আব্দুল হালিম বড়ভূইয়া
খুব সুন্দর শান বাঁধানো একটা ফটো ফ্রেম ছিল
দূর থেকে দেখা যেতো তাঁর সোনালী ঝলক
আগলে রেখেছিলাম শোকেসের উপর
একদিন অজান্তেই পড়ে গিয়ে
ফ্রেমটা হলো চূর্ণবিচূর্ণ
শানিত কাঁচের অদ্ভুত চাহনিতে
বিষাদে ভরে গেল অন্তঃকরণ
বিদীর্ণ ফ্রেমটা এখন নেহাত উচ্ছিষ্ট
এত রম্য এত আস্বাদনের ফ্রেমটা আজ অদৃশ্য
আছে ফ্রেম সম্পর্কিত ঢালাও সজল স্মৃতি
অহোরাত্র যায়-আসে কেটে পড়ে সব অবদমন
তারপরও হৃদয়ঙ্গম হয় সেই ফ্রেমের বিমোহিত রূপ।
এখনও প্রতীয়মান
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট
-
গাছ । সুস্মিতা দাস চৌধুরী । গাছ দেয় যে কত শীতল ছায়া, কাটতে তবু হয় না কেন মায়া? নিজেই নিজের করছি ধ্বংশ বাড়বেই তো কার্বনডাই অ...
-
।।রেবতী মোহন দাস।। সাধারণ কৃষক পরিবারে জন্ম আমার । অভাব অনটনের জন্য অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করার পর সংসারের কাজে লেগে যাই। এমন কোন ক...
-
হতেম যদি মানুষ । পুষ্পিতা দাস । - ও আপনি? - কতটুকু লাগবে? - এইতো, কাটার পর দেড়-দুকেজি হলেই হবে। -ঠিক আছে। রেডি করে রাখছি। আপনার বাকী ক...
-
আবেগের অন্য নাম শনবিল । সুচরিতা দাস । অনেকের কাছে তুমি নিতান্তই একখানা জলাশয়, হয়তোবা শুধুই খানিকটা অবসর সময়ের বিনোদন! ...
-
একটি পবিত্র তীর্থস্থান নুনকুলি । রাহুল দাস। বরাক উপত্যকার কাছাড় জেলার অন্তর্গত একটি গ্ৰাম হলো শ্রীকোনা লালমাটি। গ্ৰামটি শহর থেকে প্রায়...
আকর্ষণীয় পোষ্ট
প্রতাপ : অনলাইন-২৯
এই সময়টা আমার নয় । শৈলেন দাস । এই সময়টা আমার নয় মেঘে বাদলে জুটি কালবৈশাখী ঝড়ে তছনছ সেই ঘর যেখানে আমি থাকি। পুরো কবিতাটি পড়ু...

সম্পাদকের জানাই কুর্নিশ।
উত্তরমুছুন