। কিশোর রঞ্জন দে।
কথা ছিল ১৪৩১এর প্রথম রবিবারে
গুটিগুটি পায়ে জানালা খুললেই
নাকে আসবে গন্ধরাজের তুমুল বাতাস।
'ভারতবর্ষের শাশ্বত প্রাণ-বীণা' ঢুকবে কানে,
কথা ছিল আঠারোমূড়ার মন্দিরের ঘন্টা
হাওয়ায় ছাড়াবে নতুন প্রতিজ্ঞা- ' আর যুদ্ধ নয়'।
যুদ্ধের শাসকেরা কিন্তু না ঘুমিয়ে গোপন দরজার পেছনে
ঠিক তৈরী করেছে নতুন রণকৌশল
আকাশে ও জলে এমন কি মাটীর নীচেও যুদ্ধ হবে এবার।
কৌশলগুলো পরীক্ষাও করতে হবে বিক্রিও করতে হবে
যুদ্ধটা তাই দরকার ছিল।
ইরান থেকে হাজার হাজার যুদ্ধের পাখি তাই ইজ্রায়েলের আকাশে উড়ে।
মায়েরা তোমাদের শিশুদের লুকানোর সময় হলো আবার !
বছরের প্রথম রবিবারেই
যুদ্ধের পাখিদের আটকাতে কবিরা আবার সার্টপেন্ট পরে নাও।
|| সম্পাদক : শৈলেন দাস || প্রকাশক : অদিতি দাস || ঠিকানা : নেতাজী লেন, সৎসঙ্গ আশ্রম রোড, শিলচর ||
যুদ্ধের পাখি -২
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট
-
সুমঙ্গল দাস শান্তির স্পর্শ । সুমঙ্গল দাস । বাচ্চা শিশু কচিকাঁচা, সহজ সরল তার মন তার স্পর্শে...
-
শৈলেন দাস । ভয় । কিছু সুন্দর মুহূর্ত যেমন আর্থিক স্বচ্ছলতার কারণে সাহিত্য চর্চা বা অন্যকোন সেবামূলক কাজে নিজেকে জড়িত রাখা আমার আত্মতৃপ্ত...
-
সুচরিতা দাস ঝাপসা প্রতিচ্ছবি । সুচরিতা দাস । সব আলোর পথ হারিয়ে যাচ্ছে কোন অতল অন্ধকারের অথৈ গহ্বরে, ভেকধারী ভালোবাসারা আজ নিস্প্রভ । ...
আকর্ষণীয় পোষ্ট
প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)
প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ...
কবি কিশোর রঞ্জন দে'র কলম কথা বলছে। যথার্থ। হতাশার পাখিরা উড়ে যেতে যেতে মানুষের কাণ্ড জ্ঞান নিয়ে ব্যঙ্গ করছে যেন। সুন্দর কবিতা।
উত্তরমুছুনকবি কিশোর রঞ্জন দে আমাদের অহংকার। উনার কবিতা পাঠকদের পরিতৃপ্ত করে।
উত্তরমুছুন