রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-৩৪

জুবিন গর্গ স্মরণে বিশেষ সংখ্যা

আসামের আকাশে যেন নিভে গেছে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।
প্রয়াত সংগীতশিল্পী, আমাদের সকলের প্রেরণা ও গর্ব
জুবিন গর্গ তাঁর অকাল প্রয়াণে রেখে গেলেন এক অপূরণীয় শূন্যতা।
তিনি শুধু গায়ক ছিলেন না,
ছিলেন এক সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রতীক,
যিনি গানকে মানুষের আবেগ, মাটি ও জীবনের সঙ্গে বেঁধেছিলেন।
তাঁর কণ্ঠে বেজে উঠেছে ভালোবাসা, সংগ্রাম, স্বপ্ন
আর আত্মপরিচয়ের সুর।
আমরা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি এই মহামানবকে
এবং তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে
আমাদের এই বিশেষ সংখ্যা উৎসর্গ করা হলো তাঁকে।
                                                                 - শৈলেন দাস।

অসমের আকাশে চিরন্তন সুর

            । রুমা দাস।

অসমের আকাশে যে পাখি গান গায়,

নদীর ঢেউ যে ছন্দ তোলে,

মাঠের ঘাসে যে সুর দোলে

তার ভেতরেই তুমি ছিলে,জুবিন।


         জুবিন দা 
। সুরজ কুমার নাথ ।
এমন তো কথা ছিল না জুবিন দা,
মাঝপথে থেমে যাওয়া।
তোমার গানে গানে অনেক ছবি এঁকেছি প্রাণে,
এখন সে ছবিগুলো 'তাসের ঘর'...... 
এমন তো কথা ছিল না জুবিন দা।
তোমার সুরে সুরে ভোর হয়, বেঁচে থাকা হয়, ভালোবাসা হয়............ ।

পুরো কবিতা পড়ুন



অমরত্বের মহাপ্রতিস্বর


। ড. অর্পিতা দাস ।

জাতিহীন,ধর্মহীন,দেবতাহীন দিগন্তে—

তিনি দাঁড়ালেন অনন্ত জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে।

কপট সভ্যতার আবরণ ছিন্নভিন্ন করলো তাঁর সুরতরঙ্গ।


মায়া

। রিপন দাস ।

দিনরাত্রি তোমার মধুর সুর,

মনে উঠে বেজে।

চলে গেলে বহু দূর,

রাজপুত্র সেজে।

পুরো কবিতা পড়ুন


ভালো থেকো জুবিন দা 
। মঙ্গলা দত্ত রিমি ।
নীলাম্বু সৈকতে আছড়ে পড়া
লোনা জলের ঢেউ টাও জানে জুবিন দা,
আজও তোমার কন্ঠস্বরে সুনামির হিল্লোল
খেলা করে হৃদয়ের আনাচে কানাচে।
তুমি বড্ড প্রিয় জুবিন দা, বড্ড প্রিয়।
ভেঙে পড়া স্তম্ভের গায়েও লেগে থাকে
তার বিশাল ইতিহাসের গন্ধ,
আর তুমি ভাবছো, 
কেউ তোমায় মনে রাখবে কি রাখবে না?
পুরো কবিতা পড়ুন


স্মৃতির কাননে 

। চাঁদনী দাস ।

স্মৃতির কাননে 

     তোমার গানের কলি,

            মরমে রহিবে গাঁথা ;

   তোমার দেওয়া ভালোবাসা, 

      সত্যিই আজও অসহায়। 

পুরো কবিতা পড়ুন


আমাদের সম্পদ জুবিন গর্গ

। পিয়ালী ঘোষ ।

শোকের সুর বাজে আজ অন্তরে,
চোখের কোনে জমেছে জল। 
সুসজ্জিত তুমি আজ , চারিপাশে কত লোকজন । 
ফুলের বাগানে তুমি সেই ফুল,
যার গন্ধে শুধু আসাম নয় গোটা ভারত ছিল সুগন্ধিত।
সুরের হাত ধরে রাজপথে এসেছিল এক নাম- জুবিন গর্গ।

   শ্রদ্ধাঞ্জলি

। সুজিতা দাস ।

জুবিন স্যার,

আপনি চাইতেন না

কেউ কোনোদিনও

জীবন্ত শাখা থেকে

ভুল ধারণা নিক।


জুবিন তুমি অমর 

  । রূপালী রায় ।

জীবনে যে মানুষ জয় করতে পারে

তাঁর  কোনো মৃত্যু নেই।

যুগ যুগ পরেও মানুষ বেঁচে থাকে

তাঁর কর্মের মধ্যে দিয়ে । 

মৃত্যু  তো শুধু 

শরীরের বিচ্ছেদ ঘটায় 

আত্মার সাথে সম্পর্ক থেকে যায় 

সহস্র যুগের ওপারে ।

পুরো কবিতা পড়ুন


জুবিন গার্গ

। রাজন দাস ।

ভারতের গৌরব, অসমের সন্তান,

জুবিন গার্গ তোমার নাম,

শিল্পী জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র,

তুমি ছিলে কত মহান।

পুরো কবিতা পড়ুন


সাগরের মতো তুমি

। চয়ন ঘোষ ।

মিশে গেছো সাগরের মাঝে, হে মহানায়ক,

তুমিও ছিলে সাগরের মতো— অসীম, গভীর, এক বিশাল।

নীরব ঢেউয়ের ভাঁজে তব অনন্ত গান বাজে,

তুমি ছিলে নির্ভীক জোয়ার, তুমি ছিলে দুর্বার প্রাণ।

পুরো কবিতা পড়ুন


তুমি রবে অমর -অনন্ত 

। রাহুল দাস।

হে অমর শিল্পী 

তুমি রবে নীরবে,

চিরদিন সবার অন্তরে ...

নানা ভাষায় গেয়ে  গান

স্নেহ ভালোবাসার  বন্ধনে 

জড়িয়েছো সবার প্রাণ।

পুরো কবিতা পড়ুন


আমাদের প্রিয় জুবিন দা

। অপর্ণা কুমার ।

হারিয়ে গেলেন

আমাদের প্রিয় কণ্ঠশিল্পী জুবিন দা।

কিন্তু আজও তিনি রয়ে গেছেন আমাদের হৃদয়ে।

পুরো কবিতা পড়ুন


অসমবাসীর হৃদয়ে জুবিন দা

। মাধুরী দাস ।

যে সুরে ভরে ওঠে মন, আজ সে সুরই নিঃশব্দ,

তবু প্রতিধ্বনিতে বাজে তোমার অমর কণ্ঠ।

তুমি গান গাইলে, নিস্তব্ধ রাতও জেগে ওঠে,

অশ্রুঝরা মনও খুঁজে পায় শান্তির আলো।

পুরো কবিতা পড়ুন


শেষ বিদায়

। গোপেন্দ্র দাস ।

পৃথিবীর নিয়ম সবার জন্য সমান—

যে এসেছে, একদিন বিদায় নিতেই হয়।

মৃত্যু অমোঘ, কারো পক্ষে রোধ করা নয়,

তবুও মানুষ বেঁচে থাকে তার রেখে যাওয়া কর্মে।

পুরো কবিতা পড়ুন


  জুবিন দা স্মরণে

। সুরজ শুক্লবৈদ্য ।

এ শতকের মহামানব,

তুমি কেন চলে গেলে আমায় ছেড়ে?

মায়াবিনী রাতের পরে

প্রভাত হলো না কেন?

পুরো কবিতা পড়ুন

 

জুবিনের গান

। শেখর মালাকার ।

সুরের নদী বইছে ধীরে, হৃদয় ছুঁয়ে যায়,

জুবিন গার্গের কণ্ঠস্বর, অশ্রু হাসি ছড়ায়।

তার গানে মিশে থাকে ভালোবাসার রঙ,

কখনো ব্যথা, কখনো সুখ— জীবনেরই সঙ্গ।

পুরো কবিতা পড়ুন


আবার এসো ফিরে 

। প্রিয়তোষ শর্মা ।

তুমি আবার এসো ফিরে

ব্রহ্মপুত্রের তীরে

নিয়ে জীবনের গান,

তুমি আবার এসো ফিরে

সংগীতের সুরে

জুড়াতে মোদের প্রাণ।

পুরো কবিতা পড়ুন

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৮তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩২)

সম্পাদকীয়  … শরতের আকাশে মেঘের ভেলা ,  দিগন্তে কাশফুলের শুভ্র হাসি —  যেন বাংলার মাটিতে ফিরে আসে এক চিরন্তন প্রতীক্ষার ঋতু। ঢাকের আওয়াজ , ...