পল্লব দে লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
পল্লব দে লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-৩৫

আত্মহনন

। পিয়ালী ঘোষ ।

শ্রীভূমি জেলার একটি ছোট্ট গ্রাম বারইগ্রাম নামক জায়গার একটি মধ্যবিত্ত পরিবার হচ্ছে দাস বাবুদের পরিবার। পরিবারে দাস বাবু অর্থাৎ গোপি দাস, উনার স্ত্রী রাধারানী আর দুই মেয়ে জ্যোতি ও আরতি। দাস বাবু এবং রাধারানীর প্রথম কন্যা সন্তান হচ্ছে জ্যোতি। ছোটবেলা থেকেই অনেক দুঃখ-কষ্ট, বঞ্চনার মধ্যে বড় হয়েছে এই দুই বোন। দাস বাবু খুব একটা বিশেষ টাকা উপার্জন করতেন না। চাষবাসের মাধ্যমে যা টাকা উপার্জন করতেন, তা দিয়ে খুব কষ্টে তাদের জীবন কাটতো। মা-বাবার পড়াশোনা নেই বলে কম কথা শুনতে হয়নি দুই বোনকে। আরতি খুব একটা পড়াশোনায় ভালো নয়, তবে জ্যোতি বেশ অনেকটাই মেধাবী ছিল। গান, নাচ, চিত্র আঁকা, রান্নাবান্না—কোন কিছুই তার অজানা ছিল না পড়াশোনার সাথে সাথে। এক কথায় বলতে গেলে সর্বগুণসম্পন্ন হচ্ছে জ্যোতি। পুরো গল্প পড়ুন


          মাটির প্রদীপ 

      । মীনাক্ষী নাথ ।

আসছে পূজো শ্যামা মায়ের

    দ্বীপাবলীর উৎসব 

আলোর সজ্জায় কাটবে রাত 

    সাজো সাজো রব।

                                                                           পুরো কবিতা পড়ুন


ঘাতক মোবাইল 

। পল্লব দে ।

।। প্রথম দৃশ্য ।।

মা - (বাচ্চাকে কোলে নিয়ে) ওলে .. ওলে .. সোনা মা আমার, আমার পাখি ! এখন আমার সোনা মোবাইলে গান শুনবে ।

(গান ধরেছেন)

"আমার সোনার ছোট্ট মোবাইল 

শুনায় শুধু গল্প- গান 

গানের তালে তাল মিলিয়ে 

সোনা আহ্লাদে আটখান।

দেখা না যায় যে ঝলমল আলো না দেখা যায় মুখ,

তবুও সেথায় লুকায় হাজার রং এর সুখ।"



কবি তুমিই কবিতা

। মোঃ পারভেজ ইসলাম আনন্ত ।

— আপনি কবি মানুষ,

আপনি যা লিখবেন, সেটাই সাজানো গোছানো হবে।

আমি ছোট্ট মানুষ,

আমি কি বা লিখতে পারি?



স্মরণাতীত 

। বরুণ দাস ।

হয়তো সবাই জানে না, যত বেশি সুন্দর নকশিকাঁথা

ততো বেশি সেলাই তার বুকে,

পাহাড় জানেনা একদিন সমুদ্র কে ভালোবেসে

দুঃখ পেতে হয়েছিল অরণ্যকে।

পুরো কবিতা পড়ুন


মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-১৭



ইংরেজি নববর্ষ ও মকর সংক্রান্তি তথা পৌষ পার্বণের আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই সকল শুভানুধ্যায়ী ও কলম চাষীদের।

ইতি -

শৈলেন দাস (সম্পাদক)

 

 


        পিঠা: সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে

                     সূর্যসেন দেব ।

“পৌষ তদের ডাক দিয়েছে, আয়রে চলে আয় আয় আয়

ডালা যে তার ভরেছে আজ পাকা ফসলে, মরি হায় হায় হায়” ---

হেমন্তের পাকা ধানের ফসলে ভরে উঠে গৃহস্থের ডালা। উঠানে গোলা ভরা ধান দেখে খুশিতে মেতে উঠে চাষীদের মন। চাষী বধূরা ঢেঁকিতে ধানে ভানে মনের আনন্দে। নতুন চালের গন্ধে ম ম করে সারা বাড়ি, সারা গ্রাম। শীতের শিশির ভেজা সকালে সোনালি রোদের উষ্ণতার আমেজ, পাখিদের কূজন আর শিমূল বকুল নানা রঙের ফুলের বাহারে প্রকৃতি যেন নবরূপ লাভ করে।  পুরো প্রবন্ধটি পড়ুন



        অবসান 

        । রামেন্দ্র দাস ।

    গধুলীর রক্ত আভা

                পূরবী রাগে

               দিনের অবসান।

    পান্ত পাখির কাকলি

    ফুলায় ফেরা ডানার শব্দ

                                                            পুরো কবিতাটি পড়ুন



                মহাশূন্য

               পল্লব দে

শূন্য থেকে মহাশূন্যে যেতে হলে হরণ,

যদি না হয় সুদূরপ্রসারী, তবে সম্ভাব্য মরণ।।

শূন্য যখন ভাজক ,ভাগফল বহু দূর,

শূন্যের খেলাতে সবার দর্প চূর।।

 পুরো কবিতাটি পড়ুন




                      একটি টিপটপ গল্প 

                          । রণবীর পুরকায়স্থ ।

       লোকটা ছোটো শহরের ছাপোষা বাস্তুকার। সে স্বার্থপর কিন্তু বেশ টিপটপ।সে একা থাকে, কাউকে ধারেকাছে ঘেঁসতে দেয় না। সুখেই থাকে। সে লেখালেখিও করে, মানুষের মন নিয়ে কত অনুসন্ধান। ত্রুটিহীন নির্ভুল মানুষ সাজাতে চায়, পারে না। মনের ভাব প্রকাশে সঠিক বাক্য লিখতে পারে না পরিপাটি। তাই টিপটপ হওয়ার, অনুপম হওয়ার খেসারত দিয়ে তার বউও পালায় বাড়ি থেকে।  পুরো গল্পটি পড়ুন



            হাওরের কন্যার কবিতা

                     । শৈলেন দাস ।

সূর্য দেয় আলো আমায় বাতাস যোগায় বল

বাবার আদর আমার কাছে হাওরের শীতল জল


হাওর আমার মায়ের মত প্রকৃতি হল সখী

বোরো ধানের গন্ধ আমি বুকে ধরে রাখি

পুরো কবিতাটি পড়ুন

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

এগিয়ে চলো পাশে আছে অগণিত কলম

। চান্দ্রেয়ী দেব ।     ঘুম ভাঙতেই জানালার পর্দা সরাতেই চোখে দাগ কাটে পরিষ্কার আকাশে ঝকঝকে নীল রং ছড়ানো। স্নিগ্ধ হাওয়ার পরশে প্রাণ ফিরে পা...