বৃহস্পতিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৮

রফিক উদ্দিন লস্কর এর কবিতা

।।'প্রতাপ' পূজা সংখ্যা - ১৪২৫।।

.             অবিশ্বাস

সবটুকু দিয়েছি উজাড় করে
আমারই আছে যতো,
নিজেই আজ পালিয়ে বেড়ায়
ফেরারি পাখির মতো।
আমি নই ওস্তাদ নই অভিনেতা
নহি কোন জাদুকর,
হাসিমুখ দেখে বুঝে নাই কেহ
ভাঙা যে মনের ঘর।
এ দুর্দিনে শুনিবে কি কেহ আর
আমারি কষ্টের কথা,
হারিয়ে গিয়েছে যে ছিল শোনার
সবচেয়ে মনযোগী শ্রোতা।

মঙ্গলবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৮

তোমার জন্য কিছু প্রশ্ন



।। সুশীল দাস ।।


কিছু প্রশ্ন বার বার

মনকে টেনে নিয়ে যায়

তোমার কাছে।

ভাল তো বেসে ছিলে

কিন্তু ভুল বুঝছো অনেকটা

তাই ভীষণভাবে জিজ্ঞেস করার ছিল

কিছু প্রশ্ন তোমাকে।

কেন চলে গেলে?

আমি কি এতটাই খারাপ ছিলাম?

সেগুলি প্রশ্ন অনেক দিন হয়ে গেছে

আনসিন হয়ে পরে আছে

তোমার ওয়াটসআপ নম্বরে।

তুমি কেন কথা রাখনি?

ভুলে যদি যাবে

তাহলে কেন এসেছিলে?

এ সব প্রশ্ন আজও

স্ট্যাটাসের জায়গাটা ছাড়েনি।

কেন করেছিলে প্রমিস?

কেন দেখিয়েছিলে রঙিন স্বপ্ন?

মনের মধ্যে শুধু এইগুলি প্রশ্নই

বার বার উতলে উঠে

তোমার জন্য ।

 

সোমবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৮

মৃত্যু



।। ভানু ভূষণ দাস ।।


মৃত্যু! মৃত্যুটা কেমন হবে?

        ভীষ্মের মৃত্যু, দধীচির মৃত্যু

        না সক্রেটিসের মৃত্যু

            আরো কত আছে

        মার্টিন লুথার, চে গোয়েভরা

        ইন্দিরা গান্ধী ওরাও মরেছিল

        কি পেলো?

        ওদের মতো চাইনা।

চোখে ভাসে ৩০ অক্টোবরের ভাঙ্গাগড়

        গুজরাটের গোধরা কি দুর্বিষহ

        রক্তের দাগ কালশিটে

        কান্নার নমকিন ভাষা - হাহাকার

        চিতার পাশে বিনিদ্র।

আরো অনেক দেখেছি; নীলোৎপল অভিজিত

কি দোষ করেছিল, এত শত হলো

        ক্ষান্ত, শান্ত হয়েছে কি?

তবুত চলছে পায়ে পায়ে

সীমানা পেরিয়ে জীহাদের ঘাটে।


রবিবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৮

ঝড়


।। দোলনচাঁপা দাসপাল ।।

 

প্রচণ্ড এক ঝড় চাই আমি।

প্রচণ্ড!  বৈশাখী তাণ্ডব!

রুদ্র বাতাস আর দ্রৌপদী -তেজী বৃষ্টি ফোঁটা।।

সে বাতাসে ভেঙ্গে যাক্ নুইয়ে যাওয়া আধমরা সম্পর্ক ।

সে বৃষ্টিতে ঝরে যাক্ মৃতপ্রায় কুঁড়ি

যা আমাকে মনে করিয়ে দেয় সদ্যমৃত ভ্রূণকে।

দাঁড়িয়ে আছি আমি ধ্বংস স্তুপ নালান্দায়।

প্রাচীন অভিমান আর নিত্য ব্যর্থতার গ্লানি মাথায় নিয়ে।

গণগণে সূর্য আর আগুন ঝরা পৃথিবীর মধ্যে

এক দগ্দ্ধ বলয় হয়ে।

শ্রাবণের রিম ঝিম ধারা আমাকে পারবে না দিতে কোন নুতন জন্ম।

তাই  আমি চাই এক ঝড়।

বিধ্বংসী তাণ্ডব! দুযোর্গপূর্ণ প্রলয়!

যে ঝড়ের শেষে আমি জেগে উঠব এক

নির্বিকার সকাল হয়ে -----

যেন কিছুই হয়নি গতকাল রাতে।

সোমবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৮

প্রনিতা দাস -এর দুটি কবিতা



মায়ের আগমনে

মা গো তোমার আগমনে
     আনন্দ আজ এই ভুবনে।
মণ্ডপগুলো উঠছে সেজে
     কত রঙের রঙীন সাজে।
সাজবে সবাই নতুন করে
      আয়োজন তাই ঘরে ঘরে।
শঙ্খ ঘণ্টা বাদ্য করে
     নেবে তোমায় বরণ করে।
ঢাক ঢোলের মধুর সুরে
      খুশিতে সবার মন ভরে।
মিলেমিশে সবাই ঘু্রে
     একসাথে মণ্ডপে মণ্ডপে।
মাগো তিন দিনের তরে
      আসো তুমি বাপের ঘরে।
বিজয়া দশমীর দিনে
        তাই তো সবার অশ্রু ঝড়ে।



দূর্গা মা

তোমার চরণে জানাই মা প্রনতি
     তুমি সবারে দাও সুমতি।
হিংসা  বিবাদ মারামারি
      আমরা কভু যেন নাহি  করি।
সৎ চিন্তাভাবনা যেন অনুসরণ করি।
অসুর-নরপিশাচদের কর তুমি নাশ
তোমার দয়ায় হয় যেন মা পৃথিবী প্রকাশ।
মনের আধাঁর ঘুচে, দাও মা তুমি আলো
সবার হৃদয়ে প্রেম ভক্তির ভাব জেগে তোল।

বৃহস্পতিবার, ১ নভেম্বর, ২০১৮

মৃদুলা ভট্টাচার্য -র দুটি কবিতা

।।'প্রতাপ' পূজা সংখ্যা - ১৪২৫।।

কবিতার শহর

প্রতিদিনের শরীর জুড়ে ছড়িয়ে থাকা  কিছু
অক্ষর ক্রমশ জড়ো হয়ে সৃষ্টি হওয়া শব্দ
বিন্যাসে হয়ে ওঠে এক একটি কবিতা।
যে অক্ষরগুলো ধরা দেয় না সবার চোখে,
শুধু একজন কবিই দেখতে পান ওইসব
অক্ষরের শব্দবীজ, আর ওইসব শব্দবীজের
রোপণ বিন্যাসে একজন কবি গড়ে তুলেন
সুদৃশ্য সাজগুজে কবিতার শহর ।
যে শহরে পাওয়া যায় সুন্দরের ব্যাখায় সুখ
দুঃখের বিষাদ অবসাদেও প্রেম ভালোবাসার

সুরভিত আঘ্রাণ আনন্দ ।

----

অনুভবের ফুলকি

সময়ের হাত ধরে বয়ে চলা দিনকে সামনে
রেখে চেতনার অর্ধেক উন্মুখতায় অনুভবের
ফুলকি ঝরায় কখনো কখনো রোদ-বৃষ্টির
ধৈর্য হারা প্রতাপ।

মুখ থুবড়ে পড়া মেধা যেন সভ্যতার যাচাইয়ে

আকাশের বুকে খোঁজে বোধের চেতনাবিন্দু ।

বুধবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৮

বুল্টি দাস -এর দুটি কবিতা



শরৎ রানী


শরতের শারদ প্রভাতে

       শিশির ও আকাশে

কত সুর ভেসে আসে

       আগমনীর গানে।

শিউলি তলায় যেমন

       ময়ূরেরা পেখম তুলে

তেমনি আমার শরৎ রানী

       নৃত্য করে কাশবনে।

শুকনো পাতারা আবার

        শিশিরে ভিজে

মেঘের আলপনায় আবার

       প্রেমেরা জাগে।

বছর পরে কত কবিতারা

      ছন্দে ছন্দে মিলে

আর লাবণ্যময়ী শরৎ রানী

      সাজে নব রূপে।




    দুর্গা


ঘরে ঘরে দুর্গা আছে
সেই দুর্গাকে কজন খুঁজে?

লালসা যে দুর্গাকে রোজ খুঁজে
অসুর ছাড়া কি তখন কেউ পাশে থাকে?

দুর্গা যখন পাগলীরূপে
পরে থাকে রাস্তার পাশে।

পাগলী দুর্গার পূজা তখন কজন করে
সময়ের সুযোগ বুঝে অসুররাই তো ঝাপিয়ে পরে।

দুর্গা কখনও মাতৃরূপে,ভগিনীরূপে,স্ত্রীরূপে
কখনও আবার প্রেমিকারূপে।

পৃথিবীর সব নারীর মাঝেই যে দুর্গা আছে
সেই দুর্গাকেও তো সবার খুঁজতে হবে।


বুধবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮

প্রতাপ এর পূজা সংখ্যা ১৪২৫ প্রকাশিত হল

প্রকাশিত হল সমাজ ও সাহিত্য বিষয়ক ছোটকাগজ 'প্রতাপ' এর পূজা সংখ্যা ১৪২৫। শৈলেন দাসের সম্পাদনায় শিলচর মালিনী বিল থেকে প্রকাশিত ছোটকাগজটির উন্মোচন উপলক্ষে ১৭ই অক্টোবর ২০১৮ মহাঅষ্টমীর দিন বিকাল ৪টায় শিলচর কালিবাড়িচরের  সার্বজনীন দুর্গা পূজা কমিটির পূজা মণ্ডপে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সাহিত্যানুরাগী মানুষের উপস্থিতিতে কবি স্মৃতি দাস, বিশিষ্ট সমাজকর্মী তথা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব শ্যামল দাস, 'প্রতাপ' এর পৃষ্ঠপোষক বিমল দাস এবং স্থানীয় বিশিষ্টজন রবীন্দ্র দাস সম্মিলিতভাবে 'প্রতাপ' এর আবরণ  উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে উদ্বোধনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন অষ্টমী দাস। স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন সানি ভট্টাচার্য, সুশীল দাস, রাজু দাস, পবিত্র গঞ্জু, বিমল দাস, জয়মনি দাস, বাবুল চন্দ্র দেব, স্মৃতি দাস ও শৈলেন দাস। একক নৃত্য পরিবেশন করেন নীহারিকা দাস। অন্যান্যদের মধ্যে নৃত্য পরিবেশন করেন সুমিতা দাস, প্রিয়া বৈষ্ণব, সরস্বতী দাস, আরতি দাস এবং জয়া দাস। সুললিত কণ্ঠে সঙ্গীত পরিবেশন করে দর্শক-শ্রোতাকে বিমোহিত করেন তরুণ গায়ক রাজমোহন দাস এবং শিক্ষক জয়ন্ত দাসের লোকসঙ্গীত পরিবেশনা অনুষ্ঠানে অন্য মাত্রা এনে দেয়।
সভায় উপস্থিত সবাই 'প্রতাপ' এর ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং আগামী দিনে বৃহৎ পরিসরে প্রকাশিত করার জন্য সম্পাদককে উৎসাহিত করে সবরকমের সহযোগিতা করার কথা বলেন। তরুণ কবি জয়মনি দাসের সঞ্চালনায় প্রাণবন্ত অনুষ্ঠানে নিজের কবিতা সংকলন 'শেষ রাতের আলো' উপস্থিত কবিদের হাতে তুলে দেন কবি বাবুল চন্দ্র দেব।

রবিবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৮

'প্রতাপ' ৮ম সংখ্যা: সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র

'প্রতাপ' বরাক উপত্যকার সাহিত্যের আঙিনায় নতুন প্রতিভাকে ডেকে আনার অন্যতম সক্রিয় ছোটকাগজ। এখানে “সমাজ ও সাহিত্যের প্রতিভাস” কথাটি জুড়ে আছে কারন প্রতাপ শুধু একটি ছোটকাগজ মাত্র নয়, একই সঙ্গে এটি আমাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা পালনের একটি অঙ্গীকারপত্রও। সে কারণেই বরাক উপত্যকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী কৈবর্ত সমাজের তরুণ প্রজন্মকে সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চায় উৎসাহিত করতে বরাকের কৈবর্ত সমাজ অধ্যুষিত অঞ্চলগুলিতে প্রতিবারই প্রকাশের সময় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকি আমরা।
'প্রতাপ'-এ প্রকাশিত লেখাগুলি আন্তর্জালের পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের লেখকদের আন্তর্জালে বাংলা ভাষার চর্চায় বাংলা লিপি বা হরফের ব্যবহারে  উৎসাহিত করাও আমাদের উদ্দেশ্য। সেজন্য এবার সবার কাছ থেকে লেখা সংগ্রহ করা হয়েছে অনন্যসংকেতে এবং এবারের সংখ্যাটি অনন্যসংকেতে তুলে দেওয়া হবে আন্তর্জালে।

প্রতাপ এর পূজা সংখ্যা - ১৪২৫ এ লিখেছেন যারা....

কবিতা : বুল্টি দাস, মৃদুলা ভট্টাচার্য, প্রনিতা দাস, দোলনচাঁপা দাসপাল, ভানু ভূষণ দাস, সুশীল দাস, রফিক উদ্দিন লস্কর, পিনাক দাস, পবিত্র গঞ্জু, রাজু দাস, সানি ভট্টাচার্য, ইউনুস আমিন বড়ভুইঞা, সুমঙ্গল দাস।

প্রবন্ধ : পাপ্পন দাস, রেবতী মোহন দাস।

কবিতা : সৈকত মজুমদার ,  জয়মনি দাস , বাবুল চন্দ্র দেব, আশুতোষ দাস, আব্দুল হালিম বড়ভুইঞা, প্রসেনজিৎ দাস , সুমন দাস, বিশ্বজিৎ সাহা, নৃপেন্দ্র দাস, রাকেশ দাস, শতদল আচার্য, রাণা চক্রবর্ত্তী, শৈলেন দাস।

প্রচ্ছদ : ভানু ভূষণ দাস।

শনিবার, ৫ মে, ২০১৮

উদ্দেশ্য ও নীতি

প্রতাপ - সমাজ ও সাহিত্যের প্রতিভাস
উদ্দেশ্য ও নীতি :
'প্রতাপ' বরাক উপত্যকার সাহিত্যের আঙিনায় নতুন প্রতিভাকে ডেকে আনার অন্যতম সক্রিয় ছোটকাগজ। এখানে “সমাজ ও সাহিত্যের প্রতিভাস” কথাটি জুড়ে আছে, যা এই ছোটকাগজের অনন্যতার চিহ্ন বহন করে।
তবে প্রতাপ শুধুমাত্র একটি ছোটকাগজ মাত্র নয়, একই সঙ্গে এটি সামাজিক দায়বদ্ধতা পালনের একটি অঙ্গীকারপত্রও। বরাক উপত্যকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী কৈবর্ত সমাজের তরুন প্রজন্মকে সাহিত্যচর্চায় উৎসাহিত করতে বরাকের কৈবর্ত সমাজ অধ্যুষিত অঞ্চলগুলিতে প্রতিবারই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে প্রতাপ।
আন্তর্জালে বাংলা ভাষার চর্চা ও প্রসারের দায়বদ্ধতা নিয়ে এই ব্লগের আত্মপ্রকাশ। তাছাড়া প্রতাপে প্রকাশিত লেখাগুলি আন্তর্জালের পাঠকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের লেখকদের আন্তর্জালে বাংলা ভাষার চর্চায় বাংলা লিপি বা হরফের ব্যবহারে  উৎসাহিত করাও আমাদের উদ্দেশ্য।
বাংলা ভাষার প্রতি দায়বদ্ধতার জায়গা থেকেই, এই ব্লগে বাংলা হরফের ব্যবহার বাধ্যতামূলক, রোমান বা অন্য হরফে পোস্ট, মন্তব্য ইত্যাদি নিষিদ্ধ। এখানে শুধুই ইউনিকোড মানক পদ্ধতি ব্যবহার করে লেখা পড়া কিংবা বার্তালাপ করা হয়।
নিজের মন্তব্যটি পোস্টদাতা করবেন বাংলায়। পোস্ট কিংবা মন্তব্যে অন্য ভাষার উদ্ধৃতি ব্যবহার করতে পারেন তার মূল হরফেই।
বাংলায় লিখতে পারেন, এবং প্রতাপের উদ্দেশ্য ও নীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল যেকোন ব্যক্তি এই ব্লগের সভ্য হতে পারেন। আবেদনকারী বাংলা হরফ ব্যবহার করেন কি না এটা নিশ্চিত হলেই সভ্য হিসাবে গ্রহণ করা হয়। সভ্যরা পোস্ট করবেন গল্প, কবিতা ছাড়াও সাহিত্য, সমাজ বা বিজ্ঞান বিষয়ক প্রবন্ধ।
এই ব্লগে করা যেকোনো পোস্ট এবং সেই পোস্টের মাধ্যমে প্রকাশ করা অভিমতের জন্য পোস্টদাতাই সম্পূর্ণভাবে দায়ী থাকবেন এবং এগুলোর জন্য গ্রুপের ক্রিয়েটর অথবা এডমিনদের কোনোভাবেই দায়ী করা যাবে না। এছাড়াও, কোন ভিত্তিহীন, কুরুচিপূর্ণ, ব্যক্তিগত আক্রমণ বা কুৎসামূলক পোস্ট, ধর্মীয় বা সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক পোস্ট বা কোনও বে-আইনি পোস্টকে যেকোনো সময় মুছে দেওয়া হবে এবং পোস্টদাতাকেও বহিষ্কার করা হতে পারে।
অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে লেখালেখির থেকে ব্লগের লেখা-পড়ার  ব্যাপ্তি নানা কারণে  অনেক বেশি। আমাদের ব্লগে বন্ধুরা স্বাগত। আপনার যেগুলো সংরক্ষিত করে রাখবার মতো লেখা, সেগুলো নিয়ে আমাদের ব্লগে চলে আসবেন, এই অনুরোধ রইল।

ঋণস্বীকার : ঈশাণের পুঞ্জমেঘ।

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ  :  শুভজিৎ   পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ...