বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৬


           আলোকরশ্মি

 
          । ড. অর্পিতা দাস। 

          এখনো মন খারাপের রাতে 

          সন্ধ্যা ঘনায় সারা মন প্রাণ জুড়ে।

          সব একাকীত্ব জড়ো হয়ে 

          মুখ অবগুণ্ঠিত হয় বইয়ের ভাঁজে।

         পুরো কবিতা পড়ুন ❤



   লড়াইয়ের আলো 

       । রুমা দাস ।


প্রতিদিন সূর্যের আলোয় মিশে যায় লড়াইয়ের গল্প,

বাবার কপালে চেনা ভাঁজগুলো

নিঃশব্দে বলে যায় ক্লান্তির ইতিহাস।

আমি দাঁড়িয়ে থাকি তার পাশে,

নিজের স্বপ্নকে নতুন রূপ দিতে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



শীতের আগমনে

। দীপ্তি চক্রবর্ত্তী ।

সবুজ পাহাড়ের বুকচেরা পথে যখন ধীরে ধীরে নামাছি নীচে

আঁকা বাঁকা পথ, কুয়াশাবৃত প্রকৃতি, পাহাড়ী কনের খোঁপায় রঙিন ফুল

ভোরের আবছা আলো 'কাঠমাণ্ডু' থেকে নামার পথে পথে

নীচের দিকে তাকিয়ে দেখি- দু'পাহাড়ের সংযোগস্থলে 

আমার সাথে সাথে কে যেন একখানা সাদা চাদর দিয়েছে বিছিয়ে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤



এক মুঠো ভাত 

। শুভম দাস ।

সেই খিদের পেট কি আর জানে 

ধর্ম ও জাতপাত।

উদর জ্বালায় খেটে মরে 

পেতে এক মুঠো ভাত।।



        সুযোগ সন্ধানী 

        । স্মৃতি দাস ।

একান্ত ব্যক্তিগত  কিছু কথাও যখন ভ্রমণ পিপাসু হয়,

 সর্বজনীনতার তকমা সেঁটে সেগুলো দোষী হয়ে পড়ে।

কথারা ঘোরে, উড়ে, ছড়িয়ে পড়লে সুযোগসন্ধানীরা

সেগুলো দিয়ে মালা গাঁথে, আর ভরা সভায় একে অন্যের 

গলায় পড়ায়, কথায় সচিত্র গল্প সাজে।

পুরো কবিতা পড়ুন ❤

রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৫


         কুয়াশা

       । রিপন দাস ।

তুমি আমি দুইজনে

        চোখে চোখে হল কথা,

হাঁটতে লাগলাম একা মনে

        কিভাবে হবে দেখা?



      এত সহজ নয়

   । দোলনচাঁপা দাসপাল ।

  নিশ্চিত জানি, তুমি বাড়িতে নেই 

  তবুও দরজায় কড়া নাড়ি

  ভাবি, স্মিত হেসে দরজা খুলে বলবে-

  "এসো তোমার জন্যই অপেক্ষায় আছি আজ

  বহু কাল ...."

  সম্পূর্ণ কবিতা পড়ুন 



জেগে থাকে নদী ও তারা।

         । পিঙ্কু চন্দ ।

মনের ভেতর কেবল তুমি 

বুকের ভেতর তোমার আকাশ 

দূরে কোথাও বাজছে সানাই 

চাঁদের মুখে তোমার প্রকাশ 

 সম্পূর্ণ কবিতা পড়ুন 



 জীবন সৈকতে 
 । জয়ন্তী দত্ত ।

 জীবন মানে একটা মানুষের ছোট বড়  জীবন স্মৃতির ইতিহাস কথা

 জীবন একটা সমুদ্র সম, কারো কাছে থমকে যাওয়া হৃদয়ের ব্যথা।

 কেহ কেহ সুদীর্ঘ জীবন পথ অতিক্রম করে বেয়ে যায় অনেক দূর

 আর কারো জীবনের সাধ পূর্ণ হবার আগেই স্তব্ধ তায় বেদনা বিধূর।

 সম্পূর্ণ কবিতা পড়ুন 



 বসন্তকাল

। প্রণীতা দাস ।

বসন্ত কাল এলে

সঙ্গীতের কলতান 

সহসা কানে বাজে,


উদাসী কুকিলের সুরে 

মন যে ভরে উঠে

সম্পূর্ণ কবিতা পড়ুন ❤

বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৪

        ধ্রুপদী ভাষা বাংলা : একটি প্রতিবেদন
। রমা পুরকায়স্থ ।

বিগত ৫ অক্টোবর ২০২৪ ইংরেজি তারিখে কেন্দ্রীয় সরকার বাংলা ভাষা এবং অসমীয়া ভাষাকে ধ্রুপদী ভাষার স্বীকৃতি প্রদান করে। তামিল, সংস্কৃত, তেলেগু, কানাড়া, মালয়ালম, ওড়িয়া ভাষার সঙ্গে মারাঠি, খালি, প্রাকৃত, বাংলা এবং অসমীয়া নবতর সংযোজন। সরকারী নির্দেশে রাজ্যগুলিতে সগৌরবে, সাড়ম্বরে ভাষা গৌরব সপ্তাহ পালিত হচ্ছে রাজ্য জুড়ে।

ধ্রুপদী সাহিত্য বলতে আমরা বুঝি যা eternal বা চিরন্তন সাহিত্য। সুপ্রাচীন কাল থেকে বহমান। বাংলাভাষার জন্মলগ্ন খ্রিষ্টীয় দশম দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে ধরে নেওয়া হয়। যার আদিতম নিদর্শন 'চর্যাচর্যবিনিশ্চয়' বা 'চর্যাপদ' কিংবা 'হাজারো বছরের পুরানো বাংলাভাষায় রচিত বৌদ্ধগান ও দোঁহা।     [পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন] ❤



একটি মেহগনি কাঠের চেয়ার ও একটি অভিশাপ 
। মঞ্জরী হীরামণি রায় ।

  মেঘ আর চাঁদের লুকোচুরিতে আকাশের দারুণ সাজ। জোছনায় ছেয়ে আছে চরাচর। অথচ মনটা ভালো নেই নীহারিকার। দুশ্চিন্তাগ্রস্তও। 

জানালার পাশে দাঁড়িয়ে মনে পড়ছিল এমনি এক পূর্ণিমা রাতের কথা। শশাঙ্ক শেখর রায় চৌধুরীর মেহগনি কাঠের চেয়ারে বসে দেওয়া সেই কঠিণ সিদ্ধান্তের কথা।  [পুরো গল্প পড়ুন] ❤



জ্যোৎস্নাডুব

 । শর্মিলা দত্ত ।

 বারান্দা থেকে চাঁদের বলয়কে দেখছিল দাক্ষায়ণী। ছোট্ট একটি ঘর সহ এ বারান্দা তার ভাড়ায় নিজস্ব। 

কোজাগরী রাত ফেলে গেছে দু দুটো নিশিসময় আগে আজকের এই রাতকে। কিন্তু বলয় এখনো ফিকে হয়ে রয়ে গেছে চাঁদকে ঘিরে। এ ফিকে বলয় যেন অতীত-কথা। মনকে তার ডহরে টেনে নেয়।                    [পুরো গল্প পড়ুন] ❤




                ভয়

              । সীমা ঘোষ ।

আমার ঘরের মুশকিল আসান তপতী হন্তদন্ত হয়ে সময়ের আগে ছেলেকে নিয়ে হাজির। ব্যাপার কী?

- দিদি দুইশোটা টেকা দ্যাও।

- কেন?

- ছেলে হাইস্কুলো বর্তি হইত।

[পুরো গল্প পড়ুন] ❤



বরাক উপত্যকার ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণ এক বহমান প্রক্রিয়া
। দীপক সেন গুপ্ত ।

শ্যামলেন্দু চক্রবর্তী, গণেশ দে থেকে শুরু করে রূপরাজ ভট্টাচার্য, বিশ্বরাজ ভট্টাচার্য, কনকদীপ শর্মা পর্যন্ত সুবিস্তৃত যদি সরলরেখা আঁকি তবে দেখব এই সরল রেখায় অবস্থিত অজস্র বিন্দুতে দাঁড়িয়ে অসংখ্য গল্পকার বরাক উপত্যকার ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণ করেছেন। অন্তহীন এই ‘নির্মাণ’ প্রক্রিয়ায় সময়ের বালুচরে সৃষ্ট সৌধ থেকে বিচ্ছুরিত আলোয় দূর-দূরান্তের বিস্তৃত বঙ্গভুবন আলোকিত। ‘গল্পবিশ্ব’ নির্মাণের  প্রক্রিয়ায় মূল  বঙ্গভুবন থেকে নির্বাসিত এই ভূখণ্ড  নীরব অভিমানে প্রজন্মান্তরের একাগ্র আন্তরিক সাধনায় এই উপত্যকার আলো হাওয়া রোদ মাখানো জীবন কথা উঠে এসেছে বা আগামীতেও উঠে  আসবে যা এক বহমান প্রক্রিয়া। প্রতিটি গল্পের নেপথ্য নায়ক ‘সময়’ এবং সহনায়ক ‘পরিবেশ’। একটা বিশেষ সময়কালের বিশেষ পরিবেশের জীবনের চাওয়া পাওয়া হাসি কান্নাই গল্পের বিষয় হয়ে ওঠে। শ্যমলেন্দু চক্রবর্তী থেকে হাল আমলের কনকদীপ শর্মার অর্ধশতকের প্রজন্মের ব্যবধানে বরাক উপত্যকার সাধারণ মানুষের জীবনবোধ এবং জীবন ধারা অনেক বদলে গেলেও শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন হয়নি যার জন্য একই সূত্রে গ্রন্থিত করতে বেগ পেতে হয় না। লেখকের নাম না দেখেই গল্প পাঠে জল, মাটি ও কাঁদার গন্ধে বরাক উপত্যকার গল্পকে চেনা যায়। গত অর্ধ শতকের সময়কালে প্রগতির বিপ্লব, মূল্যবোধের বিবর্তন, জীবন বোধের পরিবর্তনের পাশাপাশি অপরিবর্তিত রয়ে গেছে বরাক উপত্যকার (অবিভক্ত কাছাড়ের) সামাজিক এবং রাজনৈতিক জীবনের অনিশ্চয়তা ও নিরাপত্তাহীনতা। ষাটের দশকের ‘বঙ্গাল খেদা’ সত্তরের দশকের ‘বিদেশী খেদাও’ আর পরবর্তী কালে এন আর সি বা নাগরিকত্ব আইনের মারপ্যাঁচ বাঙালির জীবনে যে বিড়ম্বনা ডেকে এনেছে সময়ের পারাপারে তা কিন্তু একই আছে যার জন্য বরাকের গল্প বিষয়গত এবং আঙ্গিকগত দিক থেকে যত পরিবর্তন আসুক না কেন ভেতরের দীর্ঘশ্বাস কিন্তু একই রয়ে গেছে।   [পুরো প্রতিবেদনটি পড়ুন] ❤

শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১৩


  তুমি চলে গেলে এক অজানা ঠিকানায় ...

            । গোপেন দাস ।

  তুমি চলে গেলে অনেক দূরে

  থাকালেনা একবারও ফিরে

  দূরে এক অজানা ঠিকানায়

  আমাদের সবাইকে ফেলে 

পুরো কবিতা পড়ুন ] ❤   



খালি মাঠ'টা
। নমিতা আচার্য্য ।

ঐ মাঠ'টা ডাকছে কেমন

বিকেল আর ভোরে, 

আমার ক্রোড়ে আঁচল পাতা

রয়েছে তোদের তরে;



  পথ যদি হারাই 

    । প্রদীপ চন্দ্র দাস ।

  পথ যদি হারাই

          আমি পথ যদি হারাই 

  দিও শক্তি তোমায় 

               যেন না ভুলে যাই।

  [ পুরো কবিতা পড়ুন ] ❤



            বৈষম্য

          । রঞ্জন কুমার বণিক ।

সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর ঊর্ধ্বপানে মুষ্ঠিবদ্ধ হাত,
মুদ্রিত নেত্রে ক্রন্দনের রোল,
নাড়ি কাটায় মাত্র সামান্য সময়ের তফাৎ,
বাইরে লিঙ্গ নিয়ে ইতিমধ্যেই শোরগোল ।
শিশুটি এখনও পায়নি জন্মদাত্রী মাতৃক্রোড়,
বেদনায় কাতর মায়ের ফেরেনি এখনও হুশ,



একটি কালো মেয়ের গল্প  

 । সুজিতা দাস ।

 মেয়েটি কালো। গায়ের রং ময়লা। একমাত্র কালোর জন্যই বাড়িতে কদর কম। তিন বোন ওরা। তিন বোনের মধ্যে বড়ো এবং ছোটটি বেশ ফুটফুটে সুন্দরী হয়েছে। মাঝখান থেকে মেজটি কেন যে কালো হলো ভাবা যায় না। মানুষ সুন্দরের পূজারী। সুন্দরকে সবাই ভালোবেসে কাছে পেতে চায়। আধঘন্টা বসে গল্পও করতে ভালোবাসে। সে আপন হোক বা পর, সবার সুন্দরের দিকেই নজর।  পুরো গল্প পড়ুন ] ❤

বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১২


       গাছ

 । সুস্মিতা দাস চৌধুরী ।

গাছ দেয় যে কত শীতল ছায়া, 
 কাটতে তবু হয় না কেন মায়া?

নিজেই নিজের করছি ধ্বংশ 
বাড়বেই তো কার্বনডাই অক্সাইডের বংশ!



  চাতক পাখি

  । প্রিয়তোষ শর্মা ।

  অনেকের মতো আমিও

  আসলে এক চাতক পাখি।

  চারিদিকে সমুদ্রময় জলরাশি

  অথচ তৃষ্ণার্থ প্রাণ।

          [পুরো কবিতা পড়ুন এখানে]



            অথৈ ইচ্ছে সাগর
                  । ছন্দা দাম ।
প্রতিটি প্রহরের এপারে ওপারে মেয়েটি....
গুলিয়ে ফেলে নিজেকে বাতাসের সাথে,
আকাশের সাথে, পাখিদের সাথে, মেঘেদের সাথে...!!

ভোরের আকাশ গালে লালিমা মাখতেই
মেয়েটা ছুটে যায় জানালায়...অপলক তাকিয়ে থাকে,
কাজের পাহাড় অনিহা করে দেয়ালে জগিং করতে থাকা চড়ুইটির সাথে খুনসুটি করে,
                                   [পুরো কবিতা পড়ুন এখানে]


      আলাদ্দীনের প্রদীপ

     । আব্দুল হালিম বড়ভূইয়া ।       

  মানুষের বেঁচে থাকার উৎস তুমি, আকাঙ্ক্ষা
  তোমার চক্রব্যূহে হাবুডুবু খায় এ শহর
  আলাদ্দীনের প্রদীপের মিটমিট আলোয়
  বেড়ে যায় তোমার কদর আরও সহস্রগুণ। 
  



                   শান্তির স্পর্শ 

                     । সুমঙ্গল দাস ।

বাচ্চা শিশু কচিকাঁচা, সহজ সরল তার মন

তার স্পর্শে পাবে তুমি, দেখ তাতেই ইষ্ট ধারণ।

খিলখিলিয়ে হাসবে শিশু, দুশ্চিন্তা হবে দূর

মন আনন্দে অন্তরমনে, খুলবে শান্তির দোর।

                                   [পুরো কবিতা পড়ুন এখানে]

শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪

প্রতাপ : অনলাইন-১১


ঝাপসা প্রতিচ্ছবি

   । সুচরিতা দাস ।

সব আলোর পথ হারিয়ে যাচ্ছে

কোন অতল অন্ধকারের অথৈ গহ্বরে, 

ভেকধারী ভালোবাসারা আজ নিস্প্রভ । 

ধ্রুবতারা নয়, আজ আমি ক্ষনিকের ধুমকেতু!

[পুরো কবিতা পড়ুন] ❤



আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে

 । পায়েলিয়া চক্রবর্তী । 

 আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে সাগর।

আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে সমুদ্র।

আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে প্রত্যাশা।

আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে উচ্ছাসা।

পুরো কবিতা পড়ুন ] ❤

 


মন ভাঙা প্রেমিক

। মানবেন্দ্র চক্রবর্তী ।

ভালোবেসে কি লাভ?
যদি ভালোবাসার মানুষটিই না বুঝে,
কত স্বপ্ন, কত আশা ভরসার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল,
কিন্তু আজ একটিরও মূল্য দিতে পারেনি,
আর বলছে একসাথে উঠার ছবিগুলি ফিরিয়ে দিতে।



হারিয়ে গেছে প্রকৃতি 

 । সুখেন দাস ।

 এমন প্রকৃতি শৈশবে কখনো দেখিনি!

এ কি! কখনো অতিবৃষ্টি তো কখনো খরা।

বর্তমানের ঠিক নেই, ভবিষ্যতে কি হবে কি জানি?

বিরাম নেই, অবিরাম চলছে আমাদের বসুন্ধরা।।

[পুরো কবিতা পড়ুন] ❤



     শরৎ

। রঞ্জন কুমার বণিক ।

আকাশে কালো মেঘের আনাগোনায় বিদায়ের করুণ সুর,

সিক্ত পৃথিবীতে অবাধ্য মেয়ের রেখে যাওয়া স্মৃতি অম্লমধুর।

দাবদাহে জ্বলেপুড়ে খাক্ হয়ে যাওয়া পৃথিবীতে কত অভিযোগ!

অথচ ভুলে যাওয়া মানুষের জন্য নেই তার কোনো অনুযোগ।

[পুরো কবিতা পড়ুন] ❤

বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৪

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল

সম্পাদকীয় .........

বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব, দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন, সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের মেলবন্ধন ঘটে। পূজা মানেই আনন্দ, উৎসব এবং বইয়ের পাতায় হারিয়ে যাওয়ার এক অপূর্ব সুযোগ। বছরের এই বিশেষ সময়ে, প্রতাপ এর পূজা সংখ্যা লেখক ও পাঠকদের জন্য এক অন্যরকম আনন্দ ও অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে ওঠে। বরাক উপত্যকার সাহিত্যের অঙ্গনে প্রতাপ তার স্বতন্ত্র অবস্থান ধরে রাখার প্রয়াস বরাবরই করে আসছে। এ বছর, ১৪৩১ বঙ্গাব্দের পূজা সংখ্যা সম্পূর্ণ ভিন্নতর একটি দৃষ্টিকোণ থেকে সাজানো হয়েছে, যেখানে আমরা বরাবরের মতই প্রতিষ্ঠিত লেখকদের পাশাপাশি বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছি নতুন ও অনভিজ্ঞ লেখকদের, যাদের অধিকাংশই বরাক উপত্যকার প্রান্তিক জনগোষ্ঠী কৈবর্ত সম্প্রদায়ের।  [পুরো সম্পাদকীয় পড়ুন এখানে] ❤

                                                                                                             

সুচরিতা দাস
  পরকীয়া

  । সুচরিতা দাস ।

  আজকাল তার অন্যের মিষ্টি হাসি বেশ মনে ধরে,

  অন্যের রূপ যৌবন অধিক আকর্ষণ করে। 

  লোক লজ্জার তার আজ আর নেই ভয়, -

  সে সব মূল্যবোধের মাথা খেয়ে পরকীয়া আক্রান্ত।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুরজ শুক্লবৈদ্য

   শারদ সঙ্গম

  । সুরজ শুক্লবৈদ্য ।

আকাশে চিন্তন মনন,

যে দিকে দেখি যে আগমন

মাটি অপেক্ষায় আছে,

অগ্নিও তাই,

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুমঙ্গল দাস

সবুজ পৃথিবী রহস্যে ঘেরা

। সুমঙ্গল দাস ।

পৃথিবী কত সুন্দর যদি তাকে উপর থেকে দেখা হয়। উপর থেকে মানে আপনি যদি উড়োজাহাজ বা প্লেনে চড়েন তাহলে তার মনোরম দৃশ্য উপলব্ধি করতে পারবেন। তবে উপর থেকে জঙ্গলকে দেখতে যত সুন্দর, তার ভেতরটা কিন্তু ততটাই রহস্যে ভরা। আপনি যখন জঙ্গলে ঢুকবেন তখন দেখতে পারবেন এই জঙ্গলের ভেতরে অনেক রকমের বিষাক্ত পোকামাকড় এবং ছোট বড় হিংস্র জন্তু-জানোয়ারের সহস্রাধিক বসবাস, তাদের মধ্যে তারা সবাই একে অপরের শিকার করে জীবনধারণ করছে এবং যে শক্তিশালী বা বুদ্ধিমান, সেই পৃথিবী অথবা জঙ্গলে রাজত্ব কায়েম রাখতে সর্বদা প্রস্তুত।  [পুরো গদ্য পড়ুন এখানে] ❤


স্বাতীলেখা রায়
       মায়ের মত 

      । স্বাতীলেখা রায় ।

মাকে হারিয়েছি খুব বেশিদিন হয় নি 

তবু জীবন থেমে থাকে কোথায় 

নিয়ত সূর্য উঠে-ঢলে 

বর্ষা যায় শরৎ হাসে 

শীত যায় বসন্ত আশে 

রন্ধ্রে রন্ধ্রে গা ঝাড়া দেয় চাপা কান্না 

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



সুশীল  দাস

       আমি কবি না 

         । সুশীল  দাস ।

  আমি কবি না 

  কবিদের মতো ভালো  কবিতা লিখতে পারি না 

  কবিদের মতো কবিতা পাঠও করতে পারি না 

  কিন্তু মাঝে মাঝে বড্ড ইচ্ছে হয়

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


মৃদুলা ভট্টাচার্য

প্রাত্যহিক

। মৃদুলা ভট্টাচার্য ।

১ । 

প্রাত্যহিক জীবন ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা হীন পথ ঘুরে ঘুরে 

সহজে গড়তে পারি অতলান্ত স্মৃতির সুবিশাল অট্টালিকা। 


যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস
              অংক 


       । যোগেন্দ্র চন্দ্র দাস ।

  সকাল বিকাল পড়ার ঘরে 

             বসি অংক নিয়ে। 

  বই খুলতেই প্রশ্নরা সব

             আসে সারি দিয়ে। 

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


রূপরাজ ভট্টাচার্য

ক্লেদ

। রূপরাজ ভট্টাচার্য ।

টিনের চালে বৃষ্টির শব্দে কান পাতা দায়। সায়ন জড়ানো জিহ্বায় কী যে বলে চলেসব কথা ঠিক কানে পৌঁছায় না বৃন্দার। অঝোর বৃষ্টিতে চারপাশ জলে জলাকার। আরেকটু বৃষ্টি দিলেই রান্নাঘরে জল ঢুকবে নির্ঘাত। রান্নাঘরটা শোবার ঘরগুলো থেকে একটু নিচুতে। কারণ বাথরুমসহ চারটে ঘর দু-তলার ফাউন্ডেশন দিয়ে নতুন করা হয়েছে। রান্নাঘরের কনস্ট্রাকশন চলছে। বর্ষার জন্য আপাতত সব কাজ বন্ধ। পুরোনো আসাম টাইপ রান্নাঘরেই এখন রান্নাবান্না চলে। কিন্তু বৃষ্টি এলেই ঐ এক ভয় ঘিরে ধরে বৃন্দাকে। সায়নের অতোসব ভাবার অবসর নেইভাবার মতো তার অবস্থাও নয় অবশ্য। বৃষ্টির মধুর রাতে মদির সায়ন বৃন্দাকে একটানে বিছানায় ফেলে।

[পুরো গল্পটা পড়ুন এখানে] ❤


চন্দ্রিমা দত্ত
   এসো অলৌকিক শক্তিময়ী

              । চন্দ্রিমা দত্ত ।

তোমার পাঁজর ভেঙ্গেশরীর মুচড়ে

রেখে যায় যারা কাম ও প্রতিহিংসার চিহ্ন

তাদেরকেও লালন করে এই দেশএই কাল

তিলোত্তমাতুমি তাদের ক্ষমা করো না।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


ড. অর্পিতা দাস

মেঘলা দিনের প্রতিধ্বনি

        । ড. অর্পিতা দাস ।

চোখে জল আজও আসে

কষ্ট আজও হয়।

নাতোমাকে ফিরে পাওয়ার জন্য নয়।

অগণিতঅসহায় মুহূর্তরা কাঁদে আজও

বর্ষামুখর রাতে।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


প্রণীতা দাস

  মা আসছে বাপের বাড়ী

        । প্রণীতা দাস ।

  একটি বছর পরে মা যে

  আসছে বাপের বাড়ী।

  কার্তিক গণেশ লক্ষী সরাই সঙ্গে নিয়ে

  আর যে কয়দিন বাকি।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


শিবানী গুপ্ত

এই বর্ষা,থামবি তুই?

       শিবানী গুপ্ত ।

এই বর্ষা,থামবি তুই ?

যায় না সহা প্রাণেতে,

দিনেরাতে ঝরে চলিস

অতিষ্ঠ তোর দানে তে।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


স্মৃতি দাস

গরবিনী মায়ের সুসন্তানদ্বয়

। স্মৃতি দাস ।

যে দুজন বাঙালি কবি সমস্ত বিশ্বে বরেণ্যতাঁদের দু'জনেরই জন্মস্থান ভারতবর্ষ। তাঁদের প্রতিভার দ্বারা ভারতকে সমৃদ্ধ করেছেনভারতকে পৌঁছে দিয়েছেন এক সীমাহীন উচ্চতায়। তাঁরা  ভারতের গর্বকারণ তাঁরা ভারতে জন্মে ভারতকে মহান করে বিশ্ব দরবারের এক বিশেষ জায়গায় পৌঁছে দিয়েছেন। তাঁরা প্রাত:স্মরণীয় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও আরেকজন কাজী নজরুল ইসলাম।  [পুরো লেখাটি পড়ুন এখানে] ❤


মমতা চক্রবর্তী

হন্তারক

। মমতা চক্রবর্তী ।

অভিজাত - উল্লাস শেষে

প্লাস্টিক - পাহাড় জমে

ঘন জনবসতির পাশে

নির্জন  রাস্তায়

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সৈকত মজুমদার

  মীরা, তোমাকে

  । সৈকত মজুমদার ।

  'রাত জেগো না বেশি'
  একথা বলা মানুষটি এখন
  নিশ্চিন্তে ঘুমায়.....
  আমি সারারাত জেগে তাকে ভাবি।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



সনথ রায়

      অভাগা প্রেমিক

              । সনথ রায় ।

আমি সেই অভাগা প্রেমিক

   যে বুক ফুটিয়ে ভালবাসতে জানে,

কিন্তু, মুখ ফুটিয়ে বলার সাহস নেই।


সুকান্ত দাস
                ব্যর্থ সমাজ

                      । সুকান্ত দাস ।

 যে নারী দিয়েছে জন্ম তোমায়,  হে পুরুষ

 তুমি প্রতিনিয়ত করেছে তার হত্যা !

 মানুষের মুখুশের আড়ালে থাকা ওই অসভ্য প্রাণীগুলো

 সাজা কি তারা পাবেনা?

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤

সঙ্গীতা দেব

            ঝড় উঠবে

            । সঙ্গীতা দেব ।

  ওরা আমাদের সব স্বপ্ন ছিনিয়ে নিয়েছে

  কাজলটানা দুচোখের শেষ প্রান্ত চুঁইয়ে

  দানা বেঁধেছে কালো জমাট রক্ত।

  শরতের গভীর নীল আকাশ জুড়ে

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


রাহুল দাস 
      অপূর্ণ ভালোবাসা

            । রাহুল দাস ।

  প্রিয় তোমায় ভালোবেসেছি
  কিন্তু পেলাম শুধু ছলনা।
  আশা ছিলো তোমায় নিয়ে
  বাঁধবো আমার কুঁড়ে ঘরখানা।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুখেন দাস

    কস্তুরীর সন্ধানে

          । সুখেন দাস ।

এ বর্ষার নাকি বসন্তেরই ফুলের কোনো সুগন্ধি

এপার ওপার খুঁজেছি চারদিকে।

অনেক খুঁজেছি অনেক দেখেছি তবুও বুঝে উঠতে পারিনি

গন্ধটা ভেসে আসছে কোনদিকে ।।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


প্রিয়তোষ শর্মা

       জীবন

  । প্রিয়তোষ শর্মা ।

 আমৃত্যু বেঁচে থাকতে হবে

 মৃত্যুর স্বাধীনতা নেই বলে!

 জানা নেই মনে

 কীই বা জীবনের মানে!

 [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


প্রদীপ চন্দ্র দাস
            প্রতিচ্ছায়়া

             । প্রদীপ চন্দ্র দাস ।

 এসো এসো এসো তুমি

             রাগঅভিমান ছাড়ি

পড়িয়ে দেব তোমার গলে

       ভালোবাসার মালাখানি।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


চম্পক সাহা

        বেকারত্ব

         । চম্পক সাহা ।

 স্কুল কলেজ পাশ করেমরছি যে বেঘুরে

 চাকরিটা পাবো কোথায়?

 দিন রাত এক করেফর্ম ফিল আপ করি

 চাকরি পাবার-  কি যে উপায়!

 [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



অজিত দেবনাথ
  আচ্ছন্ন কুয়াশার সংরাগে

         । অজিত দেবনাথ ।

জানালার কার্নিশ টপকে বেরিয়ে আসে শব্দের মিছিল

নির্বোধ পৃথিবীর হাতে স্মারকলিপি তুলে দিবে বলে

রাজপথে হারায় কত গ্ৰথিত সংলাপ

নিদ্রাহীন রাতের ত্রস্ত পদচারণ

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


অপাংশু দেবনাথ
         প্রতিনিধি

        । অপাংশু দেবনাথ ।

  আলোকিত শূন্যতাকে অতিক্রম করতে পারছিনা,

  আমার চারিদিকে হেঁটে যাচ্ছে অর্ধমৃত মানুষের শরীর,

  জনান্তিকে কে যেন বলে গেলো আমিও তাদেরই একজন।

   [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



মানসী সিনহা
অচেনা পৃথিবী

। মানসী সিনহা ।

১.

আর ভালো লাগে না এই অচেনা পৃথিবী

দাও ফিরিয়ে আমায় সেই

অনন্যা মূর্ত্ত স্মৃতি

 [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤ 


অভিজিৎ দাস

            গন্তব্য

          । অভিজিৎ দাস ।

  কোথাও বা হেঁটেছি,কোথাও যেনো ভেসেছি

  থমকেছি এসে মোহনায়।

  জীবন দোয়ারেপ্রেমের জোয়ারে

  পাড়ি দিয়েছি ভাঙ্গা নায়।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


আনওয়ারুল হক বড়ভূইয়া 

একটা কথার জন্য রোহিণী

      । আনওয়ারুল হক বড়ভূইয়া ।

একটা কথার জন্য বেঁচে আছি রোহিণী

একটা কথার জন্য তুলোধুনো  করি 'আরব্য রজনী'

আরও একটা কথা যদি বলা যায়

সুখে অ-সুখে এ জীবনটা এগিয়ে যায়

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুরজ কুমার নাথ

দুর্গা

। সুরজ কুমার নাথ ।

  দুর্গা তার মায়ের কাছে বায়না ধরেছে, এবার দুর্গা পূজায় সে কোন জামা কাপড় কিনবে না। তার তিনশো টাকা চাই। প্রতি বছর দুর্গার মা দুর্গাকে নতুন জামা কিনে দেন। তবে মাকে কখনো পুজোয় নতুন শাড়ি পরতে দেখেনি সে। বাবা নেই, কে-ই বা কিনে দেবে! সামান্য রেশনের চাল আর লোকের বাড়ি কাজ করে যে উপার্জন তাতেই কোনো রকমে ঘর ও মেয়ের পড়াশোনার খরচ চালান দুর্গার মা। [পুরো গল্পটা পড়ুন এখানে] ❤

সুজিতা দাস
           ফেসবুক

   । সুজিতা দাস ।

অনেক মানুষের দ্বারা নির্মিত এই ফেসবুক

হারিয়ে গেছে নববর্ষের দিনে অনেক পরিচিত মুখ

এখানে যে যার মত যায় আসে   

বিপদে কেউ থাকেনা পাশে  

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


প্রমিলা দাস
             দুর্গা মা

            । প্রমিলা দাস ।

  ভুবনমোহিনী মা আমার আসছে

  খুশির জোয়ার আনন্দের বন্যা বয়ে

  আলতা রং পা, কালো কাজল নয়নে

  কাশ ফুল আর শিউলির সুবাসে

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


রূপালী রায়

  অচেনা কবিতা

    । রূপালী রায় ।

আমি পাহাড় খুঁজতে যাই যখনই

গল্প খুঁজে ফেলি।

রং- এর নেশায় মাতাল হয়ে

খেলি রং-এর লুকোচুরি।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুস্মিতা দাস চৌধুরী
 অভিনয়

  । সুস্মিতা দাস চৌধুরী। 

  ভালবাসার নামে 

  কেন করলে অভিনয়

  কি পাবে এর বিনিময়?

  কেন করলেএসব মায়ার ছল

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


সুস্মিতা অধিকারী
বোধন

। সুস্মিতা অধিকারী ।

অন্তস্থলে মৃদু-মন্দ হৃদিপটে শরৎ

 কালের  স্তব্ধ দরজায় মা তোর নিমন্ত্রণ!

কেতকী-যুঁথী, কাশ ফুলে  সাদা মেঘ

মাধুকরী হয়ে ভেসে যায় দিগন্ত

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


রাজু দাস
  আমিও একটা চাকরি করি

                  । রাজু দাস ।

  আমিও একটা চাকরি করি

  হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন, কিন্তু 

  লোয়ার লেভেলের

  তাও আবার বেসরকারি। 

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


শ্যামলী ভট্টাচার্য্য পাল
এবার জ্যান্ত হয়ে আয় মা

     । শ্যামলী ভট্টাচার্য্য পাল ।

মৃণ্ময়ী এবার জ্যান্ত হয়ে আয় মা!

মা ছাড়া সকলকে তো আর

সব কথা বলা যায় না।

কেন আজ মন উচাটন,

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


  ভালোবাসা এমন কেনো 

               । সানি ভট্টাচার্য ।

  তোমার ভালোবাসার অন্তহীন জবাব দিয়ে যাবে হৃদয়
  আমি থাকি না কেনো যেখানেই।
  হৃদয়ে ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে আছি
  হ্যাঁ, থাকবো হয়তো তোমার ভাবনা নিয়ে আরো কিছু বছর।

  [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤

 

উজ্জ্বলা দাস
                       এবার পূজো

    । উজ্জ্বলা দাস ।

এবার পূজো অন্যরকম

চারপাশটা বেশ শান্ত,

প্রতিবাদের দাবিতে আজ

সকলেই যেন ক্লান্ত!



সুনীল রায়
        এবার জেগে উঠো

             । সুনীল রায় ।

 দেরী হয়েছে অনেক এবার জেগে উঠো

 অনেক সহেছ অত্যাচার আর অবিচার

 যতো নিপীড়িতঅবহেলিতজাগো এবার

 হিসাব চাইবিচার চাইএবার জেগে উঠো।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤



শতদল আচার্য

ভালবাসার সন্ধ্যা

। শতদল আচার্য ।

কতটা হাত প্রসারিত করলে ভালবাসায়

তোমার ছুঁয়ে যাওয়া সন্ধ্যা নামে।

আমার এক একটা সন্ধ্যা বিকাল

মন খারাপের ঔষধি

তোমার কাছেই ছিল। 

 [এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤

 

বিষ্ণুপদ দাস
     একটি নতুন ভোর

              । বিষ্ণুপদ দাস ।

 একটি নতুন ভোর আবার আসুক

 ধরণী নতুন করে মধুর হাসুক।

 নবীন আলোর বানে সব ধুয়ে মুছে

 বিভেদের গ্লানি যত যাক চলে ঘুচে।

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


 ধ্রুবজ্যোতি মজুমদার
যা দেবী সর্বভূতেষু....

 । ধ্রুবজ্যোতি মজুমদার ।

যে সিগন্যাল বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ফিরে ফিরে যায়

বারবার, বোধের দেয়াল হতে,

প্রহরীর রাডারে থাকেনা চিহ্ন

অথচ আশ্চর্য্য

[এখানে পড়ুন পুরো কবিতা] ❤


শৈলেন দাস
নাইন্টিজ এর প্রেম
। শৈলেন দাস ।

শিলচর শহরের বড় একটি শপিংমলে কাজ করে সনকা। লাঞ্চের পর থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ক্যাশ কাউন্টার সামলানোর দায়িত্ব তার। তারপর ভাওয়াল পয়েন্ট থেকে অটো বা ই-রিক্সা করে বাড়ি ফেরা। তারাপুর ওভার ব্রিজের পাশের একটি গলিতে থাকে সে। সেন্ট্রাল রোডের মত জায়গায় রাত আটটা কোন বেশি রাত নয়। একটা না একটা গাড়ি পাওয়া যায়ই। কোন কোন দিন তো মল থেকে বের হতে নয়টা বেজে যায়। তখনও গাড়ি পেতে অসুবিধা হয় না। নিত্যদিনের যাতায়াততাই এখানকার অটো বা ই-রিক্সা চালকদের সাথে মোটামুটি মুখ চেনা হয়ে গেছে তার।    [পুরো গল্পটা পড়তে ক্লিক করুন এখানে] ❤

[প্রকাশক : অদিতি দাস  □ নেতাজী লেন, আশ্রম রোড শিলচর  মুদ্রণ : অঞ্জলি ডিজিটাল]

 

এই সপ্তাহের জনপ্রিয় পোষ্ট

আকর্ষণীয় পোষ্ট

প্রতাপ : ১৭তম সংখ্যা (পূজা সংখ্যা - ১৪৩১)

প্রচ্ছদ : শুভজিৎ পাল সম্পাদকীয় ......... বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত উৎসব , দুর্গাপূজা। এই সময়টিতে বাঙালির প্রাণের মিলন , সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের...