মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৪


 নদী, চিল ও সমীরণ 

। ঝুমুর পান্ডে ।
 
নদীর উপর এক চক্কর, দুই চক্কর, তিন চক্কর দিতে দিতে সাঁই করে নেমে এসে মাছ টাকে ধরে ফেলল চিলটা। চিল না চিলনি কে জানে? যেই হোক। সমীরণ কি আর অতশত জানে না বোঝে! একবার সমীরণের ছোট্ট ঘরের পাশে যে অর্জুন গাছটা ছিল তাতে এক চিলনির সংসার ছিল। ছানা পিনা নিয়ে থাকতো। তাদের উপস্থিতির টের পেত সমীরণ। শেষে একদিন কারা কেটে ফেলল গাছটাকে। গাছ কাটলে ভীষণ কষ্ট হয় সমীরণের। ভীষণ! চিলনিটা তারপর ওর বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে কোথায় গেল কে জানে!নদীর ওপর দুটো নৌকাও এদিক-ওদিক হচ্ছে। তার মানে মাছ ধরছে। সামনে নদীর ব্রিজটা বুক চিতিয়ে মানুষ গাড়ি সব পার করছে। লোকে বলে বরাক ব্রিজ। এই কিছুদিন আগে একজন সুন্দরী কন্যা এই ব্রিজ থেকে লাফ দিয়ে পড়ল। সম্পূর্ণ গল্পটি পড়ুন



আমার গ্রাম

। সুমন দাস ।

আমার গ্রাম, এখনো সকালে ঘুম ভাঙে কাক ডাকার শব্দে,

পুকুরপাড়ে ঝাঁপিয়ে নামে রোদ, গাছে উঠে শিশুরা হাসে।

মাঠের বুক চিরে হেঁটে যায় একটা সরু পথ,

যেন কারো চুলের বেণী...বাঁধা স্মৃতির ফিতেতে।

দাদুর ঘরের পাশে আম গাছটা এখনো আছে,

তার ছায়ায় কত দুপুর কেটে গেছে.....       সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন



     নির্বাক দর্শক

         । রুমা দাস ।

     নিভৃত নীলাকাশের ওপারে

     এক চিরচেতনা বসত করে—

     তিনি নন শুধু ঈশ্বর,

     তিনি সাক্ষী—

     সমগ্র সৃষ্টির নীরব পর্যবেক্ষক।

     সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন



কথা নানা ধরণের
। এম রিয়াজুল আজহার লস্কর ।

কিছু কথা শুনলে মনের কষ্ট শুধু পালায়,

কিছু কথা যায়না ভুলা আগুন হয়ে জ্বালায়।

কিছু কথায় মনটা খারাপ অবসাদে থাকা,

কিছু কথায় শক্তি পাওয়া স্বপ্ন ধরে রাখা।




   মনের মাঝে তুমি

            । চাঁদনী দাস ।

তুমি আমার মনের গহনে,

        সুপ্ত সোনালী বাসনা।

তোমায় নিয়ে প্রতিনিয়ত,       

        লিখি রামধনুর কল্পনা।

তুমি ছিলে বলে প্রেম ছিল,          

   ভালোবাসার পরশে রঙীন।        সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন

বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৩


    মনে পড়ে

    । সুস্মিতা দাস চৌধুরী ।

    আজ খুব করে পড়ছে মনে 

       চাঁদকে নিয়ে গল্প 

    করে ছিলাম তোমার সনে।

    আজ খুব করে পড়ছে মনে

    পুরো কবিতা পড়ুন ❤



           একটা জন্ম

           । নারায়ণ মোদক ।

গর্ভবতী বোরো ধানের শীষে 

চকচক কুয়াশার শিশির বিন্দু 

সুর্যের আলোয় হীরের দ্যুতি চারদিক 

কী ভীষণ আকুতি নির্দিষ্ট সময় ধরে 

 দীর্ঘ পথ পরিক্রমা। পাগলী মেয়েটা

ভেঙে পরা আলপথ ধরে ছুটে চলে যায়।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



পরের আঙ্গিনায় ছায়া

। সজল দাস ।

কাকের ঘরে কোকিল ডাকে, আঁধার রাতে স্বপ্ন বোনে,

অন্য ডালে বাসা বেঁধে, শাখায় শাখায় কান্না শোনে।

গর্ভে রেখেছো নীল অমরাবতী, জন্মদানের ক্ষণ কোথায়?

তোমার চোখে স্নেহের ছায়া, বুকের ভিতর তবু শূন্যতায়।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



       গ্রীষ্মের দুপুর

       । রঞ্জন কুমার বণিক ।

কাঠফাটা রোদ্দুর, তপ্ত দুপুর,

খাঁ খাঁ করা বুকচেরা মাঠ বিস্তৃত বহুদূর।

নিস্তব্ধ পাখি, হারিয়েছে কোকিল তার সুর,

একাকী শিশুটির আজ কিছুই যেন নয় মধুর।

একটু জিরোনোর আশায় উন্মুক্ত বাতায়ন,

কোথায় সমীরণ? ফাঁকা বুলি সবুজ বনায়ন।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



     চৈত্রকে বিদায়!

          । সুরজ শুক্লবৈদ্য ।

পশ্চিমের সূর্যকে দেখি অস্ত যেতে,

এ বছরের শেষ সূর্যাস্ত যেন

আমি প্রভাতে দেখিয়াছি,

প্রভাত এক সাক্ষী হয়ে রয়েছে সেই অন্তিম– 

সূর্যোদয়ের প্রতীক্ষায়।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤

শুভ নববর্ষ ১৪৩২

আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছাসহ 

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের...