![]() |
জুবিন গর্গ স্মরণে বিশেষ সংখ্যা |
মাঝপথে থেমে যাওয়া।
তোমার গানে গানে অনেক ছবি এঁকেছি প্রাণে,
এখন সে ছবিগুলো 'তাসের ঘর'......
তোমার সুরে সুরে ভোর হয়, বেঁচে থাকা হয়, ভালোবাসা হয়............ ।
পুরো কবিতা পড়ুন
অমরত্বের মহাপ্রতিস্বর
। ড. অর্পিতা দাস ।
জাতিহীন,ধর্মহীন,দেবতাহীন দিগন্তে—
মায়া
। রিপন দাস ।
দিনরাত্রি তোমার মধুর সুর,
মনে উঠে বেজে।
চলে গেলে বহু দূর,
রাজপুত্র সেজে।
। মঙ্গলা দত্ত রিমি ।
নীলাম্বু সৈকতে আছড়ে পড়া
আজও তোমার কন্ঠস্বরে সুনামির হিল্লোল
তুমি বড্ড প্রিয় জুবিন দা, বড্ড প্রিয়।
ভেঙে পড়া স্তম্ভের গায়েও লেগে থাকে
আর তুমি ভাবছো,
কেউ তোমায় মনে রাখবে কি রাখবে না?
পুরো কবিতা পড়ুন
স্মৃতির কাননে
। চাঁদনী দাস ।
স্মৃতির কাননে
তোমার গানের কলি,
মরমে রহিবে গাঁথা ;
তোমার দেওয়া ভালোবাসা,
সত্যিই আজও অসহায়।
আমাদের সম্পদ জুবিন গর্গ
। পিয়ালী ঘোষ ।
চোখের কোনে জমেছে জল।
সুসজ্জিত তুমি আজ , চারিপাশে কত লোকজন ।
ফুলের বাগানে তুমি সেই ফুল,
যার গন্ধে শুধু আসাম নয় গোটা ভারত ছিল সুগন্ধিত।
সুরের হাত ধরে রাজপথে এসেছিল এক নাম- জুবিন গর্গ।
জুবিন তুমি অমর
। রূপালী রায় ।
জীবনে যে মানুষ জয় করতে পারে
তাঁর কোনো মৃত্যু নেই।
যুগ যুগ পরেও মানুষ বেঁচে থাকে
তাঁর কর্মের মধ্যে দিয়ে ।
মৃত্যু তো শুধু
শরীরের বিচ্ছেদ ঘটায়
আত্মার সাথে সম্পর্ক থেকে যায়
সহস্র যুগের ওপারে ।
জুবিন গার্গ
। রাজন দাস ।
ভারতের গৌরব, অসমের সন্তান,
জুবিন গার্গ তোমার নাম,
শিল্পী জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র,
তুমি ছিলে কত মহান।
সাগরের মতো তুমি
। চয়ন ঘোষ ।
মিশে গেছো সাগরের মাঝে, হে মহানায়ক,
তুমিও ছিলে সাগরের মতো— অসীম, গভীর, এক বিশাল।
নীরব ঢেউয়ের ভাঁজে তব অনন্ত গান বাজে,
তুমি ছিলে নির্ভীক জোয়ার, তুমি ছিলে দুর্বার প্রাণ।
তুমি রবে অমর -অনন্ত
। রাহুল দাস।
হে অমর শিল্পী
তুমি রবে নীরবে,
চিরদিন সবার অন্তরে ...
নানা ভাষায় গেয়ে গান
স্নেহ ভালোবাসার বন্ধনে
জড়িয়েছো সবার প্রাণ।
আমাদের প্রিয় জুবিন দা
। অপর্ণা কুমার ।
হারিয়ে গেলেন
আমাদের প্রিয় কণ্ঠশিল্পী জুবিন দা।
কিন্তু আজও তিনি রয়ে গেছেন আমাদের হৃদয়ে।
অসমবাসীর হৃদয়ে জুবিন দা
। মাধুরী দাস ।
যে সুরে ভরে ওঠে মন, আজ সে সুরই নিঃশব্দ,
তবু প্রতিধ্বনিতে বাজে তোমার অমর কণ্ঠ।
তুমি গান গাইলে, নিস্তব্ধ রাতও জেগে ওঠে,
অশ্রুঝরা মনও খুঁজে পায় শান্তির আলো।
শেষ বিদায়
। গোপেন্দ্র দাস ।
পৃথিবীর নিয়ম সবার জন্য সমান—
যে এসেছে, একদিন বিদায় নিতেই হয়।
মৃত্যু অমোঘ, কারো পক্ষে রোধ করা নয়,
তবুও মানুষ বেঁচে থাকে তার রেখে যাওয়া কর্মে।
। সুরজ শুক্লবৈদ্য ।
এ শতকের মহামানব,
তুমি কেন চলে গেলে আমায় ছেড়ে?
মায়াবিনী রাতের পরে
প্রভাত হলো না কেন?
জুবিনের গান
। শেখর মালাকার ।
সুরের নদী বইছে ধীরে, হৃদয় ছুঁয়ে যায়,
জুবিন গার্গের কণ্ঠস্বর, অশ্রু হাসি ছড়ায়।
তার গানে মিশে থাকে ভালোবাসার রঙ,
কখনো ব্যথা, কখনো সুখ— জীবনেরই সঙ্গ।
আবার এসো ফিরে
। প্রিয়তোষ শর্মা ।
তুমি আবার এসো ফিরে
ব্রহ্মপুত্রের তীরে
নিয়ে জীবনের গান,
তুমি আবার এসো ফিরে
সংগীতের সুরে
জুড়াতে মোদের প্রাণ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন