রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-১৮




তুমি আছো বলেই

     । গোপেন দাস ।

তুমি আছো বলেই,

আমার জীবনে আনন্দ রয়েছে।

তুমি আছো বলেই,

আমার হৃদয়ে সুখ রয়েছে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



     ভারসাম্য 

    । চন্দন পাল ।

  জানিস কবিতা, 

  শুধু প্রস্ফুটনেই একমাত্র জয়! অনিশ্চিত,

  'বীরভোগ্যা বসুন্ধরা' তাও প্রশ্নবোধক !

  নিগ্রহ আর মানক্ষয়ের দাগ দেখ করমচাঁদে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



      প্রত্যাখ্যান

  । ড. শমিতা ভট্টাচার্য ।

যদি পাশে এসে বন্ধু বলো

তবে ক্ষতি নেই ...

কিন্তু তার আগে বলতে চাই

আমি ভালো নই...

বন্ধু গড়তে, বন্ধু ভাঙতে, বন্ধু রাখতে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



           নতুন

        । টুকলু দাস ।

   নতুন রে তুই নতুন তুই 

        নতুন করে দিস আলো,

   আমার বেলায় তুই কেন করিস 

              সকল দিক কালো?

  পুরো কবিতা পড়ুন ❤



     ঘুণ ধরা মন

     । অভিজিৎ পাল ।

নোনা জলের সাথে সখ্যতা বাড়িয়ে

একদা সমুদ্র গড়ি, 

ঠোঁটে লবণাক্ত নেশা লেগে থাকে

একটিবার ছোঁয়ে দেখার প্রবল ইচ্ছায়। 

পুরো কবিতা পড়ুন ❤

মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-১৭



ইংরেজি নববর্ষ ও মকর সংক্রান্তি তথা পৌষ পার্বণের আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই সকল শুভানুধ্যায়ী ও কলম চাষীদের।

ইতি -

শৈলেন দাস (সম্পাদক)

 

 


        পিঠা: সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে

                     সূর্যসেন দেব ।

“পৌষ তদের ডাক দিয়েছে, আয়রে চলে আয় আয় আয়

ডালা যে তার ভরেছে আজ পাকা ফসলে, মরি হায় হায় হায়” ---

হেমন্তের পাকা ধানের ফসলে ভরে উঠে গৃহস্থের ডালা। উঠানে গোলা ভরা ধান দেখে খুশিতে মেতে উঠে চাষীদের মন। চাষী বধূরা ঢেঁকিতে ধানে ভানে মনের আনন্দে। নতুন চালের গন্ধে ম ম করে সারা বাড়ি, সারা গ্রাম। শীতের শিশির ভেজা সকালে সোনালি রোদের উষ্ণতার আমেজ, পাখিদের কূজন আর শিমূল বকুল নানা রঙের ফুলের বাহারে প্রকৃতি যেন নবরূপ লাভ করে।  পুরো প্রবন্ধটি পড়ুন



        অবসান 

        । রামেন্দ্র দাস ।

    গধুলীর রক্ত আভা

                পূরবী রাগে

               দিনের অবসান।

    পান্ত পাখির কাকলি

    ফুলায় ফেরা ডানার শব্দ

                                                            পুরো কবিতাটি পড়ুন



                মহাশূন্য

               পল্লব দে

শূন্য থেকে মহাশূন্যে যেতে হলে হরণ,

যদি না হয় সুদূরপ্রসারী, তবে সম্ভাব্য মরণ।।

শূন্য যখন ভাজক ,ভাগফল বহু দূর,

শূন্যের খেলাতে সবার দর্প চূর।।

 পুরো কবিতাটি পড়ুন




                      একটি টিপটপ গল্প 

                          । রণবীর পুরকায়স্থ ।

       লোকটা ছোটো শহরের ছাপোষা বাস্তুকার। সে স্বার্থপর কিন্তু বেশ টিপটপ।সে একা থাকে, কাউকে ধারেকাছে ঘেঁসতে দেয় না। সুখেই থাকে। সে লেখালেখিও করে, মানুষের মন নিয়ে কত অনুসন্ধান। ত্রুটিহীন নির্ভুল মানুষ সাজাতে চায়, পারে না। মনের ভাব প্রকাশে সঠিক বাক্য লিখতে পারে না পরিপাটি। তাই টিপটপ হওয়ার, অনুপম হওয়ার খেসারত দিয়ে তার বউও পালায় বাড়ি থেকে।  পুরো গল্পটি পড়ুন



            হাওরের কন্যার কবিতা

                     । শৈলেন দাস ।

সূর্য দেয় আলো আমায় বাতাস যোগায় বল

বাবার আদর আমার কাছে হাওরের শীতল জল


হাওর আমার মায়ের মত প্রকৃতি হল সখী

বোরো ধানের গন্ধ আমি বুকে ধরে রাখি

পুরো কবিতাটি পড়ুন

বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৬


           আলোকরশ্মি

 
          । ড. অর্পিতা দাস। 

          এখনো মন খারাপের রাতে 

          সন্ধ্যা ঘনায় সারা মন প্রাণ জুড়ে।

          সব একাকীত্ব জড়ো হয়ে 

          মুখ অবগুণ্ঠিত হয় বইয়ের ভাঁজে।

         পুরো কবিতা পড়ুন ❤



   লড়াইয়ের আলো 

       । রুমা দাস ।


প্রতিদিন সূর্যের আলোয় মিশে যায় লড়াইয়ের গল্প,

বাবার কপালে চেনা ভাঁজগুলো

নিঃশব্দে বলে যায় ক্লান্তির ইতিহাস।

আমি দাঁড়িয়ে থাকি তার পাশে,

নিজের স্বপ্নকে নতুন রূপ দিতে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



শীতের আগমনে

। দীপ্তি চক্রবর্ত্তী ।

সবুজ পাহাড়ের বুকচেরা পথে যখন ধীরে ধীরে নামাছি নীচে

আঁকা বাঁকা পথ, কুয়াশাবৃত প্রকৃতি, পাহাড়ী কনের খোঁপায় রঙিন ফুল

ভোরের আবছা আলো 'কাঠমাণ্ডু' থেকে নামার পথে পথে

নীচের দিকে তাকিয়ে দেখি- দু'পাহাড়ের সংযোগস্থলে 

আমার সাথে সাথে কে যেন একখানা সাদা চাদর দিয়েছে বিছিয়ে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



এক মুঠো ভাত 

। শুভম দাস ।

সেই খিদের পেট কি আর জানে 

ধর্ম ও জাতপাত।

উদর জ্বালায় খেটে মরে 

পেতে এক মুঠো ভাত।।



        সুযোগ সন্ধানী 

        । স্মৃতি দাস ।

একান্ত ব্যক্তিগত  কিছু কথাও যখন ভ্রমণ পিপাসু হয়,

 সর্বজনীনতার তকমা সেঁটে সেগুলো দোষী হয়ে পড়ে।

কথারা ঘোরে, উড়ে, ছড়িয়ে পড়লে সুযোগসন্ধানীরা

সেগুলো দিয়ে মালা গাঁথে, আর ভরা সভায় একে অন্যের 

গলায় পড়ায়, কথায় সচিত্র গল্প সাজে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤

রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৫


         কুয়াশা

       । রিপন দাস ।

তুমি আমি দুইজনে

        চোখে চোখে হল কথা,

হাঁটতে লাগলাম একা মনে

        কিভাবে হবে দেখা?



      এত সহজ নয়

   । দোলনচাঁপা দাসপাল ।

  নিশ্চিত জানি, তুমি বাড়িতে নেই 

  তবুও দরজায় কড়া নাড়ি

  ভাবি, স্মিত হেসে দরজা খুলে বলবে-

  "এসো তোমার জন্যই অপেক্ষায় আছি আজ

  বহু কাল ...."

  সম্পূর্ণ কবিতা পড়ুন 



জেগে থাকে নদী ও তারা।

         । পিঙ্কু চন্দ ।

মনের ভেতর কেবল তুমি 

বুকের ভেতর তোমার আকাশ 

দূরে কোথাও বাজছে সানাই 

চাঁদের মুখে তোমার প্রকাশ 

 সম্পূর্ণ কবিতা পড়ুন 



 জীবন সৈকতে 
 । জয়ন্তী দত্ত ।

 জীবন মানে একটা মানুষের ছোট বড়  জীবন স্মৃতির ইতিহাস কথা

 জীবন একটা সমুদ্র সম, কারো কাছে থমকে যাওয়া হৃদয়ের ব্যথা।

 কেহ কেহ সুদীর্ঘ জীবন পথ অতিক্রম করে বেয়ে যায় অনেক দূর

 আর কারো জীবনের সাধ পূর্ণ হবার আগেই স্তব্ধ তায় বেদনা বিধূর।

 সম্পূর্ণ কবিতা পড়ুন 



 বসন্তকাল

। প্রণীতা দাস ।

বসন্ত কাল এলে

সঙ্গীতের কলতান 

সহসা কানে বাজে,


উদাসী কুকিলের সুরে 

মন যে ভরে উঠে

সম্পূর্ণ কবিতা পড়ুন ❤

বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৪

        ধ্রুপদী ভাষা বাংলা : একটি প্রতিবেদন
। রমা পুরকায়স্থ ।

বিগত ৫ অক্টোবর ২০২৪ ইংরেজি তারিখে কেন্দ্রীয় সরকার বাংলা ভাষা এবং অসমীয়া ভাষাকে ধ্রুপদী ভাষার স্বীকৃতি প্রদান করে। তামিল, সংস্কৃত, তেলেগু, কানাড়া, মালয়ালম, ওড়িয়া ভাষার সঙ্গে মারাঠি, খালি, প্রাকৃত, বাংলা এবং অসমীয়া নবতর সংযোজন। সরকারী নির্দেশে রাজ্যগুলিতে সগৌরবে, সাড়ম্বরে ভাষা গৌরব সপ্তাহ পালিত হচ্ছে রাজ্য জুড়ে।

ধ্রুপদী সাহিত্য বলতে আমরা বুঝি যা eternal বা চিরন্তন সাহিত্য। সুপ্রাচীন কাল থেকে বহমান। বাংলাভাষার জন্মলগ্ন খ্রিষ্টীয় দশম দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে ধরে নেওয়া হয়। যার আদিতম নিদর্শন 'চর্যাচর্যবিনিশ্চয়' বা 'চর্যাপদ' কিংবা 'হাজারো বছরের পুরানো বাংলাভাষায় রচিত বৌদ্ধগান ও দোঁহা।     [পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন] ❤



একটি মেহগনি কাঠের চেয়ার ও একটি অভিশাপ 
। মঞ্জরী হীরামণি রায় ।

  মেঘ আর চাঁদের লুকোচুরিতে আকাশের দারুণ সাজ। জোছনায় ছেয়ে আছে চরাচর। অথচ মনটা ভালো নেই নীহারিকার। দুশ্চিন্তাগ্রস্তও। 

জানালার পাশে দাঁড়িয়ে মনে পড়ছিল এমনি এক পূর্ণিমা রাতের কথা। শশাঙ্ক শেখর রায় চৌধুরীর মেহগনি কাঠের চেয়ারে বসে দেওয়া সেই কঠিণ সিদ্ধান্তের কথা।  [পুরো গল্প পড়ুন] ❤



জ্যোৎস্নাডুব

 । শর্মিলা দত্ত ।

 বারান্দা থেকে চাঁদের বলয়কে দেখছিল দাক্ষায়ণী। ছোট্ট একটি ঘর সহ এ বারান্দা তার ভাড়ায় নিজস্ব। 

কোজাগরী রাত ফেলে গেছে দু দুটো নিশিসময় আগে আজকের এই রাতকে। কিন্তু বলয় এখনো ফিকে হয়ে রয়ে গেছে চাঁদকে ঘিরে। এ ফিকে বলয় যেন অতীত-কথা। মনকে তার ডহরে টেনে নেয়।                    [পুরো গল্প পড়ুন] ❤




                ভয়

              । সীমা ঘোষ ।

আমার ঘরের মুশকিল আসান তপতী হন্তদন্ত হয়ে সময়ের আগে ছেলেকে নিয়ে হাজির। ব্যাপার কী?

- দিদি দুইশোটা টেকা দ্যাও।

- কেন?

- ছেলে হাইস্কুলো বর্তি হইত।

[পুরো গল্প পড়ুন] ❤



বরাক উপত্যকার ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণ এক বহমান প্রক্রিয়া
। দীপক সেন গুপ্ত ।

শ্যামলেন্দু চক্রবর্তী, গণেশ দে থেকে শুরু করে রূপরাজ ভট্টাচার্য, বিশ্বরাজ ভট্টাচার্য, কনকদীপ শর্মা পর্যন্ত সুবিস্তৃত যদি সরলরেখা আঁকি তবে দেখব এই সরল রেখায় অবস্থিত অজস্র বিন্দুতে দাঁড়িয়ে অসংখ্য গল্পকার বরাক উপত্যকার ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণ করেছেন। অন্তহীন এই ‘নির্মাণ’ প্রক্রিয়ায় সময়ের বালুচরে সৃষ্ট সৌধ থেকে বিচ্ছুরিত আলোয় দূর-দূরান্তের বিস্তৃত বঙ্গভুবন আলোকিত। ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণের  প্রক্রিয়ায় মূল  বঙ্গভুবন থেকে নির্বাসিত এই ভূখণ্ড  নীরব অভিমানে প্রজন্মান্তরের একাগ্র আন্তরিক সাধনায় এই উপত্যকার আলো হাওয়া রোদ মাখানো জীবন কথা উঠে এসেছে বা আগামীতেও উঠে  আসবে যা এক বহমান প্রক্রিয়া। প্রতিটি গল্পের নেপথ্য নায়ক ‘সময়’ এবং সহনায়ক ‘পরিবেশ’। একটা বিশেষ সময়কালের বিশেষ পরিবেশের জীবনের চাওয়া পাওয়া হাসি কান্নাই গল্পের বিষয় হয়ে ওঠে। শ্যমলেন্দু চক্রবর্তী থেকে হাল আমলের কনকদীপ শর্মার অর্ধশতকের প্রজন্মের ব্যবধানে বরাক উপত্যকার সাধারণ মানুষের জীবনবোধ এবং জীবন ধারা অনেক বদলে গেলেও শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন হয়নি যার জন্য একই সূত্রে গ্রন্থিত করতে বেগ পেতে হয় না। লেখকের নাম না দেখেই গল্প পাঠে জল, মাটি ও কাঁদার গন্ধে বরাক উপত্যকার গল্পকে চেনা যায়। গত অর্ধ শতকের সময়কালে প্রগতির বিপ্লব, মূল্যবোধের বিবর্তন, জীবন বোধের পরিবর্তনের পাশাপাশি অপরিবর্তিত রয়ে গেছে বরাক উপত্যকার (অবিভক্ত কাছাড়ের) সামাজিক এবং রাজনৈতিক জীবনের অনিশ্চয়তা ও নিরাপত্তাহীনতা। ষাটের দশকের ‘বঙ্গাল খেদা’ সত্তরের দশকের ‘বিদেশী খেদাও’ আর পরবর্তী কালে এন আর সি বা নাগরিকত্ব আইনের মারপ্যাঁচ বাঙালির জীবনে যে বিড়ম্বনা ডেকে এনেছে সময়ের পারাপারে তা কিন্তু একই আছে যার জন্য বরাকের গল্প বিষয়গত এবং আঙ্গিকগত দিক থেকে যত পরিবর্তন আসুক না কেন ভেতরের দীর্ঘশ্বাস কিন্তু একই রয়ে গেছে।   [পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন] ❤

শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৩


  তুমি চলে গেলে এক অজানা ঠিকানায় ...

            । গোপেন দাস ।

  তুমি চলে গেলে অনেক দূরে

  থাকালেনা একবারও ফিরে

  দূরে এক অজানা ঠিকানায়

  আমাদের সবাইকে ফেলে 

পুরো কবিতা পড়ুন ] ❤   



খালি মাঠ'টা
। নমিতা আচার্য্য ।

ঐ মাঠ'টা ডাকছে কেমন

বিকেল আর ভোরে, 

আমার ক্রোড়ে আঁচল পাতা

রয়েছে তোদের তরে;



  পথ যদি হারাই 

    । প্রদীপ চন্দ্র দাস ।

  পথ যদি হারাই

          আমি পথ যদি হারাই 

  দিও শক্তি তোমায় 

               যেন না ভুলে যাই।

  [ পুরো কবিতা পড়ুন ] ❤



            বৈষম্য

          । রঞ্জন কুমার বণিক ।

সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর ঊর্ধ্বপানে মুষ্ঠিবদ্ধ হাত,
মুদ্রিত নেত্রে ক্রন্দনের রোল,
নাড়ি কাটায় মাত্র সামান্য সময়ের তফাৎ,
বাইরে লিঙ্গ নিয়ে ইতিমধ্যেই শোরগোল ।
শিশুটি এখনও পায়নি জন্মদাত্রী মাতৃক্রোড়,
বেদনায় কাতর মায়ের ফেরেনি এখনও হুশ,



একটি কালো মেয়ের গল্প  

 । সুজিতা দাস ।

 মেয়েটি কালো। গায়ের রং ময়লা। একমাত্র কালোর জন্যই বাড়িতে কদর কম। তিন বোন ওরা। তিন বোনের মধ্যে বড়ো এবং ছোটটি বেশ ফুটফুটে সুন্দরী হয়েছে। মাঝখান থেকে মেজটি কেন যে কালো হলো ভাবা যায় না। মানুষ সুন্দরের পূজারী। সুন্দরকে সবাই ভালোবেসে কাছে পেতে চায়। আধঘন্টা বসে গল্পও করতে ভালোবাসে। সে আপন হোক বা পর, সবার সুন্দরের দিকেই নজর।  পুরো গল্প পড়ুন ] ❤

বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১২


       গাছ

 । সুস্মিতা দাস চৌধুরী ।

গাছ দেয় যে কত শীতল ছায়া, 
 কাটতে তবু হয় না কেন মায়া?

নিজেই নিজের করছি ধ্বংশ 
বাড়বেই তো কার্বনডাই অক্সাইডের বংশ!



  চাতক পাখি

  । প্রিয়তোষ শর্মা ।

  অনেকের মতো আমিও

  আসলে এক চাতক পাখি।

  চারিদিকে সমুদ্রময় জলরাশি

  অথচ তৃষ্ণার্থ প্রাণ।

          [পুরো কবিতা পড়ুন এখানে]



            অথৈ ইচ্ছে সাগর
                  । ছন্দা দাম ।
প্রতিটি প্রহরের এপারে ওপারে মেয়েটি....
গুলিয়ে ফেলে নিজেকে বাতাসের সাথে,
আকাশের সাথে, পাখিদের সাথে, মেঘেদের সাথে...!!

ভোরের আকাশ গালে লালিমা মাখতেই
মেয়েটা ছুটে যায় জানালায়...অপলক তাকিয়ে থাকে,
কাজের পাহাড় অনিহা করে দেয়ালে জগিং করতে থাকা চড়ুইটির সাথে খুনসুটি করে,
                                   [পুরো কবিতা পড়ুন এখানে]


      আলাদ্দীনের প্রদীপ

     । আব্দুল হালিম বড়ভূইয়া ।       

  মানুষের বেঁচে থাকার উৎস তুমি, আকাঙ্ক্ষা
  তোমার চক্রব্যূহে হাবুডুবু খায় এ শহর
  আলাদ্দীনের প্রদীপের মিটমিট আলোয়
  বেড়ে যায় তোমার কদর আরও সহস্রগুণ। 
  



                   শান্তির স্পর্শ 

                     । সুমঙ্গল দাস ।

বাচ্চা শিশু কচিকাঁচা, সহজ সরল তার মন

তার স্পর্শে পাবে তুমি, দেখ তাতেই ইষ্ট ধারণ।

খিলখিলিয়ে হাসবে শিশু, দুশ্চিন্তা হবে দূর

মন আনন্দে অন্তরমনে, খুলবে শান্তির দোর।

                                   [পুরো কবিতা পড়ুন এখানে]

শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১১


ঝাপসা প্রতিচ্ছবি

   । সুচরিতা দাস ।

সব আলোর পথ হারিয়ে যাচ্ছে

কোন অতল অন্ধকারের অথৈ গহ্বরে, 

ভেকধারী ভালোবাসারা আজ নিস্প্রভ । 

ধ্রুবতারা নয়, আজ আমি ক্ষনিকের ধুমকেতু!

[পুরো কবিতা পড়ুন] ❤



আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে

 । পায়েলিয়া চক্রবর্তী । 

 আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে সাগর।

আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে সমুদ্র।

আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে প্রত্যাশা।

আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে উচ্ছাসা।

পুরো কবিতা পড়ুন ] ❤

 


মন ভাঙা প্রেমিক

। মানবেন্দ্র চক্রবর্তী ।

ভালোবেসে কি লাভ?
যদি ভালোবাসার মানুষটিই না বুঝে,
কত স্বপ্ন, কত আশা ভরসার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল,
কিন্তু আজ একটিরও মূল্য দিতে পারেনি,
আর বলছে একসাথে উঠার ছবিগুলি ফিরিয়ে দিতে।



হারিয়ে গেছে প্রকৃতি 

 । সুখেন দাস ।

 এমন প্রকৃতি শৈশবে কখনো দেখিনি!

এ কি! কখনো অতিবৃষ্টি তো কখনো খরা।

বর্তমানের ঠিক নেই, ভবিষ্যতে কি হবে কি জানি?

বিরাম নেই, অবিরাম চলছে আমাদের বসুন্ধরা।।

[পুরো কবিতা পড়ুন] ❤



     শরৎ

। রঞ্জন কুমার বণিক ।

আকাশে কালো মেঘের আনাগোনায় বিদায়ের করুণ সুর,

সিক্ত পৃথিবীতে অবাধ্য মেয়ের রেখে যাওয়া স্মৃতি অম্লমধুর।

দাবদাহে জ্বলেপুড়ে খাক্ হয়ে যাওয়া পৃথিবীতে কত অভিযোগ!

অথচ ভুলে যাওয়া মানুষের জন্য নেই তার কোনো অনুযোগ।

[পুরো কবিতা পড়ুন] ❤

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের...