপ্রেমের জোয়ারে

  পাড়ি দিয়েছি ভাঙ্গা নায়।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


আনওয়ারুল হক বড়ভূইয়া 

একটা কথার জন্য রোহিণী

      । আনওয়ারুল হক বড়ভূইয়া ।

একটা কথার জন্য বেঁচে আছি রোহিণী

একটা কথার জন্য তুলোধুনো  করি 'আরব্য রজনী'

আরও একটা কথা যদি বলা যায়

সুখে অ-সুখে এ জীবনটা এগিয়ে যায়

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুরজ কুমার নাথ

দুর্গা

। সুরজ কুমার নাথ ।

  দুর্গা তার মায়ের কাছে বায়না ধরেছে, এবার দুর্গা পূজায় সে কোন জামা কাপড় কিনবে না। তার তিনশো টাকা চাই। প্রতি বছর দুর্গার মা দুর্গাকে নতুন জামা কিনে দেন। তবে মাকে কখনো পুজোয় নতুন শাড়ি পরতে দেখেনি সে। বাবা নেই, কে-ই বা কিনে দেবে! সামান্য রেশনের চাল আর লোকের বাড়ি কাজ করে যে উপার্জন তাতেই কোনো রকমে ঘর ও মেয়ের পড়াশোনার খরচ চালান দুর্গার মা। [পুরো গল্পটা পড়ুন এখানে] ❤

সুজিতা দাস
           ফেসবুক

   । সুজিতা দাস ।

অনেক মানুষের দ্বারা নির্মিত এই ফেসবুক

হারিয়ে গেছে নববর্ষের দিনে অনেক পরিচিত মুখ

এখানে যে যার মত যায় আসে   

বিপদে কেউ থাকেনা পাশে  

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


প্রমিলা দাস
             দুর্গা মা

            । প্রমিলা দাস ।

  ভুবনমোহিনী মা আমার আসছে

  খুশির জোয়ার আনন্দের বন্যা বয়ে

  আলতা রং পা, কালো কাজল নয়নে

  কাশ ফুল আর শিউলির সুবাসে

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


রূপালী রায়

  অচেনা কবিতা

    । রূপালী রায় ।

আমি পাহাড় খুঁজতে যাই যখনই

গল্প খুঁজে ফেলি।

রং- এর নেশায় মাতাল হয়ে

খেলি রং-এর লুকোচুরি।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুস্মিতা দাস চৌধুরী
 অভিনয়

  । সুস্মিতা দাস চৌধুরী। 

  ভালবাসার নামে 

  কেন করলে অভিনয়

  কি পাবে এর বিনিময়?

  কেন করলেএসব মায়ার ছল

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুস্মিতা অধিকারী
বোধন

। সুস্মিতা অধিকারী ।

অন্তস্থলে মৃদু-মন্দ হৃদিপটে শরৎ

 কালের  স্তব্ধ দরজায় মা তোর নিমন্ত্রণ!

কেতকী-যুঁথী, কাশ ফুলে  সাদা মেঘ

মাধুকরী হয়ে ভেসে যায় দিগন্ত

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


রাজু দাস
  আমিও একটা চাকরি করি

                  । রাজু দাস ।

  আমিও একটা চাকরি করি

  হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন, কিন্তু 

  লোয়ার লেভেলের

  তাও আবার বেসরকারি। 

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


শ্যামলী ভট্টাচার্য্য পাল
এবার জ্যান্ত হয়ে আয় মা

     । শ্যামলী ভট্টাচার্য্য পাল ।

মৃণ্ময়ী এবার জ্যান্ত হয়ে আয় মা!

মা ছাড়া সকলকে তো আর

সব কথা বলা যায় না।

কেন আজ মন উচাটন,

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


  ভালোবাসা এমন কেনো 

               । সানি ভট্টাচার্য ।

  তোমার ভালোবাসার অন্তহীন জবাব দিয়ে যাবে হৃদয়
  আমি থাকি না কেনো যেখানেই।
  হৃদয়ে ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে আছি
  হ্যাঁ, থাকবো হয়তো তোমার ভাবনা নিয়ে আরো কিছু বছর।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤

 

উজ্জ্বলা দাস
                       এবার পূজো

    । উজ্জ্বলা দাস ।

এবার পূজো অন্যরকম

চারপাশটা বেশ শান্ত,

প্রতিবাদের দাবিতে আজ

সকলেই যেন ক্লান্ত!



সুনীল রায়
        এবার জেগে উঠো

             । সুনীল রায় ।

 দেরী হয়েছে অনেক এবার জেগে উঠো

 অনেক সহেছ অত্যাচার আর অবিচার

 যতো নিপীড়িতঅবহেলিতজাগো এবার

 হিসাব চাইবিচার চাইএবার জেগে উঠো।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



শতদল আচার্য

ভালবাসার সন্ধ্যা

। শতদল আচার্য ।

কতটা হাত প্রসারিত করলে ভালবাসায়

তোমার ছুঁয়ে যাওয়া সন্ধ্যা নামে।

আমার এক একটা সন্ধ্যা বিকাল

মন খারাপের ঔষধি

তোমার কাছেই ছিল। 

 [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤

 

বিষ্ণুপদ দাস
     একটি নতুন ভোর

              । বিষ্ণুপদ দাস ।

 একটি নতুন ভোর আবার আসুক

 ধরণী নতুন করে মধুর হাসুক।

 নবীন আলোর বানে সব ধুয়ে মুছে

 বিভেদের গ্লানি যত যাক চলে ঘুচে।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


 ধ্রুবজ্যোতি মজুমদার
যা দেবী সর্বভূতেষু....

 । ধ্রুবজ্যোতি মজুমদার ।

যে সিগন্যাল বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ফিরে ফিরে যায়

বারবার, বোধের দেয়াল হতে,

প্রহরীর রাডারে থাকেনা চিহ্ন

অথচ আশ্চর্য্য

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


শৈলেন দাস
নাইন্টিজ এর প্রেম
। শৈলেন দাস ।

শিলচর শহরের বড় একটি শপিংমলে কাজ করে সনকা। লাঞ্চের পর থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ক্যাশ কাউন্টার সামলানোর দায়িত্ব তার। তারপর ভাওয়াল পয়েন্ট থেকে অটো বা ই-রিক্সা করে বাড়ি ফেরা। তারাপুর ওভার ব্রিজের পাশের একটি গলিতে থাকে সে। সেন্ট্রাল রোডের মত জায়গায় রাত আটটা কোন বেশি রাত নয়। একটা না একটা গাড়ি পাওয়া যায়ই। কোন কোন দিন তো মল থেকে বের হতে নয়টা বেজে যায়। তখনও গাড়ি পেতে অসুবিধা হয় না। নিত্যদিনের যাতায়াততাই এখানকার অটো বা ই-রিক্সা চালকদের সাথে মোটামুটি মুখ চেনা হয়ে গেছে তার।    [পুরো গল্পটা পড়তে ক্লিক করুন এখানে] ❤

[প্রকাশক : অদিতি দাস  □ নেতাজী লেন, আশ্রম রোড শিলচর  মুদ্রণ : অঞ্জলি ডিজিটাল]

 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের...