শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৮


    রোদেলা দুপুর

           । কুসুম কলিতা।

দুপুরের প্রখর রোদে জর্জরিত শরীর

একটু শীতল বাতাস চাই,

ঝিলিমিলি করে রবির তীব্র রোদে

কোনো ধরনের শান্তি নাই।

পুরো কবিতাটি পড়ুন



                বসন্তের সুর

                   । সদয় দাস ।

বসন্ত এলো হাসি ছড়িয়ে রঙিন ফুলের বনে,

কোকিল ডাকে মধুর সুরে, সুর বয়ে যায় মনে।

শিমুল-পলাশ রাঙিয়ে দিল আকাশ-ধরা পথ,

দক্ষিণ হাওয়া বয়ে আনে সৌরভ ভরা রথ।

পুরো কবিতাটি পড়ুন


‘বিধি’, এ কেমন খেলা?

। রাজিয়া পারভিন সিদ্দিকী চৌধুরী ।

‘বিধি’, এ তোমার কেমন নিয়ম?

যারা রক্তমাখা ঘামে নিজেকে উজাড় করে —

তাদের কপালেই কেন দুঃখ আর সব বোঝা কাঁধে?

যাদের হাতে কৃপণতা, হৃদয়ে নিষ্ঠুরতা

আর স্বার্থের চাহনি —

পুরো কবিতাটি পড়ুন



            স্বার্থপর

         । অপর্ণা কুমার ।

কিছু মানুষ আসে অল্প সময়ের জন্য

কিন্তু দুঃখ দিয়ে যায় দীর্ঘ সময়ের জন্য।

কেউ নতুনকে পেয়ে পুরাতনকে ভুলে যায়,

আবার কেউ হাজারো নতুনের ভিড়ে

পুরাতনকে খুঁজে বেড়ায়।




কবিতা আমার প্রেমিক

        । মাম্পী দাস ।

কবিতা আমার সেই অনুভূতি,

যেখানে না বলা কথাগুলোও হয় বিবৃতি।

তাই কবিতাকে হৃদয় দিয়ে স্পর্শ করি আমি।

কবিতা আমার চিরদিনের সুখ-দুঃখের স্মৃতি।

পুরো কবিতাটি পড়ুন

শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৭


            শূন্য মনের মানুষ

               । মাম্পী দাস ।

       আমি নির্জন অন্ধকারে

       আগাছায় পড়ে থাকা একবিন্দু শিশির

       সূর্য উঠেই প্রথম যাকে চুষে নেয়।

       আমি পৃথিবীতে আসা ওই সেই অভাগিনী

       যে শূন্য থলিতে বের হয়ে

       শূন্য থলিতেই ঘরে ফিরে।

       পুরো কবিতা পড়ুন এখানে



            নিঝুম রজনী

           । চান্দ্রেয়ী দেব ।

নিঝুম রজনী আমি তোমাকে চাই...

 

প্রহর অন্তিমের দালানে পৌঁছে যেতেই

গুটি কয়েক ঝিঁঝিঁপোকার কথোপকথনে

একলা জেগে থাকা চন্দ্রমার গা ছুঁয়ে

নিস্তব্ধতা ভেসে আসে সুদূর পথ হতে

                       পুরো কবিতা পড়ুন এখানে

 


         কন্যে - ১

         । সুচরিতা দাস ।

      তথাকথিত আপন ঘরে থেকেও সে, 

      আজীবন যাযাবর, 

      একদিনকার নিজের বাড়িতে যেতে আজ, 

      তার চাই অন্য কারো অনুমোদন স্বাক্ষর! 

      পুরো কবিতা পড়ুন এখানে 



ফ্রম হেয়ার টু হেয়ার 

। সোমদত্তা দাস ।

সূচি এই প্রায় তিন বছর পর নিজের শহরে ফিরে এসছে। বাড়িতে দুদিন রেস্ট করে আজ বেরিয়ে পড়েছে শহরটাকে একটু ঘুরে নিতে। সেই পুরনো স্পটস্। মল পার্ক আরও কত জায়গা। যতসব কাণ্ডকারখানা। আজকের ডেসটিনেশন মল্। মলের থার্ড ফ্লোরে উঠেই টয় শপের দিকে ছুটে সূচি। কত স্মৃতি এখানে। কলেজ কালের প্রেম, কোচিং বাঙ্ক করে এখানে আসা। স্মৃতি রোমন্থনের সাথে চলছিল পুতুল দেখা। হঠাৎ কেউ পাশ থেকে তার নাম ধরে ডাকে ---

--- সূচি ! তুই! এখানে! কবে এসছিস? 

--- আরে শুভম! এই তো লাস্ট উইকে এলাম রে। তুই বল, কেমন আছিস?  


         আলোর ঠিকানা

          । রঘুনন্দন ভট্টাচার্য্য ।

মাঝরাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে যখন উড়ান ভরি,

মাটির চঞ্চলতা তখন হারিয়ে যায় -

ঠিক বাদুড় বা চামচিকার ডানার শব্দের মত।

কেউ জানে না কোন অভিমান নীরবে কাঁদে,

অনুভূতিরা পাড়ি দেয় মায়াবী ঘুমের দেশে,

শীতল মেঘের স্পর্শে তারা ভুলে যায় নিজেকে!      পুরো কবিতা পড়ুন এখানে

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের...