শ্যামলী ভট্টাচার্য্য পাল
মৃণ্ময়ী এবার জ্যান্ত হয়ে আয় মা!
মা ছাড়া সকলকে তো আর
সব কথা বলা যায় না।
কেন আজ মন উচাটন,
কেনই বা শরৎ আবছায়ার ফাঁদে।
কেন জানালা দিয়ে বাইরে খুঁজি আলো
কেন দরজা ঠেলে ঘুরে বেড়াই না অবাধে।
এক অজানা ভয় সর্বদা
হৃদয়ে নাড়ছে কড়া!
প্রগতিশীল এই সম্ভ্রান্ত সমাজে
কেন সংগোপনে নিজেকে দিই পাহারা?!
শতেক পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করি মা পায়ে
তোর অস্ত্রে আমায় সাজিয়ে দিয়ে
দে অবলা নামটি ঘুচায়ে।
বিপদসঙ্কুল রণক্লান্ত দিনে
অস্ত্রবহা, তোর অস্ত্রটি দিস
আমার হাতে সাজিয়ে।
মুর্তি রূপে আর নির্লিপ্ত না থেকে
তিলোত্তমা হয়ে লড়িস এবার
রণডঙ্কা বাজিয়ে।
এবার জ্যান্ত হয়ে আয় মা
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট
-
এই সময়টা আমার নয় । শৈলেন দাস । এই সময়টা আমার নয় মেঘে বাদলে জুটি কালবৈশাখী ঝড়ে তছনছ সেই ঘর যেখানে আমি থাকি। পুরো কবিতাটি পড়ু...
-
তোমারই নামে । মাম্পী দাস। আমি তো ছিলাম দুঃখে ভরা এমন এক বই যাকে নাকি খোলা দায়! পাঠক বললে তো তোমায় বলি সেরা যে বইটি শু...
-
শূন্য মনের মানুষ । মাম্পী দাস । আমি নির্জন অন্ধকারে আগাছায় পড়ে থাকা একবিন্দু শিশির সূর্য...
-
রোদেলা দুপুর । কুসুম কলিতা। দুপুরের প্রখর রোদে জর্জরিত শরীর একটু শীতল বাতাস চাই, ঝিলিমিলি করে রবির তীব্র রোদে কোনো ধরনের শান...
-
বহুরূপী । সুচরিতা দাস । আজকাল অসুরদের মুখ ঠিক যেন মানুষের অবয়ব, নেতিবাচক চিন্তা তাদের কালো ধোঁয়া হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে সর্বত্র। পুরো কবি...
আকর্ষণীয় পোষ্ট
প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)
প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের...

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন