। চান্দ্রেয়ী দেব ।
ঘুম ভাঙতেই জানালার পর্দা সরাতেই চোখে দাগ কাটে পরিষ্কার আকাশে ঝকঝকে নীল রং ছড়ানো। স্নিগ্ধ হাওয়ার পরশে প্রাণ ফিরে পায় কাশফুল প্রায় একটা বছর পার করার পর। হঠাৎ শরতের প্রাঙ্গণে এসে উপস্থিত হয় এক নির্ভেজাল সৃষ্টি। এই সৃষ্টির অভ্যন্তরে কবিতা এবং গল্পেরা ঠাঁই পেয়েছে অনাবিল কালের জন্য। অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্যই ঘামের বিন্দুরা মাথা উঁচু করে সকলের সামনে দাঁড়িয়ে আছে আজ পরিচিত নামে পূজা সংখ্যা "প্রতাপ সমাজ ও সাহিত্যের প্রতিভাস" সম্পাদক শৈলেন দাসকে আমার শ্রদ্ধা এবং প্রণাম জানাই। কবিতা বিভাগের প্রতিটা কবিতাই মনছোঁয়া। যাদের লেখায় এই সংখ্যাটি প্রত্যেকের হৃদয় অবধি পৌঁছবেই তারা হলেন শর্মি দে, অনন্যা ভট্টাচার্য, সুচরিতা দাস, শতদল আচার্য, অর্পিতা দাস, অসিত চক্রবর্তী, সানি ভট্টাচার্য, মঙ্গলা দত্ত রিমি, সুজিতা দাস, অমলেন্দু চক্রবর্তী, স্বাতীলেখা রায়, শমিতা ভট্টাচার্য, আদিমা মজুমদার, শান্তশ্রী সোম, মাম্পী দাস, বিশ্বরাজ ভট্টাচার্য, নীলাদ্রি ভট্টাচার্য, হরপ্রসাদ কর্মকার এবং শৈলেন দাস। গল্প বিভাগের তিনটি গল্প এবং একটি প্রবন্ধ পাঠকের মনে সমাদৃত হবে এই কথা দাবি রেখে বলতে পারি।
একটা বই জানেন কখন পড়তে ইচ্ছে হয় যখন প্রচ্ছদটা ডাক দেয় কারণে অকারণে। নির্দ্বিধায় বলছি পড়ন্ত দুপুরে ডাকবে আপনাকে বইয়ের শেলফ থেকে। এই অপূর্ব সুন্দর প্রচ্ছদের জন্য শিল্পী শ্রেয়ান দাসকে কুর্নিশ জানাই। কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ পড়ে অনবদ্য সৃষ্টিদের স্পর্শ করতে পেরেছি বলে আমি ধন্য। সাহিত্যের দরবারে প্রতাপ তুমি উজ্জ্বল মুখ। এভাবেই ভয়হীন হয়ে এগিয়ে চলো অগণিত কলম তোমার পাশে আছে।
https://pratapsomajosahitya.blogspot.com/2025/09/blog-post_28.html
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন