শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৯

 এই সময়টা আমার নয়

         । শৈলেন দাস ।

এই সময়টা আমার নয়

মেঘে বাদলে জুটি

কালবৈশাখী ঝড়ে তছনছ সেই ঘর

যেখানে আমি থাকি।

পুরো কবিতাটি পড়ুন


 ভালোবাসার অন্য নাম কাব্য

                  । মঙ্গলা দত্ত রিমি ।

মন খারাপের গল্পগুলো যখন ফিজিক্স কিংবা

কেমিস্ট্রি ক্লাসের চাপে বলা হয়ে উঠে না,

গরম কফির কাপ থেকে উঠে আসা বাষ্পেরাও

একটা সময় পর জমাট বাঁধে ওজোন স্তরের গায়ে।

    পুরো কবিতাটি পড়ুন


          কবির পরিচয়

                । গোপেন দাস ।

সে নয় কেবল শব্দের কারিগর,

তার কলমে গাঁথা থাকে নীরবতার রঙ।

জল পড়ার শব্দ, হাওয়ার ছোঁয়া,

তাকেও সে তো কবিতায় আনে ঢঙ।

পুরো কবিতাটি পড়ুন


দিনমজুর বাবা

। সুস্মিতা দাস চৌধুরী ।

বাবা মানেই জীবন মধুময়,

আমাদের নেই যে কোনও ভয়।

বাবা হলো একটু স্বস্তির ছায়া,

যেখানে পাওয়া যায় অনেক মায়া।

 

               প্রার্থনা

                 । রাজন দাস ।

রাত্রি শেষে প্রভাত হলো,

  এলো সূর্যের আলো।

অজ্ঞানতা নাশ করো হে,

  দাও হে জ্ঞানের আলো।



শর্ত সাপেক্ষে হোল সেল রেট এ রঙ কিনতে যোগাযোগ করুন



শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৮


    রোদেলা দুপুর

           । কুসুম কলিতা।

দুপুরের প্রখর রোদে জর্জরিত শরীর

একটু শীতল বাতাস চাই,

ঝিলিমিলি করে রবির তীব্র রোদে

কোনো ধরনের শান্তি নাই।

পুরো কবিতাটি পড়ুন



                বসন্তের সুর

                   । সদয় দাস ।

বসন্ত এলো হাসি ছড়িয়ে রঙিন ফুলের বনে,

কোকিল ডাকে মধুর সুরে, সুর বয়ে যায় মনে।

শিমুল-পলাশ রাঙিয়ে দিল আকাশ-ধরা পথ,

দক্ষিণ হাওয়া বয়ে আনে সৌরভ ভরা রথ।

পুরো কবিতাটি পড়ুন


‘বিধি’, এ কেমন খেলা?

। রাজিয়া পারভিন সিদ্দিকী চৌধুরী ।

‘বিধি’, এ তোমার কেমন নিয়ম?

যারা রক্তমাখা ঘামে নিজেকে উজাড় করে —

তাদের কপালেই কেন দুঃখ আর সব বোঝা কাঁধে?

যাদের হাতে কৃপণতা, হৃদয়ে নিষ্ঠুরতা

আর স্বার্থের চাহনি —

পুরো কবিতাটি পড়ুন



            স্বার্থপর

         । অপর্ণা কুমার ।

কিছু মানুষ আসে অল্প সময়ের জন্য

কিন্তু দুঃখ দিয়ে যায় দীর্ঘ সময়ের জন্য।

কেউ নতুনকে পেয়ে পুরাতনকে ভুলে যায়,

আবার কেউ হাজারো নতুনের ভিড়ে

পুরাতনকে খুঁজে বেড়ায়।




কবিতা আমার প্রেমিক

        । মাম্পী দাস ।

কবিতা আমার সেই অনুভূতি,

যেখানে না বলা কথাগুলোও হয় বিবৃতি।

তাই কবিতাকে হৃদয় দিয়ে স্পর্শ করি আমি।

কবিতা আমার চিরদিনের সুখ-দুঃখের স্মৃতি।

পুরো কবিতাটি পড়ুন

শনিবার, ৭ জুন, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৭


            শূন্য মনের মানুষ

               । মাম্পী দাস ।

       আমি নির্জন অন্ধকারে

       আগাছায় পড়ে থাকা একবিন্দু শিশির

       সূর্য উঠেই প্রথম যাকে চুষে নেয়।

       আমি পৃথিবীতে আসা ওই সেই অভাগিনী

       যে শূন্য থলিতে বের হয়ে

       শূন্য থলিতেই ঘরে ফিরে।

       পুরো কবিতা পড়ুন এখানে



            নিঝুম রজনী

           । চান্দ্রেয়ী দেব ।

নিঝুম রজনী আমি তোমাকে চাই...

