। সদয় দাস ।
বাতাসে ভেসে বেড়ায় প্রেম প্রেম গন্ধ,
ভাবনাতে শিহরিত - আছে যত রন্ধ্র।
নয়নে আঁকা তোমার প্রেমময় ছবিটা,
শব্দের মালা গেঁথে লিখি আমি কবিতা।
। পুষ্পিতা দাস ।
ছোটবেলা যখন আমার জ্বর হতো মা, আর তুমি আমার পাশে বসে কপালে জলপট্টি দিতে, তখন মনে হতো তুমি পাশে না থাকলে হয়তো জ্বরটাকে আর সারিয়েই উঠতে পারব না। ভাবতাম, তুমি না থাকলে কী যে হতো! তখন জ্বরটাই কত বড় ব্যাপার ছিল, আর তোমার উপস্থিতি আমার সব অসহায়তার উপশম। আর আজ দেখো মা—জ্বর তো নয়, একের পর এক ঝড় আমার জীবনের উপর দিয়ে বয়ে চলেছে। আর তোমার আত্মজা অশ্বত্থ বৃক্ষের মতো অটল। সেসব কত ঝড়ের সাক্ষী তো তুমি নিজেই ছিলে মা। পাছে তুমি ভেঙে না পড়ো, এই ভেবে আমার কষ্ট হচ্ছে—তা আমি কখনোই তোমার কাছে প্রকাশ করিনি। বাকী অংশ পড়ুন ....
। রঞ্জন কুমার বণিক ।
শালুক ফুলের দিঘীর মালকিন, চুইয়ে পড়া জোৎস্নার চাঁদ,
ঝিরি ঝিরি শ্রাবণধারায় জুড়ালো আমার কাব্যময়ী রাত ।
গ্রীষ্মের দহন বেলায় পোড়ে তছনছ হল হৃদয়,
তারপরেও কালবৈশাখীর তাণ্ডবে বেঁচে কিছু রয় ।
। রুমা দাস !
বড়বেলায়ে আমরা আর প্রেমে পড়ি না,
গোধূলির কাঁপা রঙে হারিয়ে যাওয়া নয়,
চাই নরম কাঁধ,শান্ত আশ্বাস,
চাই স্নেহের নিঃশব্দ আশ্রয়।
। শেখর মালাকার ।
আকাশ ভরে মেঘের ভেলা,
বৃষ্টি নামে, ঝর ঝর ধ্বনির মেলা।
পাখিরা উড়ে খুঁজে নেয় ঠাঁই,
ধানক্ষেতে নেমে আসে জলরাশি চাই।