বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-৩০

                  অবুঝ প্রেম

                      । সদয় দাস ।

বাতাসে ভেসে বেড়ায় প্রেম প্রেম গন্ধ, 

ভাবনাতে শিহরিত - আছে যত রন্ধ্র।


নয়নে আঁকা তোমার প্রেমময় ছবিটা, 

শব্দের মালা গেঁথে লিখি আমি কবিতা।

পুরো কবিতা পড়ুন


মা, যে কথাগুলো তোমায় বলা হয়নি

। পুষ্পিতা দাস ।

ছোটবেলা যখন আমার জ্বর হতো মা, আর তুমি আমার পাশে বসে কপালে জলপট্টি দিতে, তখন মনে হতো তুমি পাশে না থাকলে হয়তো জ্বরটাকে আর সারিয়েই উঠতে পারব না। ভাবতাম, তুমি না থাকলে কী যে হতো! তখন জ্বরটাই কত বড় ব্যাপার ছিল, আর তোমার উপস্থিতি আমার সব অসহায়তার উপশম। আর আজ দেখো মা—জ্বর তো নয়, একের পর এক ঝড় আমার জীবনের উপর দিয়ে বয়ে চলেছে। আর তোমার আত্মজা অশ্বত্থ বৃক্ষের মতো অটল। সেসব কত ঝড়ের সাক্ষী তো তুমি নিজেই ছিলে মা। পাছে তুমি ভেঙে না পড়ো, এই ভেবে আমার কষ্ট হচ্ছে—তা আমি কখনোই তোমার কাছে প্রকাশ করিনি। বাকী অংশ পড়ুন ....


                  শ্রাবণের গাথা

                 । রঞ্জন কুমার বণিক ।

শালুক ফুলের দিঘীর মালকিন, চুইয়ে পড়া জোৎস্নার চাঁদ,

ঝিরি ঝিরি শ্রাবণধারায় জুড়ালো আমার কাব্যময়ী রাত ।

গ্রীষ্মের দহন বেলায় পোড়ে তছনছ হল হৃদয়,

তারপরেও কালবৈশাখীর তাণ্ডবে বেঁচে কিছু রয় ।

পুরো কবিতা পড়ুন


        প্রেমের ব্যাকরণ

               । রুমা দাস !

বড়বেলায়ে আমরা আর প্রেমে পড়ি না,

গোধূলির কাঁপা রঙে হারিয়ে যাওয়া নয়,

চাই নরম কাঁধ,শান্ত আশ্বাস,

চাই স্নেহের নিঃশব্দ আশ্রয়।


            বর্ষা কাল

         । শেখর মালাকার ।

আকাশ ভরে মেঘের ভেলা,

বৃষ্টি নামে, ঝর ঝর ধ্বনির মেলা।

পাখিরা উড়ে খুঁজে নেয় ঠাঁই,

ধানক্ষেতে নেমে আসে জলরাশি চাই।

পুরো কবিতা পড়ুন



শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৯

 এই সময়টা আমার নয়

         । শৈলেন দাস ।

এই সময়টা আমার নয়

মেঘে বাদলে জুটি

কালবৈশাখী ঝড়ে তছনছ সেই ঘর

যেখানে আমি থাকি।

পুরো কবিতাটি পড়ুন


 ভালোবাসার অন্য নাম কাব্য

                  । মঙ্গলা দত্ত রিমি ।

মন খারাপের গল্পগুলো যখন ফিজিক্স কিংবা

কেমিস্ট্রি ক্লাসের চাপে বলা হয়ে উঠে না,

গরম কফির কাপ থেকে উঠে আসা বাষ্পেরাও

একটা সময় পর জমাট বাঁধে ওজোন স্তরের গায়ে।

    পুরো কবিতাটি পড়ুন


          কবির পরিচয়

                । গোপেন দাস ।

সে নয় কেবল শব্দের কারিগর,

তার কলমে গাঁথা থাকে নীরবতার রঙ।

জল পড়ার শব্দ, হাওয়ার ছোঁয়া,

তাকেও সে তো কবিতায় আনে ঢঙ।

পুরো কবিতাটি পড়ুন


দিনমজুর বাবা

। সুস্মিতা দাস চৌধুরী ।

বাবা মানেই জীবন মধুময়,

আমাদের নেই যে কোনও ভয়।

বাবা হলো একটু স্বস্তির ছায়া,

যেখানে পাওয়া যায় অনেক মায়া।

 

               প্রার্থনা

                 । রাজন দাস ।

রাত্রি শেষে প্রভাত হলো,

  এলো সূর্যের আলো।

অজ্ঞানতা নাশ করো হে,

  দাও হে জ্ঞানের আলো।



শর্ত সাপেক্ষে হোল সেল রেট এ রঙ কিনতে যোগাযোগ করুন



এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

এগিয়ে চলো পাশে আছে অগণিত কলম

। চান্দ্রেয়ী দেব ।     ঘুম ভাঙতেই জানালার পর্দা সরাতেই চোখে দাগ কাটে পরিষ্কার আকাশে ঝকঝকে নীল রং ছড়ানো। স্নিগ্ধ হাওয়ার পরশে প্রাণ ফিরে পা...