শূণ্য । যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস ।
আমি আদি, আমি অন্ত, আমি গোলাকারদুইদিকে প্রসারিত আমার সংসার
ডান যদি ধন হয়, বাম হয় ঋণ
আমা দ্বারা গুণেতে আমাতেই লীন।
পুরো কবিতা পড়ুন ❤
প্রেমকথা । শর্মী দে ।
আবছায়া ভোরের গায়ে লেগে থাকে
কিছু কৌতূহল!
কিশোরীর মধুবনী পাড়েও লেগে
আছে মোহনার গন্ধ
পুরো কবিতা পড়ুন ❤
প্রতিক্ষার প্রতি মুহূর্ত । সজল দাস ।মাছরাঙ্গা পাখির ঠোঁটে ভর করে
প্রতিদিন সাতরঙা সূর্য নামে,
বিষন্ন বৃষ্টি ভেজা দুপুরে চিলের কান্নায়
ভিজিয়ে দিয়ে যায় হৃদয়ের সব অলিন্দ।
জীবনটা বড়ই অদ্ভুত ও বিচিত্র
। প্রণীতা দাস ।
বিচিত্র এই জীবনে ঘটে চলে
অসংখ্য বিচিত্র সব ঘটনা।
হাঁসি কান্না, আনন্দ বেদনা
দুঃখ সুখ, ভালো মন্দের মিশেলে
এগিয়ে চলে জীবনখানা।
পুরো কবিতা পড়ুন ❤[অনুগল্প] স্বপ্নের সেলফি
। চন্দন পাল ।
কি একটা কাজে বহিরাজ্যে গিয়ে (ইউপি সম্ভবত) হাতে কিছু সময় বেঁচেছিল। কোথাও গিয়ে আশপাশ দেখার শখ বরাবরই। কিন্তু তাজমহল দেখার মত সময় হবে না, আগের অভিজ্ঞতা রয়েছে। নিরাপত্তা বিধি ও লাইন কাটতে কাটতেই একঘন্টা চলে যায়।
ছায়াময় গ্রাম্য! পথ থেকে বড় রাস্তায় উঠে এক ভটভটি (সেভেন সিটার) অটোঅলাকে জিজ্ঞেস করলাম তাজমহলের আগে কোন দর্শনীয় স্থান কিনা... সে হিন্দিতে বললো, "আছে, রথচটি"। বললাম, 'রথচটি'!, চলো, আমি যাবো। সে চালু হল, পথে লোক নিল, লোক নামালো। কিন্তু রাস্তাটি সংকীর্ণ! কেন বুঝে উঠতে পারছিলাম না। শুধু একটা গাড়িই চলাচলের সুবিধা আছে। মাঝে মাঝে সবুজ পাহাড়, লুঙা, নদী, আকাশের বিচিত্র রূপ দেখা দিচ্ছিল আর আমার শখ মিটছিল। যার লোভে আমি আশেপাশে ঘুরতাম। গাড়িতে স্বল্পদূরযাত্রী মেয়ে দুজন বাংলায় কথা বলছিল। পুরো গল্প পড়ুন ❤