"বাঙালির
গর্বিত সংস্কৃতির ইতিহাসে বেঁচে আছে দুটি-তিনটি বাংলা তারিখ -১লা বৈশাখ, ২৫শে বৈশাখ, ৭ই পৌষ, ২২শে শ্রাবণ। এর মধ্যে তিনটিই
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নামক মহাপুরুষকে ঘিরে।" রবীন্দ্রনাথের জীবদ্দশায় ও
রবীন্দ্রজয়ন্তী উদযাপন করা হতো, ঘটা করে সাড়ম্বরে এ দিবসটি পালনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি, বাঙালির ভাষা ও সাহিত্য, শিক্ষা ও সংস্কৃতি মন-মানসিকতা
বিকাশে রবীন্দ্রনাথের গৌরবোজ্জ্বল অবদানের প্রতি ঋণ স্বীকার করে। পুরোটা পড়ুন ❤
রবীন্দ্রনাথ ও বৈশাখ মাস একে অপরের পরিপূরক। বাঙালির কাছে দুয়েরই গুরুত্ব অপরিসীম। বছরের যা কিছু পুরোনো সেসব বিদায় দিয়ে যেমন বৈশাখ সাড়ম্বরে নুতনকে বরণ করে, তেমনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন আধুনিক বাঙালির রুচির নির্মাতা। পুরোটা পড়ুন ❤
২৫ শে বৈশাখ আপামর বাঙালির আত্মশ্লাঘার দিন। এ যে আমাদের প্রাণের ঠাকুর বরীন্দ্রনাথের শুভ জন্মদিন। নতুন বছর, ২৫ শে বৈশাখ, বাংলা ভাষা, উনিশের একাদশ ভাষা শহিদ যেন বিনি সুতোয় মালা গাঁথা। বাংলার নববর্ষ বয়ে আনে বাঙালির অহংকারের দিন পঁচিশে বৈশাখকে, আবার বিশ্বজুড়ে বরাকের আত্মপরিচয়ের দিন উনিশ আসে পঁচিশের জন্ম শতবর্ষের হাত ধরে। পুরোটা পড়ুন ❤
বিদ্যুৎ চক্রবর্তী
বিশ্বজনীন একাত্মতার এমন আকুল আর্তির সত্যিই কি কোনো প্রয়োজন ছিল? আত্মসংযম আর মূর্ত বিনয়ের প্রতীক বিশ্বকবির এ
স্বীকারোক্তিই আজ যুগ যুগান্ত ধরে উত্তরসূরিদের পাথেয় হয়ে আছে। সুনিপুণ হাতের
গাঁথা মালা কি কোনোদিন শুকোতে পারে? সে সংগীতের কুসুম আবহমান কাল ধরে হয়ে আছে
স্বাতন্ত্র্যের প্রতীক। এর তুলনা আগেও কোনোদিন ছিল না আর পরেও কোনোদিন হবে না। এ
ফুলের তুলনা শুধু নিজেই।
তোমাকে যেতে হয়নি চিকেন-নেক পেরিয়ে নরকাসুর পাহাড়ের পাশে বয়ে যাওয়া সুশীতল পানীয়ের খোঁজে।
ট্রেন থেকে নেমে নদী পারাপার। ঘাটে নেমে অনেকটা কষ্ট করে বন্ধুর সৌজন্যে একখানি মটর-গাড়ির বন্দোবস্তে চড়াই উতরাই পেরিয়ে শৈল শহরে পৌঁছে প্রশান্তির সারি সারি পাইনাস খাসিয়া। এদিকে ওদিকে ছড়ানো ঝরনার শব্দ। ঘণ্টার সুরের মতো ঝিঁঝি পোকার একটানা গান।
কলিকাতা হইতে আগত কবিকে "কুবলেঈ" বলে স্বাগত জানায় এক শ বছর আগের সেদিন ১৯১৯এর ১১ই অক্টোবর। পুরোটা পড়ুন ❤
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন