যুদ্ধের পাখি -২

। কিশোর রঞ্জন দে।


কথা ছিল  ১৪৩১এর প্রথম রবিবারে 

গুটিগুটি পায়ে জানালা খুললেই

নাকে আসবে গন্ধরাজের তুমুল বাতাস। 

 'ভারতবর্ষের শাশ্বত প্রাণ-বীণা' ঢুকবে কানে,

কথা ছিল আঠারোমূড়ার মন্দিরের ঘন্টা 

হাওয়ায় ছাড়াবে নতুন প্রতিজ্ঞা- ' আর যুদ্ধ নয়'।


যুদ্ধের শাসকেরা কিন্তু না ঘুমিয়ে গোপন দরজার পেছনে

ঠিক তৈরী করেছে নতুন রণকৌশল

আকাশে ও জলে এমন কি মাটীর নীচেও যুদ্ধ হবে এবার।


কৌশলগুলো পরীক্ষাও করতে হবে বিক্রিও করতে হবে

 যুদ্ধটা তাই দরকার ছিল।

ইরান থেকে হাজার হাজার যুদ্ধের পাখি তাই ইজ্রায়েলের আকাশে উড়ে।

মায়েরা তোমাদের শিশুদের লুকানোর সময় হলো আবার ! 

বছরের প্রথম রবিবারেই

যুদ্ধের পাখিদের আটকাতে কবিরা আবার সার্টপেন্ট পরে নাও।

২টি মন্তব্য:

  1. কবি কিশোর রঞ্জন দে'র কলম কথা বলছে। যথার্থ। হতাশার পাখিরা উড়ে যেতে যেতে মানুষের কাণ্ড জ্ঞান নিয়ে ব্যঙ্গ করছে যেন। সুন্দর কবিতা।

    উত্তরমুছুন
  2. কবি কিশোর রঞ্জন দে আমাদের অহংকার। উনার কবিতা পাঠকদের পরিতৃপ্ত করে।

    উত্তরমুছুন

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : অনলাইন-২৯

  এই সময়টা আমার নয়           । শৈলেন দাস । এই সময়টা আমার নয় মেঘে বাদলে জুটি কালবৈশাখী ঝড়ে তছনছ সেই ঘর যেখানে আমি থাকি। পুরো কবিতাটি পড়ু...