 

প্রহর অন্তিমের দালানে পৌঁছে যেতেই

গুটি কয়েক ঝিঁঝিঁপোকার কথোপকথনে

একলা জেগে থাকা চন্দ্রমার গা ছুঁয়ে

নিস্তব্ধতা ভেসে আসে সুদূর পথ হতে

                       পুরো কবিতা পড়ুন এখানে

 


         কন্যে - ১

         । সুচরিতা দাস ।

      তথাকথিত আপন ঘরে থেকেও সে, 

      আজীবন যাযাবর, 

      একদিনকার নিজের বাড়িতে যেতে আজ, 

      তার চাই অন্য কারো অনুমোদন স্বাক্ষর! 

      পুরো কবিতা পড়ুন এখানে 



ফ্রম হেয়ার টু হেয়ার 

। সোমদত্তা দাস ।

সূচি এই প্রায় তিন বছর পর নিজের শহরে ফিরে এসছে। বাড়িতে দুদিন রেস্ট করে আজ বেরিয়ে পড়েছে শহরটাকে একটু ঘুরে নিতে। সেই পুরনো স্পটস্। মল পার্ক আরও কত জায়গা। যতসব কাণ্ডকারখানা। আজকের ডেসটিনেশন মল্। মলের থার্ড ফ্লোরে উঠেই টয় শপের দিকে ছুটে সূচি। কত স্মৃতি এখানে। কলেজ কালের প্রেম, কোচিং বাঙ্ক করে এখানে আসা। স্মৃতি রোমন্থনের সাথে চলছিল পুতুল দেখা। হঠাৎ কেউ পাশ থেকে তার নাম ধরে ডাকে ---

--- সূচি ! তুই! এখানে! কবে এসছিস? 

--- আরে শুভম! এই তো লাস্ট উইকে এলাম রে। তুই বল, কেমন আছিস?  


         আলোর ঠিকানা

          । রঘুনন্দন ভট্টাচার্য্য ।

মাঝরাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে যখন উড়ান ভরি,

মাটির চঞ্চলতা তখন হারিয়ে যায় -

ঠিক বাদুড় বা চামচিকার ডানার শব্দের মত।

কেউ জানে না কোন অভিমান নীরবে কাঁদে,

অনুভূতিরা পাড়ি দেয় মায়াবী ঘুমের দেশে,

শীতল মেঘের স্পর্শে তারা ভুলে যায় নিজেকে!      পুরো কবিতা পড়ুন এখানে

রবিবার, ১৮ মে, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৬

। ভাষা শহীদ অমর রহে; মাতৃভাষা অমর রহে।



উনিশে মে আমাদের আত্মপরিচয়

। মহুয়া চৌধুরী ।

    মহাকালের নিরবর্ত্তি পথ পরিক্রমায় মানব সভ্যতা সেই সুদূর অতীত থেকে কালে কালান্তরে বিভিন্ন উপাদানকে ভিত্তি করে এগিয়ে চলেছে। এই অন্তহীন যাত্রায় ভাষা সাহিত্য সংস্কৃতি একটি-অপরিহার্য উপাদান।

    মানব শিশু জন্ম থেকে মাতৃনির্ভর। মাকে অনুসরণ করেই তার জীবনপথে চলার শুরু। তাই ভাষা শিক্ষাও সে তার মায়ের কাছ থেকেই পেয়ে থাকে। মুখের ভাষা এজন্যই আমাদের কাছে মাতৃভাষা।

    আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। হাজার বছরের কালের পরিক্রমায় বাংলা ভাষা একটি নির্দিষ্ট রূপ গ্রহন করে বর্তমানে এক ঐতিহ্যময় ভাষায় পরিগণিত। সমগ্র বিশ্বের সভ্য সমাজে বাংলা এক বিশিষ্ট ভাষা রূপে সর্বজন স্বীকৃত।  বিশদে পড়ুন...


       উনিশ মে আন্দোলনের বীরাঙ্গনাদে

র গল্প

। শতদল আচার্য ।

    পৃথিবীর অনেক আন্দোলনের মত উনিশ মে ৬১ এক ইতিহাস তৈরী করে আছে। বড় বড় বিপ্লবের সাথে উনিশ মে-র মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বরাক উপত্যকার মতো ছোট ভূখন্ডের এই আন্দোলন আজ এক ইতিহাস। এই রক্তাক্ত ঘটনা অনেক আন্দোলন থেকে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট বিচার করলে অনেক বড়। উনিশের মে'র আন্দোলন নিজের মাতৃভাষা বাঁচানোর আন্দোলন। অনেকের মতো এই বরাক উপত্যকাকে প্রান্তিক বলে চিহ্নিত করতে চাই না। যদিও এই উপত্যকা রাজনৈতিক কারণে বঞ্চিত হয়েছে বারবার তবুও এখানের এ প্রাণশক্তি সমস্ত বেড়াজালকে বারবার ভেঙেছে। বিশদে পড়ুন...



        উনিশ  তুমি

  । পরিমল কর্মকার। 

উনিশ   তুমি শুধু দুটি সংখ্যা নও,। 

তোমার ভিতরে রয়েছে মাতৃভাষা কেড়ে নেওয়ার বুলেটের গন্ধ। 


রক্তে ভেজা শহীদের আত্মত্যাগে ভাষা সম্মান বাঁচিয়ে রাখার চেতনা। 

বিশদে পড়ুন...



 উনিশ -একুশে বলি 

 । অসিত চক্রবর্তী ।

    উনিশে মে একটি তারিখ মাত্র নয়, একটি দিন। সে দিনটি শুধুমাত্র একটি দিনই নয় - ইতিহাস। প্রত্যেক মাতৃভাষাপ্রেমী মানুষের কাছে এক ঐতিহাসিক দিন। কেননা মাতৃভাষা রক্ষার জন্য এই দিনটি এক বলিদান দিবস। আমি এই দিবসটিকে "শহীদ" দিবস বলবো না। বলবো না দুটি কারণে। প্রথমতঃ এটি আরবি শব্দ, যে ভাষাকে ১৯৪৭ সালে পূর্ববঙ্গে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে আমাদের উপর জোর করে চাপিয়ে দেয়া হয়েছিলো। সে রক্তের দাগ এখনো টাটকা, গাঢ় লাল। কালো হয়ে যায়নি।‌ সেই রাজাকাররা আজ আবার বাংলাদেশে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আবার বাঙালিদের মধ্যে ধর্মীয় বিভাজন রেখা টেনে দিয়েছে। যেন ঠিক পহেলগাঁও, পরিচয় জিজ্ঞেস করে বাঙালি হিন্দু নিধন। পাক‌সেনারা সেদিন যেভাবে খুঁজে খুঁজে হিন্দু পাড়ায় হামলা চালিয়েছিল আজ পঞ্চান্ন বছর পর তারই পুনরাবৃত্তি চলছে।‌ আজ আবার ভারত শত্রু-রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।  বিশদে পড়ুন...



বাংলা ভাষা আন্দোলনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

। সুনীল রায়।

    *মে মাস* এলেই মনে হয় এটা ভাষা আন্দোলনের মাস। মাতৃ ভাষার তথা বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষায় বুকের রক্ত ঢেলে দেবার ইতিহাসের মাস। ১৯৬১ র মে মাস বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম শতবর্ষের মাস। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম শতবর্ষে দেওয়া শ্রদ্ধার্ঘ্য, এর ফুল গুলো তখনও সম্পূর্ণ শুকিয়ে যায় নি । ১৯৬১ সনে একাদশ ভাষা শহিদ, শতাধিক আহত দের রক্তে রবীন্দ্রনাথ, ঋষি বঙ্কিম, বিদ্যাসাগর, জীবনানন্দ, নজরুল, মাইকেল মধুসূদন, শরৎ চট্টোপাধ্যায়ের তথা বিশ্বের মাতৃভাষা বাংলা ভাষার বেদী মূলে বুকের রক্ত ও আত্ম বলিদান দিয়ে ইতিহাসে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেল শিলচরের ভাষা সেনানীরা। স্বাধীন ভারতের সব চাইতে কলঙ্কের দিন - যে এই প্রথম স্বাধীন ভারতের সশস্ত্র পুলিশ নিরস্ত্র নিরপরাধ সম্পূর্ণ শান্তি পূর্ণ ভাবে শিলচর স্টেশন নিকট বর্তী দাবদাহে তপ্ত রেল লাইনে ৫ জৈষ্ঠ্যের (১৩৬৮ বঙ্গাব্দ ) দগ্ধ হয়ে অবস্থান রত সত্যাগ্রহীদের বর্বরের মতো ঠান্ডা মাথায় খুন করার কলঙ্কিত ইতিহাস। পৃথিবীর ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে প্রথম সেদিনই শিলচরে সদ্য ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়ে আসা কিশোরী কমলা ভট্টাচার্য্যকে হত্যা করেছিল আসাম পুলিশ। আর একজন ছাত্র শচীন্দ্র পালকেও হত্যা করেছিল। তিনিও সে বছরই ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিয়েছেন। সঙ্গে আরও নয় জনকে হত্যা করেছিল পুলিশ।  বিশদে পড়ুন...

সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৫


     মেঘলা আকাশ 

         । অপর্ণা কুমার ।

     ঝড়ের শেষে দুপুর দেশে

     লালন বুকে পলাশ চোখে, 

     মনের ভেতর মেঘের হাওয়া বয়

     প্রিয় তোমার কিসের এত ভয়। 

     Continue reading...



     মৃত্যুর ওপারে

     । ড. কাত্যায়নী দত্ত চৌধুরী ।

আমি কোনোদিন জীবাশ্ম হতে চেয়েছি।

জন্মের ওপারে, মৃত্যুর ওপারে 

চিতা-ভস্ম-হাড়-গোড় ঠেলে দিচ্ছি ভূগর্ভে,

আরো নীচে - আরো গভীরে,

যেখানে জীবাণুর জনপদ নেই, কেউ নেই,

আমার অবশিষ্টাংশের সাথে আমি একা ও অভিন্ন

Continue reading...



      দেখা হবে না

           । সুস্মিতা দাস ।

মরা গাছটাতেও নতুন পাতা জন্মাবে 

পাড়ার সবচেয়ে বখাটে ছেলেটাও বদলে যাবে ,

অগোছালো ছেলেটাকেও

কেউ ভালোবেসে আপন করে নেবে 

কিন্তু, আমাদের আর দেখা হবে না ।




      আছে আলো সেই পাড়ে

                    । রুনা পাল।

      নিভে গেলে দীপের শিখা 

      হয় না সব কিছু শেষ,

      তিমির ছুঁয়ে ওঠে আবার 

      প্রভাতের এক চিরন্তন আবেশ।





  হঠাৎ দেখা

। দীপান্বিতা ভট্টাচার্য ।

এক যুগ পর আবার হঠাৎ দেখা ট্রেনের কামরায়,

কেনো জানি না

আজ ডুবতে ইচ্ছে করছে উল্টোমুখী হাওয়ায়!

মনে হচ্ছে মুখোমুখি হয়ে জিজ্ঞেস করবো...

কেমন আছো?

মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৪


 নদী, চিল ও সমীরণ 

। ঝুমুর পান্ডে ।
 
নদীর উপর এক চক্কর, দুই চক্কর, তিন চক্কর দিতে দিতে সাঁই করে নেমে এসে মাছ টাকে ধরে ফেলল চিলটা। চিল না চিলনি কে জানে? যেই হোক। সমীরণ কি আর অতশত জানে না বোঝে! একবার সমীরণের ছোট্ট ঘরের পাশে যে অর্জুন গাছটা ছিল তাতে এক চিলনির সংসার ছিল। ছানা পিনা নিয়ে থাকতো। তাদের উপস্থিতির টের পেত সমীরণ। শেষে একদিন কারা কেটে ফেলল গাছটাকে। গাছ কাটলে ভীষণ কষ্ট হয় সমীরণের। ভীষণ! চিলনিটা তারপর ওর বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে কোথায় গেল কে জানে!নদীর ওপর দুটো নৌকাও এদিক-ওদিক হচ্ছে। তার মানে মাছ ধরছে। সামনে নদীর ব্রিজটা বুক চিতিয়ে মানুষ গাড়ি সব পার করছে। লোকে বলে বরাক ব্রিজ। এই কিছুদিন আগে একজন সুন্দরী কন্যা এই ব্রিজ থেকে লাফ দিয়ে পড়ল। সম্পূর্ণ গল্পটি পড়ুন



আমার গ্রাম

। সুমন দাস ।

আমার গ্রাম, এখনো সকালে ঘুম ভাঙে কাক ডাকার শব্দে,

পুকুরপাড়ে ঝাঁপিয়ে নামে রোদ, গাছে উঠে শিশুরা হাসে।

মাঠের বুক চিরে হেঁটে যায় একটা সরু পথ,

যেন কারো চুলের বেণী...বাঁধা স্মৃতির ফিতেতে।

দাদুর ঘরের পাশে আম গাছটা এখনো আছে,

তার ছায়ায় কত দুপুর কেটে গেছে.....       সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন



     নির্বাক দর্শক

         । রুমা দাস ।

     নিভৃত নীলাকাশের ওপারে

     এক চিরচেতনা বসত করে—

     তিনি নন শুধু ঈশ্বর,

     তিনি সাক্ষী—

     সমগ্র সৃষ্টির নীরব পর্যবেক্ষক।

     সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন



কথা নানা ধরণের
। এম রিয়াজুল আজহার লস্কর ।

কিছু কথা শুনলে মনের কষ্ট শুধু পালায়,

কিছু কথা যায়না ভুলা আগুন হয়ে জ্বালায়।

কিছু কথায় মনটা খারাপ অবসাদে থাকা,

কিছু কথায় শক্তি পাওয়া স্বপ্ন ধরে রাখা।




   মনের মাঝে তুমি

            । চাঁদনী দাস ।

তুমি আমার মনের গহনে,

        সুপ্ত সোনালী বাসনা।

তোমায় নিয়ে প্রতিনিয়ত,       

        লিখি রামধনুর কল্পনা।

তুমি ছিলে বলে প্রেম ছিল,          

   ভালোবাসার পরশে রঙীন।        সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ুন

বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২৩


    মনে পড়ে

    । সুস্মিতা দাস চৌধুরী ।

    আজ খুব করে পড়ছে মনে 

       চাঁদকে নিয়ে গল্প 

    করে ছিলাম তোমার সনে।

    আজ খুব করে পড়ছে মনে

    পুরো কবিতা পড়ুন ❤



           একটা জন্ম

           । নারায়ণ মোদক ।

গর্ভবতী বোরো ধানের শীষে 

চকচক কুয়াশার শিশির বিন্দু 

সুর্যের আলোয় হীরের দ্যুতি চারদিক 

কী ভীষণ আকুতি নির্দিষ্ট সময় ধরে 

 দীর্ঘ পথ পরিক্রমা। পাগলী মেয়েটা

ভেঙে পরা আলপথ ধরে ছুটে চলে যায়।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



পরের আঙ্গিনায় ছায়া

। সজল দাস ।

কাকের ঘরে কোকিল ডাকে, আঁধার রাতে স্বপ্ন বোনে,

অন্য ডালে বাসা বেঁধে, শাখায় শাখায় কান্না শোনে।

গর্ভে রেখেছো নীল অমরাবতী, জন্মদানের ক্ষণ কোথায়?

তোমার চোখে স্নেহের ছায়া, বুকের ভিতর তবু শূন্যতায়।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



       গ্রীষ্মের দুপুর

       । রঞ্জন কুমার বণিক ।

কাঠফাটা রোদ্দুর, তপ্ত দুপুর,

খাঁ খাঁ করা বুকচেরা মাঠ বিস্তৃত বহুদূর।

নিস্তব্ধ পাখি, হারিয়েছে কোকিল তার সুর,

একাকী শিশুটির আজ কিছুই যেন নয় মধুর।

একটু জিরোনোর আশায় উন্মুক্ত বাতায়ন,

কোথায় সমীরণ? ফাঁকা বুলি সবুজ বনায়ন।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



     চৈত্রকে বিদায়!

          । সুরজ শুক্লবৈদ্য ।

পশ্চিমের সূর্যকে দেখি অস্ত যেতে,

এ বছরের শেষ সূর্যাস্ত যেন

আমি প্রভাতে দেখিয়াছি,

প্রভাত এক সাক্ষী হয়ে রয়েছে সেই অন্তিম– 

সূর্যোদয়ের প্রতীক্ষায়।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤

শুভ নববর্ষ ১৪৩২

আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছাসহ 

রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

প্রতাপ : অনলাইন-২২


 রুপময়ী চাতলার গ্রামের সৌন্দর্য

। সুজিতা দাস ।

    সবার কাছেই তাদের গ্রাম খুব সুন্দর ও আকর্ষণীয় একটি জায়গা । তেমনি আমাদের কাছে আমাদের গ্রাম খুবই আকর্ষণীয়। তার একটা কারণও আছে বটে। আমাদের হাওরের গ্রামগুলো অন্য গ্রামের থেকে একটু ভিন্ন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভুমি তো বটেই,তার ওপর আমাদের গ্রামে এখন অবধি লাকড়ির চুলা প্রচলিত আছে।  পুরো লেখাটি পড়ুন ❤



  থালা হাতে নিরন্ন আমি

  । বিশ্বজিৎ মানিক ।

  সানাইয়ের সুর শুনে আমি

  বিয়ে বাড়িতে বসে আছি ত্রিভুজকোণে,

  টিকটিক সময় থেমে নেই

  অথচ আমার ক্ষুধা মরে গেছে ভীষণ ক্ষুধায়।

পুরো কবিতাটি পড়ুন ❤



অনন্ত কথামালা 

। অনন্যা ভট্টাচার্য ।

 তুমি দুঃখ 

 আমার অনভ্যাসের সুখ 

আমার একান্ত হারানো দিনের নীরবতা

আমার অনাগত ভবিষ্যতের যাপনকথা।

পুরো কবিতাটি পড়ুন ❤



  ভালোবাসার জলছবি 

  । ড. অর্পিতা দাস ।

  দিন দিন ফ্যাকাসে হচ্ছে ভালোবাসার রং,

  গোলাপও আজ রং পাল্টে

  ক্যাকটাসে রূপ নেয়।

  হৃদয়ের স্পর্শের অনুভূতি অনুধাবনের,

  আজ সময় যে অতি অল্প,

  পুরো কবিতাটি পড়ুন ❤



বিশ্বপ্ৰেম

। যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস ।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যার ক্ষেত্রে প্রভূত অগ্রগতির ফলে প্রকৃতির উপর আধিপত্য বিস্তার করতে মানব জাতি আজ অনেকাংশেই সক্ষম। সমগ্র জড় বস্তুজগত যেন তার দৃষ্টি, জ্ঞান ও উপলব্ধির পরিধিতে চলে আসছে। বিশ্বব্যাপী নানাবিধ চিন্তা স্রোতের সাথে সম্মিলন সংমিশ্রণ বর্তমানে অতি সাধারণ এক প্রাত্যহিক ব্যাপার, যার সম্পূর্ণ কৃতিত্ব বিজ্ঞান প্রযুক্তিরই প্রাপ্য।  পুরো লেখাটি পড়ুন ❤

শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

'অনাদৃতা' পাঠক সমাজে হবে ভীষণভাবে সমাদৃত

। কবিতা দাস ।
এম.এ, বি,এড.(শিক্ষিকা ও কবি)

গত ১৬ই মার্চ ২০২৫ ইং সাঁকো সাহিত্য পত্রিকার বসন্ত উৎসব অনুষ্ঠানে আত্মপ্রকাশ করে হাইলাকান্দি জেলার তরুণ প্রজন্মের এক বলিষ্ঠ কবি শ্রীমতি অনন্যা ভট্টাচার্যের প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'অনাদৃতা'। এই কাব্যগ্রন্থের বেশিরভাগ কবিতাই আমার পড়া হয়ে গেছে সামাজিক মাধ্যমে। মুগ্ধ হয়েছি প্রতিটি কবিতা পাঠ করে। প্রতিটি কবিতার মধ্যে রয়েছে এক ব্যঞ্জনাময় গভীরতা। বার বার পাঠ না করলে তা হৃদয়ঙ্গম হয় না।
  প্রথমেই আসি প্রচ্ছদের কথায়। প্রচ্ছদের ছবি ও গ্রন্থের নাম দুটোই পাঠককে আকৃষ্ট করবে সন্দেহ নাই।
 এবার আসা যাক কবিতার কথায়। প্রতিটি কবিতায় যে বিষয়টি আমাকে বিশেষভাবে আকৃষ্ট করেছে তা হল কবির প্রকৃতি প্রেম। প্রতিটি কবিতায় কবি দক্ষতার সঙ্গে প্রকৃতির বিভিন্ন রূপের ছবি এঁকেছেন - 'চন্দ্রালোকে প্লাবিত পৃথিবী', 'কুয়াশা মোড়া ভোর', 'বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যার মায়ামাখা জ্যোৎস্না' - পাঠককে অন্য এক কল্পনার জগতে নিয়ে যাবে।

    'প্রান্তিক' শিরোনামে রয়েছে দশটি কবিতা। এই 'প্রান্তিক' কবির সৃষ্ট এক কাব্যিক ব্যঞ্জনা। যাকে ঘিরে আবর্তিত হয় কবির সৃষ্টি ধারা। এই প্রান্তিকই হয়ত কবির জীবনদেবতা। যেমন পাই আমরা জীবনানন্দের 'বনলতা সেন' কিম্বা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের 'নীরা'। প্রান্তিক-দশ এ কবি নিজেই 'প্রান্তিক' এর সত্তাকে পাঠকের কাছে তুলে ধরেছেন -- 'প্রান্তিক এক চুপকথা' 'প্রান্তিক এক সীমান্তের গল্প', প্রান্তিক এক সীমারেখা' -- অপূর্ব ব্যঞ্জনাময় পংক্তি।

   অতি অল্প কথায়ও যে অনেক কথা বলা যায় অনন্যার কবিতা তার উদাহরণ। আতুরঘরে বসে নিজের আত্মজকে নিয়ে লেখা 'রুদ্রনীল' কবিতাটি সত্যিই অনবদ্য। নিজের মাতৃত্বের গৌরবকে কী সুন্দর শব্দবন্ধনে প্রকাশ করলেন কবি।

   'সাঁঝবাতি', 'ট্রিবিউলাস', 'মুহূর্ত', 'এরোফোবিয়া', কবিতাগুলো এক অসাধারণ ব্যঞ্জনা ও অভিব্যক্তিতে মূর্ত হয়ে উঠেছে। 'মুহূর্তেরা ধরা থাকে মুহূর্তের কাছে'-- পংক্তিটি ভীষণ অর্থবহ। অত্যন্ত প্রাঞ্জল ও সাবলীল ভাষায় কবি তাঁর কবিতার মালা গেঁথেছেন। এখানেই একজন কবির সার্থকতা। 'মৃত্যু তোমাকে ভালোবেসে' কবিতায় কবি তাঁর মৃত্যুচেতনাকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে গেছেন। যেখানে জীবনানন্দের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। 

     এক কথায় 'অনাদৃতা'র প্রতিটি কবিতাই শব্দের বুননে ভাবের গভীরতায়, ভালোবাসার আবেগে, ব্যঞ্জনাময় অভিব্যক্তিতে এক অসাধারণ সৃষ্টির দলিল হয়ে থাকবে। কবির নিজের ভাষায় কবির 'অনাদৃতা' -- "অনাদৃতা হয়েও তুমি অনন্যা"।

কবি অনন্যার 'অনাদৃতা' পাঠক সমাজে হবে ভীষন ভাবে সমাদৃত, এই শুভেচ্ছা জানিয়ে ও কবির উত্তরোত্তর শ্রী বৃদ্ধি কামনা করে লেখার ইতি টানলাম।


এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের...